ফ্রিল্যান্সিং শিখে ঘরে বসে আয় করার ২০ টি উপায় এবং টিপস ও ট্রিকস

ফ্রিল্যান্সিং শিখে ঘরে বসে আয় করার উপায় অনেক রয়েছে তবে যার যেটা পছন্দ সে রকম পছন্দ মত প্লাটফর্ম গুলো বেছে নিয়ে ঘরে বসে আয় করতে পারেন। ঘরে বসে আই করা সুবিধা তবে এর জন্য আপনাকে কোন একটা স্কিল এ ভালোভাবে দক্ষ হতে হবে।
ফ্রিল্যান্সিং-শিখে-ঘরে-বসে-আয়ফ্রিল্যান্সিং শিখে ঘরে বসে আয় করার আগে আপনাকে ভালোভাবে কাজ শিখতে হবে। তবে টাকা ইনকাম অথবা আয় করা খুব একটা সহজ নয় এর জন্য অনেক পরিশ্রম করতে হয়। চলুন ঘরে বসে আয় করার কিছু উপায় এবং টিপস গুলো আপনাদের শেয়ার করি।

সূচিপত্রঃফ্রিল্যান্সিং শিখে ঘরে বসে আয় করা

ফ্রিল্যান্সিং শিখে ঘরে বসে আয় করার ২০ টি উপায়

ফ্রিল্যান্সিং শিখে ঘরে বসে আয় করতে চাইলে আপনাকে অবশ্যই ফ্রিল্যান্সিং শিখতে হবে। ফ্রিল্যান্সিং শেখার অনেক সেক্টর আছে এর মধ্যে আপনি যেকোনো একটি স্কিল ভালোভাবে দক্ষতা অর্জন করে ঘরে বসে আয় করার উপায় খুঁজে বের করতে পারেন। চলুন ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে ঘরে বসে আয় করার সেক্টরগুলো কি কি?

  1. অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট 
  2. ওয়েবসাইট ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্ট 
  3. গেম ডেভেলপমেন্ট 
  4. সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট 
  5. ইমেল মার্কেটিং 
  6. সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং 
  7. সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন 
  8. Youtube মার্কেটিং 
  9. গ্রাফিক্স ডিজাইন 
  10. ভিডিও এডিটিং 
  11. আর্টিকেল রাইটিং 
  12. ই-বুক অথবা ব্লগ রাইটিং 
  13. ভার্চুয়াল এসিস্ট্যান্ট 
  14. প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট
  15. ডাটা এন্ট্রি
  16. ই-কমার্স 
  17. ড্রপ শিপিং 
  18. অর্ডার প্রসেসিং 
  19. ইনভেন্টরি ম্যানেজমেন্ট 
  20. প্রোডাক্ট লিস্টিং

ডিজিটাল মার্কেটিং করে আয় 

ডিজিটাল মার্কেটিং করে আয় করা খুব বড় একটি সুযোগ। বাংলাদেশের বর্তমানে বেকারত্বের হার বেশি তবে এখন ফ্রিল্যান্সিং করার ফলে অনেক বেকার মেয়ে ছেলেরা তাদের আয়ের উৎস খুঁজে পেয়েছে। অনলাইনে আয় করার অন্যতম একটি মাধ্যম হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং। মার্কেট প্লেসে সবচাইতে বড় বলতে আমরা ডিজিটাল মার্কেটিং কেই বুঝি।

আরো পড়ুনঃ  দিনে ৫০০ টাকা ইনকাম জনপ্রিয় ১৭ টি অ্যাপস  

যদি আপনি কোন পণ্য নিয়ে মার্কেটিং করতে চান তাহলে সে পণ্যের প্রচার এবং প্রচারণা ডিজিটাল ভাবে করে তথা ডিজিটাল ডিভাইসের মাধ্যমে করে আপনি করতে পারেন। এছাড়া ডিজিটাল মার্কেটিং অনেকগুলো সেক্টরে আছে যেমন কনটেন্ট মার্কেটিং, এফিলিয়েট মার্কেটিং,seo ইত্যাদি। যে কোন একটি ছোট ব্যবসা শুরু করার জন্য মার্কেটিং পদ্ধতি ব্যবহার করে ব্যবসা পণ্য বিক্রয় করতে পারেন।

