জাফরান দুধ খাওয়ার নিয়ম ও দৈনন্দিন পুষ্টির একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎস


জাফরান কে মসলা হিসেবেই মানুষ বেশি চেনে, আর দুধ দৈনন্দিন জীবনে পুষ্টির একটি উৎস আর এই এ দুটি উপাদান একসাথে মিশিয়ে পান করলে এর পুষ্টিগুণ এবং উপকারিতা দ্বিগুণ বৃদ্ধি পায়। জাফরান দুধ শরীরের জন্য নয় মন ও ত্বকের জন্য খুবই কার্যকরী।

জাফরান-দুধ-খাওয়ার-নিয়মরাতের ঘুম কে শান্তিময় ও শরীরকে সুস্থ রাখতে জাফরান দুধ পান করার কোন বিকল্প নাই। সঠিক সময় ও নিয়ম মেনে পান করলে এর কার্যকারিতা দ্বিগুণ বেড়ে যায়। আজকে আলোচনা করব জাফরান দুধ খাওয়ার সঠিক নিয়ম এবং এর অসাধারণ গুণাবলী।

সূচিপত্রঃ জাফরান দুধ খাওয়ার নিয়ম 

জাফরান দুধ খাওয়ার নিয়ম 

জাফরান দুধ খাওয়ার নিয়ম, অসাধারণ গুণাবলী এবং উপকারিতা জানলে আপনি অবাক হবেন। অনেকেই জাফরানের সাথে পরিচিত নয়, আবার অনেকেই একে মসলা হিসেবে বেশি জানেন। জাফরান দুধ শরীরের জন্য একটি স্বাস্থ্যকর পানীয় যা শরীর এবং মনকে শান্ত এবং মেধাবৃত্তি করতে সাহায্য করে। তবে এই পানীয় খাওয়ার সঠিক নিয়ম জানা দরকার। 

  • জাফরান দুধ খাওয়ার নিয়ম অনেকেই জানেন না তবে সঠিক মেনে খেলে শরীরের বিভিন্ন উপকারিতা পাবেন। জাফরান দুধ খাওয়ার সঠিক সময় হল রাত। রাতে খাওয়ার পর জাফরান দুধ খাওয়ার উত্তম সময়। 
  • জাফরান দুধ খালি পেটে কখনোই খাবেন না। এতে পেটের সমস্যা দেখা দিতে পারে। এটি সব সময় ভরা পেটে খাওয়া উচিত। 
  • রাতে খাবার খাওয়ার পর এক গ্লাস গরম দুধে দুই থেকে তিনটি জাফরান কেশর দুধে দিয়ে পান করতে পারেন। 
  • এছাড়া গরম দুধে জাফরান মেশানোর আগে জাফরানের কেশর গুলোকে গরম পানিতে ১০ মিনিট ভিজিয়ে রাখুন। ফলে এর রং এবং কার্যকারিতা দুধের সাথে ভালোভাবে যুক্ত হবে। 
  • গরুর খাঁটি দুধের সাথে জাফরান মিশে গেলে অনেক উপকারিতা পাওয়া যায়। 
  • একটি প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের ক্ষেত্রে প্রতিদিন গরম দুধে চার থেকে পাঁচটি জাপানের কেশর খাওয়া উচিত। 
  • সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন এক গ্লাস গরম দুধে ২-৩ টি অথবা ৪-৫ টি জাফরান দিয়ে পান করতে পারেন। অতিরিক্ত খাওয়া উচিত নয়। 

প্রতিদিন কতটুকু জাফরান খাওয়া উচিত 

প্রতিদিন কতটুকু জাফরান খাওয়া উচিত এ ব্যাপারে যদি আপনি ভালোভাবে না জানেন তাহলে আপনার শরীরে স্বাস্থ্যসম্মত উপাদান হিসেবে জাফরান কার্যকরী হবে না। কারণ জাফরান খাওয়ার আগে অবশ্যই জাফরান দুধ খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে সম্পূর্ণ জানা উচিত। চলুন প্রতিদিন কতটুকু জাফরান খেলে শরীরের জন্য যথেষ্ট হবে।

আরো পড়ুনঃ সকালে খালি পেটে ত্রিফলা ভেজানো পানি খাওয়া কি ভালো

প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে অথবা খাবার পরে এক গ্লাস গরম দুধের সাথে দুই-তিন টি জাফরানের কেশর দিয়ে জাফরান দুধ একসাথে পান করতে পারেন। এছাড়া প্রতিদিন খাওয়ার চাইতে সপ্তাহে দুই-তিন দিন খাওয়া শরীরের জন্য ভালো। কারণ জাফরান অতিরিক্ত খেলে হজম জনিত সমস্যা হতে পারে। তবে একজন প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষ পাঁচটি জাফরানের কেশর এক গ্লাস দুধ অর্থাৎ ২০ মিলিগ্রাম দুধের সাথে যুক্ত করে খেতে পারেন। 

