কর্মক্ষেত্রে অলস ও ঘুমন্ত বোধ না করার জন্য ১০ টি টিপস




কর্মক্ষেত্রে অলস ও ঘুমন্ত বোধ হওয়া এটি স্বাভাবিক জীবনের জন্য খুবই দুর্বিসহ একটি ব্যাপার। মানুষ যখন বেশি ক্লান্ত এবং কাজের চাপে থাকে তখনই বেশি ঘুম ঘুম অনুভব করে। আর কর্ম ক্ষেত্রে এই সমস্যা কাটিয়ে ওঠার জন্য আপনাকে মানসিকভাবে খুব স্ট্রং হতে হবে। 
কর্মক্ষেত্রে-অলস-ও-ঘুমন্ত-বোধ-না-করার-জনতাই কর্ম ক্ষেত্রে অলস এবং ঘুমন্ত বোধ কাটিয়ে ওঠার জন্য আপনারা কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস অবলম্বন করতে পারেন যা দৈনন্দিন জীবনে অনেকটাই নিজেকে স্বাভাবিক পরিস্থিতিতে ফিরিয়ে আনতে পারবেন। অলস জীবন এবং অতিরিক্ত ঘুম এড়ানোর জন্য চলুন কি কি করা যায় দেখে নেয়া যাক।

সূচিপত্রঃ কর্মক্ষেত্রে অলস ও ঘুমন্ত বোধ দূর করা 

কর্মক্ষেত্রে অলস ও ঘুমন্ত বোধ না হওয়ার টিপস 

কর্মক্ষেত্রের অলস ও ঘুমন্ত বোধ না হওয়ার অনেকগুলো টিপস রয়েছে। ঘুম মানুষের খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি জিনিস। কারণ ঘুমের উপর মানুষের শরীর ভালো থাকা না থাকা নির্ভর করে। তবে অতিরিক্ত ঘুম শরীরের জন্য কিন্তু ভালো নয়। নিয়ম করে পর্যাপ্ত ঘুমানো উচিত।  ঘুম ২ ভাবে হয় যেমন কিছু অলস ব্যক্তি আছে যাদের কাজ দেখলে ঘুম আসে,আর অনেকেই আছে যারা কর্মক্ষেতে কাজের চাপে ক্লান্তি বোধ হয়ে ঘুম আসে।

আজকের পোস্টটিতে কি কি টিপস গুলো থাকে সেগুলো নিজে দেয়া হলো। এগুলোর বিস্তারিত আলোচনা করা হবে যারা দৈনন্দিন জীবন নিয়ে চিন্তিত তারা আজকের পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়লে ইনশাল্লাহ আপনাদের সকল সমস্যার সমাধান পেয়ে যাবেন। 

প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে পানি পান করা 

প্রতিদিন বেশি বেশি পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন 

ঘন ঘন বিরতি নিন

আপনার সহকর্মীদের সাথে কথা বলুন 

আপনার কর্ম ক্ষেত্রে পর্যাপ্ত আলো রাখুন

চা বা কফি পান করুন বুদ্ধিমানের সাথে 

সম্ভব হলে কাজের আগে ব্যায়াম করুন 

নামাজের জন্য বিরতি নেওয়া

প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে পানি পান করা 

প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে পানি পান করলে শরীর এবং মন সতেজ রাখে। পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করার ফলে ডিহাইড্রেশন এবং মানসিক চাপ কমে। এছাড়া পানি রক্তে অক্সিজেন পরিবহন করে থাকে যা আমাদের শরীরকে সুস্থ এবং কর্মশক্তি বাড়াতে বৃদ্ধি করে। এছাড়া খাওয়ার পরে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করলে খাবার দ্রুত হজম হয়। পানি শরীরকে হাইড্রেট রাখতে সহযোগিতা করে।

আরো পড়ুনঃ সকালে খেজুর খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা

কর্মক্ষেত্রে কাজের চাপে অনেক সময় শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে যায় ফলে অলসতা বেড়ে যায়, অতিরিক্ত পানি পান করলে শরীরের তাপমাত্রা কমে যাবে এবং মানসিক চাপ থেকে রেহাই পাওয়া যায়। যথেষ্ট পানি পান না করার ফলে শরীরে দ্রুত ক্লান্তিবোধ অনুভব হয় যা কাজের পথিক ক্লান্তি চলে আসে। তাই কর্ম ক্ষেত্রে পর্যাপ্ত পানি রাখতে হবে এবং পান করতে হবে।