Facebook মার্কেটিং করে আয়

ফেসবুক মার্কেটিং করে বিভিন্নভাবে আয় করা যায়। ফেসবুক মার্কেটিং বলতে আমরা কি বুঝি? ফেসবুক মার্কেটিং বলতে অর্গানিক মার্কেটিং, পেইড মার্কেটিং, অর্থাৎ যেটাকে আমরা বুস্টিং বলে থাকি, ফেসবুকে ভিডিও আপলোড করা, পেজ তৈরি করা, যেকোনো পণ্য প্রচার বা প্রচারণা করা, টার্গেট অডিয়েন্স নির্ধারণ করা।

ফেসবুক পেজ তৈরি করে সেখানে আপনার নিয়মিত বিভিন্ন ধরনের ভিডিও যেমন রান্নার ভিডিও, গার্ডেনিং এর ভিডিও, পশুপালনের ভিডিও, দৈনন্দিন কাজকর্মের ভিডিও আপলোড করে ঘরে বসেই আয়ের একটি উৎস খুঁজে নিতে পারেন। এছাড়াও আপনি যদি ফেসবুক মার্কেটিং এর অনেক সেক্টর আছে যেমন ফেসবুকে বুস্টিং করা। কোন একটা কোম্পানির প্রচারণা আপনার ফেসবুকের মাধ্যমে করা।

ভিডিও এডিটিং করে আয় 

ভিডিও এডিটিং করে আয় করার উপায় রয়েছে। বর্তমানে এটি একটি জনপ্রিয় পেশা ভিডিও তৈরি করা। ভিডিও এডিটিং এর অনেক চাহিদা রয়েছে যেমন Fiverr,Upwork,Total,Freelancer,PeoplePerHour সকল মার্কেটপ্লেসে অ্যাকাউন্ট খুলে আপনার তোলা, ভিডিও বা ছবি এডিট করে আপনি মার্কেটিং করতে পারেন।
ফ্রিল্যান্সিং-শিখে-ঘরে-বসে-আয়বর্তমানে ঘরে বসে আয় করার এটি আরেকটি অন্যতম মাধ্যম। বর্তমানে এডিটিং এর কাজ সবাই পারে তাই আপনি ভিডিও এডিটিং করে ঘরে বসেই করতে পারেন। অনেক ব্লগার বা কোম্পানি আছে যারা তাদের কোম্পানির অন্যের প্রচারণার জন্য তাদের কোম্পানির পণ্যের ভিডিও করে সেগুলো এডিট করে সোশ্যাল মিডিয়ায় পাবলিস্ট করে তাদের এই ছোটখাটো কাজ গুলা আপনি দিতে পারেন। 

কারণ এসব কাজের জন্য তারা ভিডিও এডিটর খুঁজে বেড়াই আপনি একজন ভালো ভিডিও এডিটর হয়ে এ সকল কাজ ঘরে বসেই করে দিতে পারেন। ঘরে বসে আপনি ভিডিও এডিটিং এর কাজ করে দিয়ে আপনার পার্সোনাল বিকাশ বা মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে টাকা অথবা পেমেন্ট নিতে পারেন খুব সহজেই।

গ্রাফিক্স ডিজাইন করে আয় 

গ্রাফিক ডিজাইন করে আয় করার উপায় গুলো, লোগো, পোস্টার ইত্যাদি। গ্রাফিক্স ডিজাইন থেকে আয় করা যায়। গ্রাফিক্স ডিজাইন তুলনামূলক কঠিন তবে একবার ভালোবেসে শিখতে পারলে অনেক আয় করার উৎস রয়েছে। যেগুলো আপনি ঘরে বসে নির্দ্বিধায় খুব সহজেই করতে পারবেন। গ্রাফিক্স ডিজাইন ও অনেক বড় সেক্টর যেখানে বিভিন্ন ধরনের কাজ রয়েছে।

আরো পড়ুনঃ ডলার ইনকাম বিকাশ পেমেন্ট সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা  

