গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফলের স্বাস্থ্য উপকারিতা ও সতর্কতা

সূচিপত্রঃ গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফলের স্বাস্থ্য উপকারিতা
- গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফলের স্বাস্থ্য উপকারিতা
- গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফল খাওয়ার সঠিক উপায়
- গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফল খাওয়ার পরিমাপ
- ড্রাগন ফলে কি কি পুষ্টি উপাদান রয়েছে
- ড্রাগন ফল কি গর্ভাবস্থায় জটিলতা কমাতে পারে
- ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে ড্রাগন ফলের ভূমিকা
- গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফল শিশুর বিকাশের সহায়তা করে
- গর্ভাবস্থায় কোন কোন ফল বেশি উপকারী
- গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফল খাওয়ার সর্তকতা
- শেষ কথাঃ গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফল খাওয়ার উপকারিতা
গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফলের স্বাস্থ্য উপকারিতা
গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফলের স্বাস্থ্য উপকারিতা একটি মহিলার অনেক পুষ্টির চাহিদা রয়েছে তাই এ সময় অনেক ফল খাওয়ার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে যেগুলোতে পুষ্টি ভরপুর। এরমধ্যে ড্রাগন ফল একটি ভিটামিন মিনারেল এবং ফাইবার সমৃদ্ধ ফল যা গর্ভবতী মায়ের জন্য স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে। চলুন গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফলের স্বাস্থ্য উপকারিতা গুলো কি কি নিম্নে জানা যাক।
গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফল খাওয়ার ফলে বিভিন্ন ধরনের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। কারণ গর্ভাবস্থায় অনেক গর্ভবতী মহিলার শারীরিক অনেক সমস্যা হয়। তাই ভাইরাস অথবা সংক্রমনের বিরুদ্ধে এবং সুস্থ থাকার জন্য ড্রাগন ফল খাওয়া উচিত। এছাড়াও এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে।
গর্ভাবস্থায় অনেক গর্ভবতী মহিলা আছেন যারা প্রথম প্রেগনেন্সিতে খেতে পারেন না ফলে তাদের শরীরে অনেক ধরনের পুষ্টির ঘাটতি এবং রক্তের স্বল্পতা দেখা যায়। তাই এ সময়ই যদি বিভিন্ন ধরনের ফল খেতে পারে তাহলে তাদের জন্য খুব উপকারী, এর মধ্যে ড্রাগন ফল একটি অন্যতম। এই ফল খাওয়ার ফলে রক্তশূন্যতা দূর করতে সহযোগিতা করে।
আরো পড়ুনঃ গর্ভাবস্থায় জলপাইয়ের ২০ টি স্বাস্থ্য উপকারিতা পুষ্টি উপাদান বিশ্লেষণ
প্রেগনেন্সিতে অনেকের হজম জনিত এবং ডিহাইড্রেশন এর ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দেয়। ড্রাগন ফলে যেহেতু পানির পরিমাণ বেশি থাকে তাই এটি খেলে অতিরিক্ত কোষ্ঠকাঠিন্য এবং হজম জনিত বিভিন্ন সমস্যা সমাধান হয় এবং খাবার দ্রুত হজম করতে সাহায্য করে।
শিশুর স্বাভাবিক বৃদ্ধি এবং গঠনের জন্য গর্ব অবস্থায় মহিলাদের অনেক পুষ্টি সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া উচিত তাই গর্ভাবস্থায় যদি ড্রাগন ফল খাওয়া যায় তাহলে এটি শিশুর গঠন, দাঁত ও হাড়ের গঠনের সহায়তা করে। মায়ের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে এবং শিশুর স্নায়ুতন্ত্রের বিকাশ দ্রুত ঘটাতে সাহায্য করে।