প্রতিদিন বেশি বেশি পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন 

প্রতিদিন বেশি বেশি পানি দিয়ে মুখ ধুলে কর্মক্ষেত্রে অলসতা ও ঘুম কমানো সম্ভব। দিনে কয়েকবার পানি দিয়ে ত্বক পরিষ্কার করলে ত্বক পরিষ্কার থাকে এবং কর্মক্ষেত্রে আত্মবিশ্বাসী হওয়া যায় এবং কর্মক্ষেত্র মনোযোগ আসে। কর্ম ক্ষেত্রে যদি আপনি কম্পিউটারে কাজ করে থাকেন তাহলে অনেকক্ষণ কম্পিউটার স্ক্রিনে তাকানোর ফলে চোখের ক্লান্তি বোধ অনুভব হয়। 

চোখের ক্লান্তি দূর করার জন্য ঘন ঘন পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে নেবেন তাহলে চোখের ক্লান্তি দূর হয়ে যাবে। কর্মক্ষেত্রে ক্লান্তি এবং ঘুমন্ত অনুভব হলে ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধোয়ার চেষ্টা করবেন তাহলে ক্লান্তি ভাব দূর হবে এবং কর্ম ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করবে। ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধোয়ার কারণে শরীরে দেবতা দূর হয়ে যাবে এবং অলসতা কমে যাবে। প্রতিদিন কর্মরত অবস্থায় ২-৩ বার মুখ ধুয়ে নেবেন।

ঘনঘন বিরতি নিন 

কর্মক্ষেত্রে অলস ও ঘুমন্ত বোধ দূর করার জন্য ঘন ঘন বিরোধী নেওয়া একটি কার্যকরী পদ্ধতি। কারণ একটানা কাজ করার ফলে শরীরে ক্লান্তি বোধ হয় এবং ঘুম আসে। তাই মাঝেমধ্যে মন রিফ্রেশ করার জন্য বিরতি নেওয়া প্রয়োজন। কাজের ফাঁকে ফাঁকে কিছুক্ষণ বিরতি নিলে কাজের প্রতি আগ্রহ বাড়ে চিন্তাভাবনা উন্নত হয়। 

আরো পড়ুনঃ সোনা পাতা কি ওজন কমায় সোনা পাতার কার্যকারিতা

তাছাড়া একটানা কাজ করার ফলে অনেকক্ষণ বসে থাকতে হয় ফলে শরীর ব্যথা হয়ে যায় তাই কাজের ফাঁকে কিছুক্ষণ হাটাহাটি করলে আপনার শরীর রক্ত চলাচল ঠিক থাকে। কর্মক্ষেত্রে ব্যস্ততার মাঝামাঝি একটু হাটাহাটি করলে শরীর থেকে স্ট্রেচিং কমে যায় এবং রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে দেয়। কর্মক্ষেত্রে অলসতা এবং ঘুম কমানোর জন্য পাঁচ থেকে দশ মিনিট হাটাহাটি করতে পারেন।
কর্মক্ষেত্রে-অলস-ও-ঘুমন্ত-বোধ-না-করার-জনযখন আপনি কাজ করতে করতে ক্লান্তি বোধ করবেন তখন ৫ থেকে ১০ মিনিটের জন্য কাজ বন্ধ রেখে চোখ বন্ধ করে হালকা বসে থাকবেন, দেখবেন অনেকটাই স্ট্রেস কমে গেছে এবং শান্তি অনুভব করবেন। কাজের ফাঁকে ঘন ঘন বিরতি নিলে মন থেকে রিলাক্স হওয়া যায় এবং শরীরের ক্লান্তিবোধ অনেক অংশে কমে যায়।

আপনার সহকর্মীদের সাথে কথা বলুন 

কর্মক্ষেত্রে অলস ও ঘুমন্ত ভাব দূর করার জন্য আপনার সহকর্মীদের সাথে কথা বলা জরুরী। সহকর্মীদের সাথে কথা বললে অলসতা কমে যাবে। কাজের ফাঁকে সহকর্মীদের সাথে বিভিন্ন অভিজ্ঞতা, চিন্তাভাবনা শেয়ার করলে ঘুমন্ত ভাব কমে যাবে। কাজের ফাঁকে ফাঁকে সহকর্মীদের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণ করতে হবে তাহলে অলসতা আসবেনা। 

কাজের ফাঁকে সকর্মীদের সাথে কথা বললে অনেক অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারবেন এবং আপনার মতামত তাদের সাথে শেয়ার করলে নতুন অনেক অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারবেন। কোন একটা কাজ নিয়ে চিন্তিত থাকলে তাদের সাথে শেয়ার করতে পারেন কারণ শেয়ার করলে আপনার কাজের জটিলতা অনেক কমে যাবে ফলে আপনি মানসিকভাবে শান্তি পাবেন।

