রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা খরচ কত

রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা খরচ কত এ বিষয়ে অনেকেই জানার আগ্রহ করেন। কারণ অনেকেই আছেন যারা ইউরোপের দেশগুলোতে যেতে ইচ্ছা পোষণ করেন। তাই ইউরোপের একটি দেশ রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা খরচ কত লাগে এ বিষয়ে আলোচনা করব।
রোমানিয়া-ওয়ার্ক-পারমিট-ভিসা-খরচ-কতবর্তমানে ইউরোপের দেশ রোমানিয়াতে ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় যাওয়া যাচ্ছে। রোমানিয়া যাওয়ার জন্য খরচ নির্ভর করে বিভিন্ন বিষয়ের উপর। চলুন আপনাদের সাথে রোমানিয়া যাওয়ার জন্য প্রথম থেকে লাস্ট পর্যন্ত কি রকম খরচ হয় সে নিয়ে আলোচনা করব।

সূচিপত্রঃ রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা খরচ কত 

রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা খরচ 

রোমানি ওয়ার্ক পারমিট ভিসা খরচ নির্ভর করবে আপনার যাওয়ার প্রক্রিয়ার উপর। আপনি সরকারিভাবে যেতে ইচ্ছুক নাকি বেসরকারিভাবে। দুইভাবে দুরকম খরচ হয়ে থাকে। রোমানিয়ার বিভিন্ন সেক্টরে ভিসার দাম বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে। যদি সরাসরি সরকারি প্রক্রিয়ায় আবেদন করে রোমানিয়া যতে চান তাহলে এর খরচ পড়বে ৫ থেকে ৬ লক্ষ টাকা। 

বেসরকারি এজেন্সির মাধ্যমে রোমানিয়া যেতে চাইলে এর খরচ পড়বে পাঁচ থেকে সাত লক্ষ টাকা। ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য আবেদন করলে এটি প্রসেসিং হতে সময় লাগে ৪ থেকে ৬ মাস অনেক ক্ষেত্রে এর চেয়ে বেশি সময় লাগতে পারে। তাছাড়া আপনি কেমন কোম্পানির কাজের জন্য যেতে চাচ্ছেন? আপনি যদি হাই কোয়ালিটি কোন কোম্পানিতে জব করতে চান তাহলে এর খরচ আরো বেশি পড়তে পারে। 

কোন কোন ভিসায় রোমানিয়া যাওয়া যায় 

কোন কোন ভিসায় রোমানিয়া যাওয়া যায় চলুন আজকে আপনাদের সম্পূর্ণ জানানোর চেষ্টা করি। যারা ইউরোপের দেশ যেতে চান তারা প্রায় কয়েকটি ভিসার মাধ্যমে যেতে পারেন। যার যে ধরনের ভিসায় যাওয়ার ইচ্ছা তারা সে সকল ভিসা পছন্দ করে তারপরে যাওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিতে পারেন। বাংলাদেশ থেকে বর্তমানে বিভিন্ন দেশের ভিসা পাওয়া যায়। 

আরো পড়ুনঃ লিথুনিয়া যেতে কত টাকা লাগে

বাংলাদেশ থেকে রোমানিয়া যাওয়ার জন্য কোন দূতাবাস নেই। তাই পার্শ্ববর্তী দেশ ইন্ডিয়াতে রোমানিয়ান দূতাবাসে আবেদন করার জন্য যেতে হতে পারে। তবে ইউরোপের দেশ রোমানিয়া যাওয়ার জন্য কি কি ভিসা রয়েছে। 

  • টুরিস্ট ভিসা 
  • স্টুডেন্ট ভিসা 
  • ওয়ার্ক পারমিট ভিসা 
  • ফ্যামিলি ভিসা 
  • বিজনেস ভিসা 
  • সরকারি কাজে অথবা অফিসিয়াল ভিসা 
  • ট্রানজিট ভিসা 
  • রেসিডেন্ট ভিসা
  • ড্রাইভিং ভিসা

যে সকল ভিসা গুলোর কথা আলোচনা করা হলো এ সকল ভিসায় আপনি রোমানিয়া যেতে পারবেন। তবে ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় রোমানিয়া যেতে চাইলে অবশ্যই আপনাকে একটি জব অফার লেটার সংগ্রহ করতে হবে এবং পেশাগত যোগ্যতার বিভিন্ন প্রমাণাদি থাকতে হবে। কনফার্ম হয়ে এবং সকল ডকুমেন্ট দেখিয়ে তারপর আপনি যেতে পারবেন। তবে অবশ্যই আপনার পর্যাপ্ত ব্যাংক ব্যালেন্স সঠিক রেখে আপনার ভিসার জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে। 