গর্ভাবস্থায় জাফরান দুধ খাওয়ার নিয়ম 

গর্ভাবস্থায় দুধ খাওয়া যেতে পারে যদি সঠিক নিয়ম এবং পদ্ধতি অবলম্বন করে খেতে পারেন। গর্ভাবস্থায় খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি সময় তাই এ সময় নিরাপদ খাওয়ার খাওয়াই যথাযথ। জাফরান দুধ গর্ভাবস্থায় খেলে শরীর এবং মনকে অনেক শান্ত করে। তবে গর্ভাবস্থায় চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে এই পানীয় খেতে পারেন। 

গর্ভাবস্থায় প্রথম প্রথম যে আপনার দুধ খাওয়া উচিত নয়। তবে জাফরান ছাড়া শুধু গরুর দুধ পান করা যেতে পারে। আর আপনি যদি চান যে জাফরান দুধ আপনার জন্য খাওয়া উচিত আপনার শিশুর কিছু শারীরিক ঘটনার জন্য তাহলে অবশ্যই আপনি গর্ভকালীন ৫ মাস সময় পর থেকে আপনাদের খেতে পারেন। তাহলে নিরাপদ হবে আপনার এবং আপনার বাচ্চার জন্য।

জাফরান-দুধ-খাওয়ার-নিয়ম
প্রতিদিন রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে এক গ্লাস দুধে জাপান মেশানোর আগে এক থেকে দুই জাফরান কেশর গরম পানিতে ভিজে রাখুন ১৫ মিনিটে। তারপরে এটি দুধের সাথে মিশিয়ে খেতে পারেন। গর্ভাবস্থায় জাফরান দুধ খেলে গর্ভবতী নারী এবং তার অনাগত শিশুর জন্য স্বাস্থ্য উপকারিতা ভালো হয়। এ সময় রক্ত সঞ্চালন উন্নত করে, মেজাজ ঠিক থাকে এবং হজম শক্তি দ্রুত বৃদ্ধি করে, শিশুর সুন্দর করে।

বাচ্চাদের জাফরান দুধ খাওয়ার নিয়ম 

বাচ্চাদের জন্য জাফরান দুধ খাওয়ার নিয়ম জানা না থাকলে, এবং কিভাবে খাওয়াতে হয়, কি পরিমানে খাওয়াতে হবে সকল কিছু ভালোভাবে জেনে তারপরে খাওয়াতে পারেন। বাচ্চাদের জন্য জাফরান দুধ উপকার আছে তবে পরিমাণ সীমিত রেখে। ছয় মাস থেকে এক বছরের শিশুকে জাফরান দুধ খাওয়াতে পারেন। তবে ছয় মাসে না দিয়ে ৭-৮ মাস বয়স থেকে খাওনা শুরু করলে ঝুঁকির পরিমাণ কম থাকে।

৭-৮ মাস বয়সের শিশুকে দুধের সাথে একটি জাপানের কেশর মিশিয়ে খাওয়াতে পারেন এর অতিরিক্ত খাওয়ানো উচিত নয়। এভাবে সপ্তাহে দুই-তিন দিন খাওয়াতে পারেন। এক থেকে পাঁচ বছরের শিশুকে প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে ১-২ টি জাফরানের কেশর দুধের সাথে যুক্ত করে খাওয়াতে পারেন।

আরো পড়ুনঃ গর্ভাবস্থায় কামরাঙ্গা খাওয়ার উপকারিতা ও কিছু সতর্কতা

 এছাড়াও শিশুকে খিচুড়ি কিংবা মিষ্টি জাতীয় কোন খাবারের সাথে একটি জাফরানের কেশর যুক্ত করে খাওয়াতে পারেন। তবে জাফরান সবসময়ই খাওয়ানোর আগে এটি গরম পানিতে ১০ থেকে ১৫ মিনিট ভিজিয়ে রাখবেন। এটি শিশুকে খাওয়ানোর ফলে শিশুর মেধা উন্নত হয় এবং হজম শক্তি বৃদ্ধি করে আর বিভিন্ন ধরনের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। 

 জাফরান দুধ কিসমিস হলুদ খাওয়ার নিয়ম 

জাফরান দুধ কিসমিস হলুদ খেলে ক্লান্তীনতা দূর হবে এবং মানসিক স্বাস্থ্য উন্নত করবে। যারা কর্মজীবনে একটুতেই ক্লান্ত হয়ে পড়েন তারা প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে খাবার খাওয়ার পরে এক গ্লাস গরম দুধের সাথে ২-৩ টি জাফরান কেশর মিশিয়ে, ১ চা চামচ কিসমিস এবং হাফ চা চামচ যুক্ত করে পান করতে পারেন।