কর্মক্ষেত্রে পর্যাপ্ত আলো রাখুন 

কর্মক্ষেত্র অলস ও ঘুমন্ত ভাব দূর করার জন্য পর্যাপ্ত আলোর ব্যবস্থা রাখুন। কম আলোতে কাজ করলে অলসতা ও ঘুমন্ত ভাব দ্রুত আসে তাই কর্ম ক্ষেত্রে আপনি যেখানে বসে কাজ করবেন সেখানে পর্যাপ্ত আলোর ব্যবস্থা রাখার। কারণ আলোর ফোকাসে আপনার চোখে ঘুম ভাব দূর করবে। পর্যাপ্ত আলো থাকলে আপনার চোখের জন্য আরামদায়ক হবে এবং দৃষ্টিশক্তি সুরক্ষিত থাকবে 

আরো পড়ুনঃ ছেলেরা তেতুল খেলে কি হয় তেতুলের পুষ্টিগুণ সমূহ

ভালোবেসে থাকলে আপনার মেজাজ ভালো থাকবে এবং মানসিক চাপ কমবে। কর্মক্ষেত্রে আলোর সুব্যবস্থা থাকলে আপনি কাজের প্রতি মনোযোগী হতে পারবেন এবং কম্পিউটারে কাজ করার ক্ষেত্রে আপনার চোখের সংবেদনশীলতা ধরে রাখার সম্ভব হবে। এবং হালকা আলোতে আপনার অলসতা বেশি হবে। দৃষ্টিশক্তি উজ্জ্বল করতে কর্মস্থানে আলোর সুব্যবস্থা করবেন।

চা বা কফি পান করুন বুদ্ধিমানের সাথে 

কর্মক্ষেত্রে অলসতা ও ঘুমন্ত ভাব কাটিয়ে উঠার জন্য চা বা কফি পান করুন বুদ্ধিমানের সাথে। যাবা কবে পান করার ফলে তৎক্ষণাৎ মানসিকতা সতেজ হয় এবং ঘুমন্ত ভাব দূর করে। কর্মক্ষেত্রে অলসতা ও ঘুমন্ত ভাব হলে পান করার ফলে সেটি কমে যায় এবং কাজে এনার্জি পাওয়া যায়। চা খাবি পান করার পরে একটু হাঁটাহাঁটি করলে মানসিকতা চেঞ্জ হয়।

চা-কফিতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ক্যাফিন রয়েছে যা কইরে কলকাতা আসলে তৎক্ষণাৎ দূর হয়ে যায়। এছাড়া কোন ক্ষেত্রে অনেক সময় মাথা ঝিম ধরে থাকে কিন্তু এই চা অথবা কপি পান করার ফলে মাথা ফ্রেশ হয় এবং কাজে কলকাতা কমে যায়। চা কফি পান করানোর সময় আপনার সহকর্মীদের সাথে গল্প করতে পারেন এতে মানসিকতা ভালো থাকে। চা কফি পান করার পরে পর্যাপ্ত পানি পান করুন।

সম্ভব হলে কাজের আগে ব্যায়াম করুন 

কর্মক্ষেত্রে অলস ও ঘুমন্ত ভাব দূর করার জন্য সম্ভব হলে কাজের আগে ব্যায়াম করে ফেলতে পারেন। প্রতিদিন নিয়ম করে কাজে যাওয়ার আগে ব্যায়াম করলে শরীরে এনার্জি বাড়ে। কর্মক্ষেত্রে কর্মক্ষেত্রে এক জায়গায় অনেকক্ষণ বসে থেকে কাজ করার ফলে মানসিকতা ক্ষুন্ন হয় এবং মেজাজ খিটখিটে হয়। তাই এধরনের শারীরিক এবং মানসিক অনুভূতি কাটিয়ে উঠার জন্য প্রতিদিন ব্যায়াম করা অত্যন্ত জরুরী। 
কর্মক্ষেত্রে-অলস-ও-ঘুমন্ত-বোধ-না-করার-জনব্যায়াম করলে শরীরের রক্ত চলাচল ঠিক থাকে এবং মন থেকে উদাসীনতা কমে যায় এবং কাজের প্রতি মনোযোগ থাকে। প্রতিদিন ব্যায়াম করার ফলে মস্তিষ্কের কোষগুলো সক্রিয় হয়। শরীর থেকে ল্যাকটিক এসিড বের করতে সাহায্য করে প্রতিদিন শরীর চর্চা করার ফলে। প্রতিদিন কর্মক্ষেত্রে অনেকক্ষণ বসে থাকার ফলে একঘেয়েমি মনে হয়, শরীরে ওজন বেড়ে যায়, শরীরে ক্লান্তিবোধ আসে এবং অলস মনোভাব সৃষ্টি হয়।