কোন ভিসার খরচ কত 

রোমানিয়া যাওয়ার জন্য কোন ভিসার খরচ কত এই নিয়ে অনেকেই দ্বিধাদ্বন্দ্বে ভুগছেন। অনেকে বুঝে উঠতে পারেন না কোন ভিসায় গেলে খরচ কম পড়বে। বর্তমানে বিশ্বস্ত এজেন্সি খুঁজে পাওয়া খুবই মুশকিল। কারণ তারা ইউরোপের যে কোন দেশে যাওয়ার জন্য অথবা কোন একটা ভিসার জন্য অনেক টাকা ধার্য করে থাকে। তাই যারা ভ্রমণে যেতে ইচ্ছুক তারা ডিসিশন নিতে পারেনা কোন ভিসায় গেলে ভালো হয়।

ওয়ার্ক পারমিট ভিসা 

প্রথমত যারা রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় যেতে চান তাদের জন্য খরচ কেমন পড়বে সে নিয়ে আলোচনা করা যাক। ওয়ার্ক পারমিট ভিসা খরচ পড়বে পাঁচ থেকে সাত লক্ষ টাকা। তবে এটি ক্ষেত্র বিশেষ এ হতে পারে। যদি কোন হাই কোয়ালিটি সম্পূর্ণ কোম্পানিতে জব করতে ইচ্ছুক হন তাহলে এর চাইতে হয়তো কিছুটা আরো বেশি লাগতে পারে অথবা কম। 

এটি সম্পূর্ণটাই নির্ভর করবে এজেন্সির উপরে। তবে যদি একটু নিম্ন কোয়ালিটির কোম্পানিতে জব করার জন্য জান তাহলে পাঁচ থেকে সাড়ে পাঁচ লাখ টাকার মধ্যে ভিসার সকল খরচ লাগতে পারে। তবে প্রথমত ওয়ার্ক পারমিটের জন্য যেতে চাইলে আপনাকে সর্বমোট ১০ লক্ষ টাকা প্রস্তুত করে রাখতে হবে। 

স্টুডেন্ট ভিসা 

তবে যারা স্টুডেন্ট ভিসায় রোমানিয়া যেতে চান তাদের খরচ নির্ভর করবে রোমানিয়া গিয়ে আপনি কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করবেন সেটার উপর। দেখা যাচ্ছে যেগুলো হাই কোয়ালিটি ইউনিভার্সিটি নামকরা ইউনিভার্সিটি সেগুলোতে খরচ একটু বেশি পড়বে। এবং যেগুলো একটি লোয়ার কোয়ালিটি সেগুলোতে তুলনামূলক কম পড়বে। 

আরো পড়ুনঃ দুবাই থেকে ইতালি যেতে কত টাকা লাগে বিস্তারিত জানুন

তবে দুই থেকে আড়াই লাখ টাকার মধ্যে স্টুডেন্ট ভিসার খরচ হয়ে যায়। তবে প্রমাণিত অনেক ইউনিভার্সিটি আছে যেগুলো একটু হাই কোয়ালিটি ইউনিভার্সিটি সেগুলোতে খরচ একটু বেশি পড়তে পারে কারণ সেই ইউনিভার্সিটি ফি এবং থাকা, খাওয়া বাবদ টাকা বেশি লাগে। যেমন তিন লক্ষ টাকার মত লাগে অর্থাৎ সাধারণ ইউনিভার্সিটি চাইতে ৫০ হাজার অথবা ১ লক্ষ টাকা বেশি লাগতে পারে।
রোমানিয়া-ওয়ার্ক-পারমিট-ভিসা-খরচ-কত

ফ্যামিলি ভিসা 

ফ্যামিলি ভিসায় রোমানিয়া যেতে অনেকেই চান। কারণ অনেকের ফ্যামিলির কোন সদস্য হয়তোবা সেখানে থাকেন, নইলে রোমানিয়াতে থেকে ফ্যামিলির কোন সদস্যকে নিয়ে যেতে চাই, স্পন্সর পেয়ে যেতে চাইলে খরচ পড়বে ৩ লক্ষ থেকে ৪ লক্ষ টাকার মধ্যে। তবে এটা নির্ভর করবে আপনার এজেন্সি বা কোম্পানির উপরে। কারণ আপনার পরিচিত কোন এজেন্সি থাকলে এর চাইতে কিছু কম বেশি হয়। 