এর মধ্যে আপনি মনে করেন লোগো ডিজাইন শিখবেন ভালোভাবে লোগো ডিজাইন শিখে আপনি অনেক কোম্পানি লোগো ডিজাইন করে নেয়, যাদের লোগো আপনি ডিজাইন করে দিয়ে ভালো মানের আয় করতে পারবেন।। আর এ সকল কাজ আপনি ঘরে বসে খুব সহজেই করে দিতে পারবেন এবং নিজের আয়ের উৎস খুঁজে নিতে পারেন।

কন্টেন্ট রাইটিং করে আয় 

কন্টাক্ট রাইটিং করে আয় করা যায়। সঠিক নিয়ম এবং পদ্ধতি না জানলে সেটি কঠিন মনে হবে। ঘরে বসে আয় করার এটি একটি সুবর্ণ সুযোগ। কারণ এখানে আপনার একটা নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে এবং সে ওয়েবসাইটে লেখালেখির কাজ অর্থাৎ আর্টিকেল লিখে ব্লক পোস্ট পাবলিস্ট করে বিভিন্ন উপায়ে আপনি আয় করতে পারবেন।

এছাড়াও আর্টিকেল রাইটিং এর আরো সুবিধা আছে। আপনি নিজের ওয়েবসাইটে কাজ না করেও অন্যের ওয়েবসাইটে আর্টিকেল লিখে দিয়ে মান্থলি একটি অ্যামাউন্ট বা বেতন পেতে পারেন। এজন্য ভালো ডিজিটাল মার্কেটিং এর কোন একটি প্রতিষ্ঠান থেকে আপনাকে খোঁজ নিয়ে তাদের সাথে যোগাযোগ করে তাদের ওয়েবসাইটে আপনি আর্টিকেল লিখে দিতে পারেন। 

অনলাইন টিউশন করে ঘরে বসে আয় 

অনেক শিক্ষার্থী আছে যারা পড়ালেখার পাশাপাশি টিউশনি করে নিজের আয় নিজে করে থাকে। কারণ তাদের পড়ালেখার পাশাপাশি তারা ঘরে বসেই অনলাইনে শিক্ষা দান করে থাকে। শিক্ষকতার এটি একটি খুবই ভালো উপায়। আপনি বাংলা, ইংরেজি অথবা গণিত যেকোনো বিষয়ে ভালো হলে আপনি আপনি একটি বিজ্ঞাপন তৈরি করে ফেসবুকে আপনার অভিজ্ঞতার প্রচার করতে পারেন। 

অনলাইনে টিউশনি করার জন্য আপনি বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করতে পারেন। যেমন zoom, Google meet, Skype, Byju's ইত্যাদি। আপনার নিজের একটি প্রোফাইল তৈরি করুন এবং সেখানে আপনার শিক্ষাদানের পদ্ধতি তুলে ধরুন। শিক্ষার্থীদের পড়ানোর একটি নির্ধারিত টাইম নির্ধারণ করুন। আপনার পড়ানোর ফি ঘন্টা অনুযায়ী নির্ধারণ করুন।

তবে আপনাকে টিউশনি করার সময় শিখানোর পদ্ধতি খুবই উন্নত হতে হবে। এবং শিক্ষার্থীদের ভিডিও কলে ধৈর্য সহকারে ধীরে পড়াতে হবে। যেন আপনার পড়া তারা বুঝতে পারে। নতুন নতুন বিষয় শিক্ষা দানে আগ্রহী হতে হবে। এবং ধৈর্য্য ধারণ করে শিক্ষার্থীদের প্রশ্নের সঠিক উত্তর দিতে হবে। এভাবে আপনি ধৈর্য সহকারে ঘরে বসে খুব সহজে আয় করতে পারেন।

ই-কমার্স পণ্য বিক্রি করে ঘরে বসে আয় করা 

ই-কমার্স পর্ণ বিক্রি করে ঘরে বসে আয় করার উপায়। ঘরে বসে আয় করার এটি একটি অন্যতম মাধ্যম। আপনি এমন কিছু চাহিদা সম্পন্ন ব্যবসা শুরু করবেন যেখানে আপনি ঘরে স্টোর করে সেগুলো অনলাইনের মাধ্যমে অর্থাৎ ই-কমার্স ব্যবসা শুরু করতে পারেন। ই-কমার্স ব্যবসার পদ্ধতি গুলো কিভাবে করা যায় সেগুলো দেখা যাবে। 