গর্ভাবস্থায় অনেকের উচ্চ রক্তচাপ অনেক মহিলাদের দেখা যায় তাই এ ধরনের সমস্যা থেকে সমাধান পেতে কিছু অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ এবং পুষ্টিকর খাবার খাওয়া অত্যন্ত জরুরি। তাই উচ্চ রক্তচাপ থেকে নিয়ন্ত্রণ পেতে এবং প্রি-একলাম্পসিয়ার ঝুঁকি কমানোর জন্য ড্রাগন ফল খাওয়া অত্যন্ত জরুরি।
ডায়াবেটিকস প্রতিরোধে ড্রাগন ফল খুবই কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। তাই অনেক গর্ভবতী মহিলাদের ডায়াবেটিক্স না থাকলেও গর্ভাবস্থায় অনেকের ক্ষেত্রে ডায়াবেটিকস দেখা যাই। তাই রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করার জন্য ড্রাগন ফল উপযুক্ত।
ড্রাগন ফল গরম অবস্থায় অতিরিক্ত ক্লান্তিবোধ দূর করতে সাহায্য করে। গর্ভাবস্থায় যেহেতু ডিহাইড্রেশন হয় এবং পানির শরবত থাকে তাই ক্লান্তি অনুভব হয় তাই এ ধরনের সমস্যা থেকে সমাধান পেতে ড্রাগন ফল খাওয়া ভালো।
গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফল খাওয়ার সঠিক উপায়

গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফল খাওয়ার পরিমাপ
গর্ভাবস্থায় ড্রাগন যখন ফল খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে তবে সঠিক সময়ে এবং পরিমাপ ঠিক রেখে খাওয়া। কারণ গর্ভাবস্থায় একটি নারীর জন্য খুবই সেনসিটিভ একটি সময় যা অনেক নিয়ম করে এবং সাবধানতা অর্জন করে ও সঠিক খাবার গ্রহণ করা উচিত। তাই গরম অবস্থায় প্রতিদিন ২০০ থেকে ২৫০ গ্রাম ড্রাগন ফল খাওয়া নিরাপদ বলা যায়।
আরো পড়ুনঃ গর্ভাবস্থায় কামরাঙ্গা খাওয়ার উপকারিতা ও কিছু সতর্কতা
প্রতিদিন ড্রাগন ফল খাওয়া প্রয়োজনীয়তা নেই তবে সপ্তাহে দুই তিন দিন অথবা চার পাঁচ দিন খাওয়া যায়। যেহেতু এটি খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ভালো এবং হজম করতে সহযোগিতা করে। এটি অতিরিক্ত পরমাণু খেলেও আবার হজমে সমস্যা হতে পারে। অনেক ক্ষেত্রে পেট ফেটে যেতে পারে এবং গ্যাসের সমস্যা হতে পারে। সকালে নাস্তা করার পরে এবং দুপুরে খাবারের আগে অথবা পরে খাওয়া যেতে পারে, বিকেলেও খাওয়া যায়।
ড্রাগন ফলে কি কি পুষ্টি উপাদান রয়েছে
ড্রাগন ফলে কি কি পুষ্টি উপাদান রয়েছে এটি জানা সকলের জন্য প্রযোজ্য। চলুন ড্রাগন ফলে ভিটামিন সি থেকে শুরু করে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট পর্যন্ত যে সকল উপাদান গুলো রয়েছে এবং ২৫০ গ্রাম ড্রাগন ফলে কতটুকু পুষ্টি উপাদান রয়েছে নিচে ছক আকারে প্রকাশ করা হলো।
ক্রমিক নং | পুষ্টি উপাদান | পরিমাণ |
---|---|---|
১ | ভিটামিন সি | ২০-২৫ mg |
২ | ভিটামিন এ | ১০০ IU |
৩ | ক্যালসিয়াম | ৩০ mg |
৪ | পটাশিয়াম | ৪৫০ mg |
৫ | ম্যাগনেসিয়াম | ৪৫ mg |
৬ | আয়রন | ০.৮ mg |
৭ | প্রোটিন | ৩ গ্রাম |
৮ | ক্যালোরি | ১৫০ ক্যালোরি |
৯ | কার্বোহাইড্রেট | ৩৪ গ্রাম |
১০ | ফ্যাট (চর্বি) | ০.৫ গ্রাম |
১১ | ডায়েটারি ফাইবার | ৭ গ্রাম |
১২ | ফোলেট (ভিটামিন B9) | ১২ mcg |
১৩ | অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট | উচ্চমাত্রায় |
ড্রাগন ফল কি গর্ভাবস্থায় জটিলতা কমাতে পারে