টুরিস্ট ভিসা

টুরিস্ট ভিসায় খরচ হয় ৪ থেকে ৫ লক্ষ টাকা। যদি ইউরোপ কান্ট্রিতে আপনার রোমানিয়া যাওয়া প্রথম টুরিস্ট ভিসা হয়ে থাকে অর্থাৎ যেটাকে সাদা পাসপোর্ট বলা হয় তাহলে এরকম খরচ হয়। কিন্তু যদি আপনার আরও অন্যান্য দেশে টুরিস্ট ভিসার অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে এর চাইতে কম খরচ করতে পারে। টুরিস্ট ভিসায় বর্তমানে শুধু রোমানিয়া যাবেন সেটাও না ইউরোপের আরো দেশগুলোতে যাওয়া যাবে এই সুযোগ সবসময় থাকে না।

ড্রাইভিং ভিসা 

ড্রাইভিং ভিসা খরচ প্রায় ওয়ার্ক পারমিটের মতই। একটু বেশি হয়। যারা ড্রাইভিং এর একটু বেশি ভালো অর্থাৎ বেশি অভিজ্ঞ তাদের খরচ কিছুটা হলেও কমাতে পারে। ওয়ার্ক পারমিটের মত ৫ থেকে ৭ লক্ষ টাকার ভিসার খরচ ড্রাইভিং ভিসা। ড্রাইভিং ভিসায় রোমানিয়া গেলে আপনি ড্রাইভিং করে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে আপনি যেতে পারবেন। হেভি ড্রাইভার হলে খরচ কিছুটা কম হতে পারে।

রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়ার সম্ভাবনা 

রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে যদি আপনারা সকল প্রসেসিং সঠিকভাবে হয়ে থাকে এবং আপনার কাগজপত্র গুলো জেনুইন হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই সম্ভবনা রয়েছে। পাসপোর্ট এর মেয়াদ, ভিসা প্রসেসিং এবং পুলিশ ক্লিয়ারেন্স যদি ঠিকঠাক ভাবে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার ভিসা পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। 

আরো পড়ুনঃ সরকারিভাবে কানাডা যাওয়ার উপায় ২০২৫

ওয়ার্ক পারমিট ইস্যু হতে সময় লাগে প্রায় ছয় মাস। ৬ মাসের আগে কখনোই ওয়ার্ক পারমিট ইস্যু সম্ভব নয়। অনেক অনেক কোম্পানি বা এজেন্সি আছে যাদের ছয় মাসের বেশি সময় লাগতে পারে। এ সকল কিছু নির্ভর করবে তাদের কাজের ওপর তারা যত দ্রুত কাজগুলো সঠিকভাবে করবে ভিসা তত দ্রুত পাওয়া যাবে। 

অভিজ্ঞতা ছাড়া রোমানিয়ায় বেতন কত 

অভিজ্ঞতা ছাড়া রোমানিয়ায় বেতন কত এ নিয়ে অনেকের আগ্রহ রয়েছে জানার। যারা কোনো রকম দক্ষতা অর্জন না করেই এবং অভিজ্ঞতা ছাড়া সেনজেন হওয়া সত্ত্বেও রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিটের জন্য আবেদন করেছেন এবং রোমানিয়াতে যাওয়ার পর আপনি কোন ধরনের ভাষা জানেন না তাহলে আপনি আপনি ৫০-৬০ হাজার টাকার মতো ইনকাম করতে পারবেন।