আরো পড়ুনঃ রাতারাতি কোটিপতি হওয়ার উপায় ১০টি দিক নির্দেশনা

প্রতিদিন সকালে একটু হাটাহাটি, সাইক্লিন বা দৌড়ালে কর্মক্ষেত্রে অনেক স্ট্রেচ কমে যায় এবং রিলাক্স অনুভব হয় এবং অতিরিক্ত হাইপার টেনশন থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এছাড়া কাজের ফাঁকে আপনার অলস এবং ঘুমন্ত ভাব হলে আপনার সহকর্মীদের সঙ্গে নিয়ে সময় করে 10 থেকে 15 মিনিট হাটাহাটি করতে পারেন, এতক্ষণ আপনি অনেকটাই পজিটিভ অনুভব করবেন এবং কাজের প্রতি মনোযোগ পাবেন।

নামাজের জন্য বিরতি নেওয়া 

কর্মক্ষেত্রে অলসতা ও ঘুম দূর করার জন্য আপনি নামাজের জন্য বিরতি নিতে পারেন। কারণ আপনি যখন কর্ম ক্ষেত্রে অনেক চাপে থাকবেন তখন আপনি সময় করে দুই রাকাত নফল নামাজ পড়তে পারেন তাহলে আপনার অলসতা এবং ঘুমন্ত ভাব অনেকটাই কমে যাবে। এছাড়া অনেকেই কর্মক্ষেত্রে থাকাকালীন সময়ে সালাতের ওয়াক্ত হয়ে যায়, তখন আপনি সালাত আদায় করে নেবেন।

 সালাতের জন্য বিরতি নেওয়ার ফলে আপনার মন ফ্রেশ হবে এবং আপনার কাজের অনুভূতি এবং এনার্জি বেড়ে যাবে। আপনার কলকাতা দূর করার জন্য এবং কর্ম ক্ষেত্রে বিভিন্ন চাপ থেকে বিরত থাকার জন্য কিছু আমারও ইস্তেগফার করতে পারেন। আচ্ছা আপনি যে দিক থেকে লাভবান হলেন এক আল্লাহর কাছাকাছি থাকতে পারলেন এবং কর্মক্ষেত্রে আপনার কাজে মনোযোগ ধরে রাখতে পারলেন। 

পর্যাপ্ত ঘুমের ব্যবস্থা 

কর্মক্ষেত্রে মনোভাব ঠিক রাখার জন্য আপনাকে পর্যাপ্ত ঘুমাতে। কর্মক্ষেত্রে যদি আপনি আপনার কলস এবং ঘুমন্ত ভাব কাটাতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে ২৪ ঘন্টার মধ্যে ৭-৮ ঘন্টা নিশ্চিন্তে ঘুমাতে হবে। কারণ ক্লান্ত শরীরে কর্মক্ষেত্রে আপনার জীবনী হবে যা আপনার কাজের ব্যাঘাত ঘটাবে। প্রত্যেকটা দিন যদি আপনি সুন্দর ভাবে কাটাতে চান এবং অলস হীনতায় জীবন যাপন করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে পরিমিত পরিমাণে ঘুমাতে হবে। ঘুম এক ধরনের ওষুধ যা আমাদের শরীর ও মন চাঙ্গা করতে সহায়তা করে।

শেষ কথাঃ কর্মক্ষেত্র অলস ও ঘুমন্ত ভাব না করা

আপনি যদি কর্মক্ষেত্রে কলস ও ঘুমন্ত ভাব দূর করতে চান তাহলে উপরে উল্লেখিত সকল বিষয়গুলো আপনাকে মাথায় রাখতে হবে। যদি আপনি একজন কর্মজীবী ব্যক্তি হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই উপরের টিপস গুলো ফলো করতে পারেন এতে আপনার মানসিক এবং শারীরিক দুটি ভালো রাখতে পারবেন। 

 শরীর ভালো না থাকলে আপনি কাজে মন বসাতে পারবেন না আর মন ভালো না থাকলে আপনি অলস অনুভব করবেন। পরিশেষে বলতে চাই শরীর এবং মন ভালো রাখা প্রত্যেকের একান্তই কর্তব্য। এর জন্য আপনাকে সবসময়ই সৃজনশীল চিন্তা করতে হবে এবং প্রচুর পরিমাণে পানি এবং সুষম খাদ্য গ্রহণ করতে হবে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

টেকিসময় ডট কম ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url