প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে বিশেষ করে পুরুষরা যদি জাফরান দুধ হলুদ মেশানো এবং কিসমিস দিয়ে খেতে পারেন তাহলে শারীরিক অনেক দুর্বলতা কেটে যাবে। এবং শরীরে স্বস্তি অনুভব করবেন। জাফরান দুধ খাওয়ার যথাযথ সময় রাতে খাবারের পরে গরম দুধের সাথে এ সকল উপাদানের সাথে হালকা মধু যুক্ত করে খেলে এর স্বাদ এবং গুনাগুন অনেক ক্ষেত্রে বৃদ্ধি পায়।

জাফরান দুধের উপকারিতা

জাফরান দুধের উপকারিতা শরীরে স্বাস্থ্যকর পুষ্টি উপাদান পরিবহনের সাহায্য করে। এটি এক ধরনের জাদু করি পানিও যা শরীরের ইমিউনিটি সিস্টেম শক্তিশালী করে এবং মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখে, ত্বক উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে। জাফরান দুধের উপকারিতা গুলো কি কি চলুন জেনে নেয়া যাক। 

ভালো ঘুমের জন্য 

দুধ শর্করা জাতীয় খাবার এবং জাফরানি থাকা ক্রোসিন ও সাফরোনাল মনকে স্থির করে এবং নিদ্রাহীনতার বিরুদ্ধে লড়াই করে। ভালো এবং নিশ্চিন্তে ঘুমের জন্য জাফরান দুধ খাওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

মানসিকতা ঠিক রাখে 

জাপান মানুষের শরীরে অ্যান্টি ডিপ্রেশন হিসেবে কাজ। তাই জাফরান দুধ নিয়মিত পান করলে মানসিক চিন্তা এবং ডিপ্রেশন, উদ্বেগ, মেজাজ ঠিক রাখতে সাহায্য করে। রাতের ঘুমের উন্নতি করে এবং মন স্থির রাখে।

আরো পড়ুনঃ আপেল সিডার ভিনেগার খাওয়ার সময় সম্পর্ক বিস্তারিত জানুন

হজম শক্তি উন্নত করতে

যাদের প্রতিনিয়ত হজমের ব্যাঘাত ঘটে থাকে তাদের জন্য জাফরান দুধ উপকারী। জাফরান দুধ পরিপাকতন্ত্রকে প্রশমিত করে, এসিডিটি কমায়, পেট ফাঁপা দূর করে, অস্বস্তি প্রতিরোধ করে, রাতারাতি স্বস্তিকর ঘুম নিশ্চিত করে।

মাসিকের অসস্তি দূর করে 

অনেক মেয়েরা আছে যাদের ঋতু চক্রকালীন পেট ব্যথা করে এবং অস্বস্তি অনুভব করে ফলে তারা সঠিকভাবে দাঁড়াতে ও চলাফেরা করতে পারেনা। জাফরান দুধ পান করলে মাসিকের ব্যথা কমে যায় এবং হরমোনের ভারসাম্য বজায় রাখে। মাসিকের সময় স্বস্তি অনুভব হয় এবং হরমোনের স্বাস্থ্য উন্নত করে। 

জাফরান-দুধ-খাওয়ার-নিয়ম

ত্বকের স্বাস্থ্য উন্নত করে 

সুন্দর, মসৃণ, উজ্জ্বল ত্বকের জন্য জাফরান দুধ উপকারী। জাপান দুধ পান করার ফলে অক্সিডেটিভ স্ট্রেসের বিরুদ্ধে লড়াই করে। ত্বকের দাগ, ও ত্বকের তারুণ্য ধরে রাখতে সাহায্য করে।

প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে 

জাফরান দুধ মৌসুমী অসুস্থতার বিরুদ্ধে লড়াই করে, শরীরকে বিভিন্ন সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে। জাপানি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকার ফলে এটি শরীরের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে এবং বিভিন্ন রোগের বিরুদ্ধে কার্যকর ভাবে ভূমিকা রাখে।

ওজন ব্যবস্থাপনায় কার্যকরী ভূমিকা 

অতিরিক্ত ওজন স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। তাই যারা ওদের একটু ওজন নিয়ে চিন্তিত তারা জাফরান দুধ খেতে পারেন। অনেকে আছেন যাদের রাতে উঠে খাওয়ার অভ্যাস থাকে আর এই অভ্যাস শরীরের অতিরিক্ত ওজন বাড়াতে সাহায্য করে। তাই রাতে জাফরান দুধ খেয়ে ঘুমালে অতিরিক্ত ক্ষুধা মন্দা থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।