গর্ভাবস্থায় মহিলাদের অনেক স্বাস্থ্যের ঝুঁকি থাকে এবং বিভিন্ন ধরনের জটিলতা দেখা যায়। যেমন রক্তস্বল্পতা উচ্চ রক্তচাপ ডায়াবেটিস হজমের সমস্যা ইত্যাদি। এ ধরনের জটিলতা গুলো কমাতে গর্ভাবস্থায় অনেক কিছু নিয়ন্ত্রণ করে খাওয়া উচিত। স্বাস্থ্যসম্মত খাবার খেলে এ ধরনের জটিলতা থেকে রেহাই পাওয়া যাবে।
যখন ফলে যেহেতু আয়রন ভিটামিন সি অ্যান্ড অক্সিডেন্ট ফাইবার আরো অন্যান্য উপাদান রয়েছে যার ফলে গর্ভাবস্থায় মেয়েদের আয়রনের ঘাটতি পূরণ এবং শরীরে অক্সিজেন পরিবহনের সহায়তা করে। অন্তরের বিভিন্ন সমস্যা থেকে সমাধান দেয় পরিপাকতন্ত্রের উন্নতি করে হজম শক্তি উন্নত করে। হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে এবং রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে।
গর্ভাবস্থায় সবচাইতে বেশি সমস্যা সেটা হচ্ছে শারীরিক অসুস্থ এবং অতিরিক্ত ওজন। এ সময় অনেকেই খাবার খেতে পারে না ফলে বাচ্চার পুষ্টিহীনতা দেখা দেয় আবার অনেকের খাবার রুচি বেশি থাকে ফলে তাদের ওজন বৃদ্ধ। গর্ভাবস্থায় ওজন বাড়বে এটা স্বাভাবিক তবে নিয়ন্ত্রণ রাখাটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এমন কিছু খাবার খাওয়া উচিত যা ওজন নিয়ন্ত্রণ রাখা যায়।
গর্ভাবস্থায় অনেক মায়ের স্বাস্থ্যের যুগে থাকে। টাইম ড্রাগন ফল খেলে অনেক স্বাস্থ্য যুগে থেকে রেহাই পাওয়া যায় এবং শিশুর স্বাভাবিক গঠনে সহায়তা করে হাড় ও দাঁত গঠনে সহযোগিতা করে। শরীর থেকে দূষিত টক্সিন বের করে দিতে সাহায্য করে। কোষ পুনর্গঠনে সাহায্য করে।
ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে ড্রাগন ফলের ভূমিকা
ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে যখন ফলে ভূমিকা অতুলনীয়। কারণ গর্ভাবস্থায় অনেক গর্ভবতী মহিলাদের শারীরিক দুর্বলতার কারণে চেহারার যত্ন নেয়া সম্ভব হয় না। তাই এ সময় এমন কিছু পুষ্টিকর খাবার খাওয়া উচিত যেগুলো ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে। যখন ফল খাওয়ার ফলে ত্বকের বিভিন্ন ধরনের চোখ দাগ এবং ফুসকুড়ি দূর করে।
আরো পড়ুনঃ গর্ভাবস্থায় কচু শাক খাওয়ার উপকারিতা ও ভিটামিন পুষ্টি উপাদান
সুন্দর মসৃণ, উজ্জ্বল ত্বক এবং ত্বকের বলি রে, ত্বক টানটান করতে সাহায্য করে। এছাড়াও খাওয়ার পাশাপাশি ড্রাগন ফল দিয়ে মাক্স বানিয়ে মুখে ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়া ড্রাগন ফলের খোসা দিয়ে ত্বকে মেসেজ করলে ত্বকের ময়লা দূর হয়। ড্রাগন ফলের খোসার ভিতরে নরম অংশ হালকা চা চামচ দিয়ে তুলে এতে কয়েক ফোঁটা মধু এবং এলোভেরা জেল মিশিয়ে তবে লাগাতে পারেন।
১৫ মিনিট পর হালকা কুসুম গরম পানি অথবা স্বাভাবিক বানিয়ে দিয়ে ফেলতে পারেন। কিছুটা ড্রাগন ফল এমনি খেতে না পারলে অন্য কোন ফলের সাথে জুস বানিয়ে খেতে পারেন। গর্ভাবস্থায় শরীর ভালো এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে খাওয়া উচিত।
গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফল শিশুর বিকাশে সহায়তা করে
গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফল শিশুর বিকাশের সহায়তা করার পাশাপাশি এটি গর্ভবতী মহিলার অনেক সমস্যা থেকে সমাধান দেয়। গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফলের স্বাস্থ্য উপকারিতা কারণগুলো হল এই ফলে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন সি, এন্টিঅক্সিডেন্ট, আয়রন, ফোলেট বিভিন্ন ধরনের পুষ্টি উপাদান রয়েছে এবং যা শিশুর মস্তিষ্ক, হাড়, রক্ত ও স্নায়ুতন্ত্রের বিভিন্ন ধরনের বিকাশে সহায়তা করে।
গর্ভাবস্থায় অনেক জটিলতা কামায় এবং প্রিম্যাচিউর ডেলিভারির ঝুঁকি থেকে রক্ষা দেয়। শিশুর লোহিত রক্ত কণিকা তৈরি করতে সাহায্য করে। গর্ভবতী মায়েদের খিঁচুনির হার কমায়।
গর্ভাবস্থায় কোন কোন ফল বেশি উপকারী
- ড্রাগন
- আপেল
- আঙ্গুর
- নাশপাতি
- আম
- কলা
- কমলা
- বেল
- কামরাঙ্গা
- পেয়ারা ইত্যাদি
গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফল খাওয়ার সতর্কতা
গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফলের স্বাস্থ্য উপকারিতা যেমন রয়েছে তেমনি এই ফল খাওয়ার কিছু সতর্কতা রয়েছে। কারণ গর্ভবতী মায়েদের পরিমিত পরিমাণে এবং সতর্কতা অবলম্বন করে খাওয়া উচিত ।এছাড়া শিশুর এবং গর্ভবতী মহিলার বিভিন্ন ধরনের জটিলতা দেখা দিতে পারে।
- যদি কোনো গর্ভবতী মায়ের এলার্জি সমস্যা থাকে তাহলে অবশ্যই ড্রাগন ফল প্রথমত খুব অল্প পরিমাণে খাবেন। একটা ড্রাগন ফলের ৪ ভাগের এক ভাগ হওয়ার চেষ্টা করবেন। অল্প পরিমাণে খাওয়ার পর যদি কোন সমস্যা দেখা না দেই তাহলে খেতে পারেন।
- যাদের গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিকস আছে তারা পরিমাণে কম খান। কারণ যেহেতু এই ফলে প্রাকৃতিক চিনি রয়েছে তাই পরিমিত পরিমাণ খাওয়া যথাযথ।
- অতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়া থেকে বিরত থাকুন কারণ অতিরিক্ত খাওয়ার ফলে এটি হজম জনিত বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে এবং ডায়রিয়া বা পাতলা পায়খানা হতে পারে। যা গর্ভবতী মায়ের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ।
- এছাড়াও এ ফল খাওয়ার আগে আপনার যদি আরো কোন সমস্যা থাকে তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে খাওয়ার চেষ্টা করবেন।
- তবে এটি খাওয়ার সময় ঝাল কোন খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকুন কারণ এটি এক ধরনের ফাইবার যুক্ত ফল এবং এর সাথে ঝাল যুক্ত কোন খাবার খেলে পেটের সমস্যা হতে পারে।
শেষ কথাঃ গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফলের স্বাস্থ্য উপকারিতা ও সর্তকতা
পরিশেষে আমরা বলতে পারি ড্রাগন ফল খুবই ভিটামিন সমৃদ্ধ একটি ফল যা গর্ভবতী নারীদের জন্য স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে। গর্ভাবস্থায় অন্যান্য খাবারের সাথে বা অন্যান্য ফলমূলের সাথে ড্রাগন ফল খেতে পারেন। ড্রাগন ফল যেমন সুন্দর তেমন খেতেও বেশ মজা। অনেকের কাছে এটি সুস্বাদু নাও মনে হতে পারে।
যেহেতু এতে পানির পরিমাণ বেশি তাই গর্ভবতী নারীদের জন্য এটি খুবই স্বাস্থ্য উপকারিতা হয়েছে। এবং গর্ভাবস্থায় শিশুর স্বাভাবিক গঠনে এবং মায়ের বিভিন্ন রূপ প্রতিরোধ ক্ষমতা থেকে রক্ষা পেতে এ ফল খাওয়া যেতে পারে। তাই গর্ভাবস্থায় বিভিন্ন ধরনের জটিলতা থেকে রক্ষা পেতে ফল আর কোন বিকল্প নাই এবং বেশি বেশি ফল খেলে শিশুর জন্য ভালো এবং মায়ের স্বাস্থ্য ভালো থাকে।
টেকিসময় ডট কম ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url