ই-কমার্স ব্যবসা শুরু করার আগে আপনাকে সর্বপ্রথম পণ্য নিয়ে চিন্তা করতে হবে কি ধরনের পণ্য নিয়ে ব্যবসা আরম্ভ করতে চাচ্ছেন। অনেক পণ্য আছে যেমন জামা-কাপড়, ইলেকট্রনিক সরঞ্জাম, হ্যান্ড মেড আইটেম, ইমিটেশন গয়না, হাতে তৈরি পুথির গয়না,এগুলো হচ্ছে ফিজিক্যাল পন্য। এছাড়া রয়েছে ডিজিটাল পণ্যের মধ্যে সফটওয়্যার টেমপ্লেট, ই-বুক ইত্যাদি। 

আরো পড়ুনঃ বর্তমানে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা-দশটি সেরা ব্যবসার আইডিয়া

অনলাইনে আপনার ব্যবসা পরিচালনার জন্য প্রথমত আপনাকে একটি নির্দিষ্ট প্লাটফর্ম পছন্দ করে নিতে হবে। বর্তমানে অনেক ই কমার্স প্ল্যাটফর্ম আছে যেমন-

  • Amazon. 
  • Bikroy.com
  • WooCommerce
  • eBay
  • Daraz 
  • Shopify ইত্যাদি। 

উপরোক্ত এই সকল প্লাটফর্মে আপনার পণ্য বিক্রি করতে পারেন এছাড়াও আপনি নিজস্ব একটা ওয়েবসাইট তৈরি করে সেখানে অন্যের প্রচার-প্রচারণা করে বিক্রয় করতে পারেন। ড্রপ শিপিং এর মাধ্যমে ই-কমার্স পণ্য বিক্রয় করতে পারেন। আপনার পণ্যের ভালো ভালো ছবি বা উচ্চমান সম্পন্ন ছবি তুলে আপনি ফেসবুক অথবা ইনস্টাগ্রামে অ্যাড দিতে পারেন। 

অনলাইনে বিজনেস শুরু করতে হলে আপনাকে কিছু ডিসকাউন্ট দিয়ে তারপরে ক্রেতাদের মন জয় করতে হবে। ঘরে বসে ই-কমার্স পণ্য বিক্রয়ের জন্য ক্রেতাদের চাহিদা অনুযায়ী পণ্য বিক্রয় করতে হবে এবং ডেলিভারি সঠিক নিয়মে এবং সঠিক টাইমে দেওয়ার চেষ্টা করতে হবে। গ্রাহকদের ফিডব্যাক দেওয়ার অপশন রাখতে হবে যেন পরবর্তী গ্রাহক আপনার পূর্ণ সম্পর্কে কিছুটা হলে ধারণা পায়।

ইউটিউব থেকে আয় করার উপায় 

ইউটিউব থেকে আয় করার উপায় রয়েছে। যদি আপনি youtube থেকে ঘরে বসে আয় করতে চান তাহলে আপনি অবশ্যই করতে পারেন। ইউটিউব থেকে আয় করতে হলে আপনাকে একটি youtube চ্যানেল খুলতে হবে। এরপর আপনার চ্যানেলের একটি নাম রাখতে হবে যেমন আপনি কি ইউটিউবিং করতে চান। যেমন আপনি ইউটিউবে ব্লগিং করতে পারেন গেমিং ভিডিও এছাড়া টিউটোরিয়াল অনেক ভিডিও রান্নার ভিডিও ইত্যাদি। 
ফ্রিল্যান্সিং-শিখে-ঘরে-বসে-আয়ইউটিউব চ্যানেল খোলার পর আপনার একটি প্রোফাইল পিকচার দিতে হবে এবং আপনার চ্যানেল কে আকর্ষণীয় করার জন্য একটি ব্যানার যুক্ত হত হবে। বর্তমানে ট্রেনিং আছে এরকম ভিডিও তৈরি করে আপনি ইউটিউবে পাবলিস্ট করতে পারেন। এর জন্য আপনি অনেক রিসার্চ করে তারপরে একটু ভিডিও বানাতে পারেন। প্রতিনিয়ত আপনাকে ভিডিও পাবলিস্ট করতে হবে। 