অভিজ্ঞতা থাকলে রোমানিয়া বেতন কত 

যদি আপনি কিছুটা দক্ষতা অর্জন করে আসেন যেমন ইংরেজি শিখে এবং কাজের ধরন জেনে আসেন তাহলে আপনি মাসে ৭০-৮০ হাজার টাকার মত ইনকাম করতে পারবেন। প্রথম স্টার্টিং এ ধরনের অ্যামাউন্টে ইনকাম করতে পারবেন। তবে আপনি যদি ভাষা না জানেন কিন্তু কাজের দক্ষতা থাকে তাহলে আপনি ৭০ হাজার প্লাস এর মত ইনকাম করতে পারবেন। 
রোমানিয়া-ওয়ার্ক-পারমিট-ভিসা-খরচ-কতএছাড়াও যখন আপনি কোম্পানিতে অনেকদিন কাজের অভিজ্ঞতা হবে যেমন ছয় মাস অথবা এক বছরের মত তখন কোম্পানির নতুন কন্টাক্ট অনুযায়ী এবং আপনার ক্লিয়ারেন্স টা রিনিউ করে দেবে তখন আপনার ইনকাম ১ লাখের কাছাকাছি হয়ে যাবে। আপনি যে কোম্পানিতে কাজ করবেন সে কোম্পানিতে কাজ করার যদি ছয় মাস পার হয়ে যায় অথবা এর চাইতে বেশি হয় তাহলে আপনার ইনকামও বেড়ে যাবে। 

রোমানিয়ার কোম্পানিতে কাজের সুবিধা গুলো কি কি

রোমানিয়ার কোম্পানিতে কাজের সুবিধা গুলো কি কি চলুন এ সম্বন্ধে আলোচনা করা যাক। কাজের জন্য গেলে আরেকটি সুবিধা রয়েছে যারা রোমানিয়া যেতে ইচ্ছুক তারা ইতিমধ্যেই হয়তো জানেন যে কোম্পানির হয়ে আপনি কাজ করবেন অথবা যে কোম্পানিতে কাজের জন্য যাচ্ছেন সেখানে থাকা খাওয়া পুরোটাই কোম্পানি বহন করবে। অর্থাৎ থাকা খাওয়াটা পুরোটাই ফ্রিতে কোম্পানি দিয়ে থাকবে কাজের এটি একটি বড় সুবিধা। 

তাই যারা ওয়ার্ক পারমিট এর জন্য যেতে চান তারা অবশ্যই এ সকল বিষয়ে সঠিক তথ্য জেনে তারপরে যাবেন। এছাড়াও যারা যে কোম্পানিতে চাকরি করেন সে কোম্পানি থেকে তার থাকার জায়গাটি যদি দূরে হয় তাহলে সেই যাতায়াতের খরচটাও কোম্পানি বহন করে থাকে। কোম্পানি একটি কার্ড করে দিবে সে কার্ডটি ব্যবহার করে আপনি যাতায়াত করতে পারবেন।

এছাড়া সে কার্ড ব্যবহার করে আপনি অবসর সময়ে ইউরোপের অন্যান্য দেশগুলো ভ্রমণ করতে পারবেন। ইউরোপের দেশগুলোতে ওয়ার্ক পারমিটে গেলে এই সুবিধা গুলো পাওয়া যায়। তাই যারা রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় যেতে ইচ্ছুক তারা অবশ্যই সকল তথ্য যাচাই বাছাই করে তারপরে ওয়ার্ক পারমিটের জন্য আবেদন করবে। আপনি একবার যদি রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় যেতে পারেন তাহলে আপনি অনেক কিছু শিক্ষা অর্জন করতে পারবেন। 

শেষ কথাঃ রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা খরচ কত 

অবশেষে আমরা বলতে পারি রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা খরচ তুলনামূলক বেশি। কারণ ইউরোপের দেশগুলোতে অন্যান্য দেশের চাইতে খরচ একটু বেশি হয়। তবে আমরা এই পোস্টে জানতে পেরেছি খরচ হয় ৬ থেকে ৭ লক্ষ টাকা। অনেক এজেন্সি আছে যারা কাজের উপর ভিত্তি করে টাকা নির্ধারণ করে থাকেন। তারা নিজেই কোম্পানিতে নির্দিষ্ট একটি কাজের ব্যবস্থা করে দিবেন।

 সকল আনুষঙ্গিক খরচ সহ ১০ লক্ষ টাকার বেশি নির্ধারণ করে থাকেন। তবে যে সকল কোম্পানি শুধু ওয়ার্ক পারমিট ভিসা প্রসেসিং দিয়ে থাকেন তারা ৮ লক্ষ টাকার মতো নিয়ে থাকেন। তাদের কাজ শুধু ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ইস্যু করা। অফার লেটার আপনাকেই আবেদন করে সংগ্রহ করে নিতে হবে। তাই এ সকল বিষয়ে যদি আরো জানার আগ্রহ থাকে তাহলে অবশ্যই আমাকে কমেন্টে জানাবেন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

টেকিসময় ডট কম ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url