হার্টের স্বাস্থ্য সমর্থনে   

হার্ট আমাদের শরীরের খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ। হার্ট ভালো রাখার জন্য আমাদের কিছু স্বাস্থ্যকর খাবার নিয়ম অবলম্বন করা দরকার তার মধ্যে জাফরান দুধ খাওয়ার নিয়ম একটি অন্যতম। জাফরানে থাকা পটাশিয়াম ও ক্রসিন অতিরিক্ত রক্তচাপ কমায় এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে ও হার্টের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।

মেমরি এবং জ্ঞানের ফাংশন বৃদ্ধি 

আপনারা যারা অল্পতেই সকল কিছু ভুলে যান এবং মনে রাখতে পারেন না তারা প্রতিনিয়ত জাফরান দুধ। জাফরান দুধ খাওয়ার ফলে মেমোরি উন্নত করে এবং ছাত্রদের এবং বয়স্কদের মস্তিষ্কের স্বাভাবিক উন্নতি ঘটে।

জয়েন্ট ও পেশি ব্যথা উপশম করে 

বর্তমানে পেশি এবং জয়েন্টে ব্যথা পরিবর্তন আকার ধারণ করেছে। বয়স বাড়ার সাথে সাথে এই ব্যথার উপশম আরো বৃদ্ধি হয়। তাই এ ধরনের সমস্যা থেকে সমাধানের জন্য প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে জাফরান দুধ পান করার অভ্যাস গড়ে তুলুন। জাফরানে থাকা অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান পেশি এবং জয়েন্টের ব্যথা উপশমে কার্যকরী ভূমিকা রাখে।

জাফরান দুধ খাওয়ার সতর্কতা

জাফরান দুধ খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে আমরা সম্পূর্ণ জানালার চেষ্টা করলাম কিন্তু জাফরান দুধ খাওয়ার অপকারিতা বা সতর্কতা ও যে রয়েছে তা কি জানা আছে? অতিরিক্ত পরিমাণে জাফরান দুধ পান করার ফলে এটি স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হিসেবে কাজ করে।

  • জাফরান সংগ্রহ করার সময় ভালো মানের জাফরান সংগ্রহ করুন। মান সম্মত জাফরান সংগ্রহ করা উচিত কারণ এটি অনেক ক্ষেত্রে পেটের হজম শক্তিতে দেখান ঘটতে পারে।
  • প্রাপ্ত বয়স্ক যারা আছেন তারা জাফরান দুধ রাতে শোয়ার আগে খাওয়ার চেষ্টা করুন। রাতে না খেয়ে জাপান দুধ খেলে পেটের হজম শক্তিতে ব্যাঘাত ঘটবে এবং রাতে ঘুমে অস্বস্তি করবেন।
  • যদি কারো মাথা ব্যাথা, মাথা ঘোরা, পেট ব্যথা এবং বিভিন্ন সমস্যা বা প্রতিক্রিয়া দেখা দেয় তাহলে এই জাফরান দুধ খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
  • গর্ভাবস্থায় জাফরান দুধ খেতে চাইলে অবশ্যই প্রথম অবস্থায় খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। গর্ভকালীন ৫ থেকে ৬ মাস পর থেকে জাফরান দুধ খাওয়া আরম্ভ করতে পারেন। এর আগে খাওয়া উচিত নয় এতে গর্ভপাতের ঝুঁকি থেকে যায়।
  • শিশুদের জাপান দুধ খাওয়াতে চাইলে অবশ্যই পরিমিত প্রমাণে খাওয়ানোর চেষ্টা করবেন। অর্থাৎ সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন দুধের সাথে একটি জাফরানের কেশর দিয়ে খাওয়াবেন।
  • বড় কিংবা ছোট যদি কারো পেটের সমস্যা থাকে তাহলে এই জাফরান দুধ খাওয়া উচিত নয়। এবং চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে পারেন। 

শেষ কথাঃ জাফরান দুধ খাওয়ার নিয়ম 

আজকের পোস্টে আপনাদের সাথে জাফরান দুধ খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো। জাপান দুধ খাওয়া সম্পর্কে জানেন না এবং কোন ধারনাই নেই তারা আজকের পোস্টটি প্রথম থেকে লাস্ট পর্যন্ত পড়লে সম্পূর্ণ জানতে পারবেন। জাফরান দুধ খেতে চান কিন্তু পারেন না তারা জাফরান দুধের সাথে সামান্য পরিমাণে মধু মিশিয়ে খেতে পারেন, মধু মিশে খেলে এর গুনাগুন আরও বৃদ্ধি পায়।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

টেকিসময় ডট কম ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url