ইউটিউব থেকে মনিটাইজেশন পাওয়ার জন্য আপনাকে আপনার চ্যানেলে ১০০০ সাবস্ক্রাইবার হতে হবে এবং এক বছরের অথবা বারো মাসে ভিডিও দেখার সময় ৪০০০০ হাজার ঘন্টা হতে হবে। গুগল থেকে মনিটাইজেশন পাওয়ার পরে আপনি সেখানে অনেক বিজ্ঞাপন আছে যেগুলোতে ক্লিক করলে আপনার ইনকাম বাড়বে। 

সেলাই মেশিন দিয়ে কাজ করে ঘরে বসে আয় 

সেলাই মেশিন দিয়ে কাজ করে ঘরে বসে আয় করার একটি সুবর্ণ সুযোগ রয়েছে। কারণ বর্তমানে অনেক মেয়েরাই নিজের একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান দ্বারা নিজেই ঘরে বসে আয়ের পথ খুঁজে নিয়েছে। তাই তুমি যে স্বাবলম্বী হতে চাইলে আপনি সেলাই মেশিনের কাজ শিখে এবং ভালোভাবে দক্ষতা অর্জন করে আপনি ঘরে বসেই আয় করতে পারেন। 

ছেলেদের, মেয়েদের অথবা বাচ্চাদের বিভিন্ন ধরনের পোশাক তৈরি করা শিখে এছাড়াও এমব্রয়ডারি, হাতে বানানো জামা, হাতে সেলাই করা নকশি কাঁথা, ছাড়া বিভিন্ন ধরনের হস্তশিল্প তৈরি করে নিজের একটি ব্যবসা  শুরু করতে পারেন। বাসায় এ ধরনের কাপড় চোপড় তৈরি করে আপনি ডিজিটাল ভাবে আপনার পণ্যের প্রচার-প্রচারণা করে অনলাইনে ব্যবসা করতে পারেন।

আরো পড়ুনঃ শূন্য থেকে কোটিপতি হওয়ার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন  

কারণ ফেসবুক ই-কমার্স সাইট অথবা ইনস্টাগ্রামে হোয়াটসঅ্যাপে বিভিন্ন উপায়ে আপনার পণ্যের প্রচারণা করে আপনি অনলাইনে ডেলিভারির ব্যবস্থা করে খুব সহজেই ঘরে বসে আয় করতে পারেন। এছাড়া অনলাইনে আপনি অর্ডার নিতে পারেন। এছাড়াও আপনার ব্যবসার একটি সুন্দর ভিডিও করে এডিট করে সেটি সোশ্যাল মিডিয়ায় পাবলিক করতে পারেন। 

প্রথমত ক্লাইন্ট পাওয়ার জন্য আপনাকে আপনার ফেসবুক অথবা আপনার বন্ধু বান্ধবের ফেসবুক ইনস্টাগ্রাম ইত্যাদিতে আপনার ব্যবসার পণ্যের ছবি আপলোড কিংবা ভিডিও আপলোড দিতে পারেন। আপনার পণ্যের বিভিন্ন ধরন অনুযায়ী বিভিন্ন দাম আপনার গ্রাহকদের জানাতে পারেন। তারা যদি সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে আপনার পণ্যের দাম জানতে পারে তাহলে তাদের অর্ডার করতে সুবিধা হবে। সর্বক্ষেত্রে ক্রেতার সন্তুষ্টি অর্জন করতে হবে।

শেষ কথাঃ ফ্রিল্যান্সিং শিখে ঘরে বসে আয় করার উপায়

পরিশেষে আমরা বলতে পারি বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং শিখে ঘরে বসে আয় করার উপায় অনেক রয়েছে। যদি আপনি সঠিক পরিকল্পনা এবং মেধা নিয়ে সামনে এগোতে পারেন তাহলে অবশ্যই ভবিষ্যতে আপনি নিজেকে একজন সফল ডিজিটাল মার্কেটার হিসেব। তবে সর্বক্ষেত্রে প্রয়োজন ধৈর্য। ঘরে বসে আয় করার অনেক মাধ্যম আছে এর মধ্যে যেটা আপনার কাছে ভালো মনে হয় সেটা নিয়ে আপনি কাজ করতে পারেন। ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

টেকিসময় ডট কম ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url