হাঙ্গেরি ওয়ার্ক পারমিট ভিসার খরচ কত বিস্তারিত জানুন

হাঙ্গেরি ওয়ার্ক পারমিট ভিসার খরচ কত, কোন ধরনের কাজের চাহিদা বেশি, কিভাবে যেতে হয়, সঠিকভাবে কাজ পাওয়া যায় কিনা এ ধরনের অনেক প্রশ্ন মানুষের মনে বাসা বাঁধে তাই আজকে আপনাদের সাথে হাঙ্গেরি ভিসার খরচ সম্পর্কে বিস্তারিত জানানোর চেষ্টা করব।
হাঙ্গেরি-ওয়ার্ক-পারমিট-ভিসাপ্রথমে হাঙ্গেরী ওয়ার্ক পারমিট ভিসা খরচ কত এ সম্পর্কে বলার আগে আপনাদেরকে জানতে হবে হাঙ্গেরি কাজের জন্য গেলে সঠিকভাবে বেতন পাওয়া যায় কিনা? হাঙ্গেরি ইউরোপ মহাদেশের একটি উন্নয়নশীল দেশ। বর্তমানে হাঙ্গেরিতে অনেক লোকজন কাজের জন্য যাচ্ছে। 

সূচিপত্রঃ হাঙ্গেরি ওয়ার্ক পারমিট ভিসার খরচ কত 

হাঙ্গেরি ওয়ার্ক পারমিট ভিসার খরচ কত 

হাঙ্গেরী ওয়ার্ক পারমিট ভিসার খরচ নির্ভর করবে আপনার কাজের ও প্রসেসিং এর উপর। আপনি হাঙ্গেরি গিয়ে কোন ধরনের কাজ করতে চাচ্ছেন এবং কোন ধরনের ভিসা নিয়ে হাঙ্গেরি যেতে চাচ্ছেন এ সকল কিছুর উপর নির্ভর হাঙ্গেরি যাওয়ার খরচ। ইউরোপ মহাদেশের যে কোন কান্ট্রিতে যেতে চাইলে এর খরচ ব্যয়বহুল।

হাঙ্গেরি ওয়ার্ক পারমিট ভিসার খরচ একেকজনের ক্ষেত্রে এক এক রকম হয়ে থাকে। এর কারণ কি জানতে চান? অনেকেই বলে থাকে হাঙ্গেরি যাওয়ার খরচ ১০ লক্ষ টাকা, অনেকেই বলবে ১৪ লক্ষ টাকা, কেউ বলবে ১২ লক্ষ ইত্যাদি ইত্যাদি। কারণ প্রত্যেকেই ভিন্ন ভিন্ন এজেন্সির মাধ্যমে গিয়ে থাকেন। ভিন্ন ভিন্ন এজেন্সি ভিন্ন ভিন্ন খরচ দেখিয়ে অর পারমিট ভিসার জন্য টাকা নিয়ে থাকেন। 

তাই প্রথমত যারা হাঙ্গেরি কাজের জন্য যেতে চান তাদের অবশ্যই বিস্তারিত কোন একটা এজেন্সির ব্যাপারে খোঁজ খবর নিয়ে তারপরে ভিসার জন্য আবেদন বা আলোচনা করতে পারেন। কারণ বিশ্বস্ত এজেন্সি ছাড়া হাঙ্গেরি যাওয়ার চিন্তা-ভাবনা করলে আপনার শুধু অর্থই খরচ হবে কিন্তু লাভ হবে না। তাই ইউরোপিয়ান যে কোন দেশে যাওয়ার আগে সকল তথ্য ভালোভাবে জেনে তারপরে যাবেন। 

হাঙ্গেরি যাওয়ার জন্য CV বা অফার লেটার তৈরি

হাঙ্গেরি যাওয়ার জন্য বিভিন্ন ধরনের ভিসা রয়েছে তার মধ্যে ওয়ার্ক পারমিট অর্থাৎ কাজের ভিসা একটা অন্যতম। আর অন্যান্য ভিসার চাইতে ওয়ার্ক পারমিট ভিসার খরচ তুলনামূলক বেশি হয়। হাঙ্গেরি কাজের জন্য যেতে চাইলে আপনাকে একটি কাজের অফার লেটার হাঙ্গেরির যেকোনো কোম্পানি থেকে সংগ্রহ করতে হবে। কারণ ভিসা প্রসেসিং এর সময় আপনাকে কোম্পানির অফার লেটার দেখাতে হবে। 

আরো পড়ুনঃ ক্রোয়েশিয়া ভিসার দাম কত ও কোন কাজের চাহিদা বেশি

কারণ উদ্দেশ্য এবং কাজের নির্দিষ্টতা যাচাই না করে  তারা আপনাকে ওয়ার্ক পারমিট দেবে না। কারণ ওয়ার্ক পারমিট দেওয়ার প্রধানত যে কারণটা সমস্যায় ফেলে দেয় সেটা হচ্ছে কাজের জন্য অফার লেটার। জব অফার লেটার এর জন্য আবেদন করার আগে আপনাকে নির্ধারণ করতে হবে আপনি কোন ধরনের চাকরির জন্য যেতে চাচ্ছেন। চাকরির ধরন গুলো নিচে দেওয়া হল। 

  1. আপনি নির্মাণ কাজের জন্য,
  2. কৃষি বা খাদ্য গুদামের কাজের জন্য, 
  3. আইটি প্রতিষ্ঠান কাজের জন্য, 
  4. হোটেলে কাজের জন্য, 
  5. স্বাস্থ্য সেবা ইত্যাদি 

অফার লেটার আবেদন করার সময় আপনার যোগ্যতা সমূহ উল্লেখ করতে হবে। আপনার যোগ্যতা অনুযায়ী আপনি কাজের জন্য আবেদন করতে পারেন। চাকরির অফার লেটার পাওয়ার জন্য আপনাকে অনলাইনে আবেদন করতে হবে তারপরে তারা যদি আপনার অভিজ্ঞতা পছন্দ করে তাহলে আপনাকে একটি অফার লেটার প্রদান করবে। অফার লেটার পাওয়ার জন্য যে সকল ওয়েবসাইটে আবেদন করতে পারেন সেগুলো নিচে দেওয়া হল-

  • EURO PASS
  • LINKEDIN
  • WORKANIA.HU
  • PROFESSION.HU
  • JOBSINBUDAPEST 

জব অফার লেটার আসলে এক ধরনের CV । এই জব অফ লেটার অবশ্যই ইংলিশে হতে হবে। জব অফার লেটার এর জন্য আবেদন করার পর চাকরিদাতা আপনার সাথে ইমেইলে যোগাযোগ করতে পারে অথবা ভিডিও কলে। নিয়োগকর্তা আপনার যোগ্যতা যাচাই করার জন্য আপনার একটি ছোট্ট ইন্টারভিউ নিতে পারে ভিডিও কলে। 

যদি আপনি নির্বাচিত হয়ে থাকেন তাহলে আপনাকে একটি চাকরির ধরন, বেতন, কাজের সময়সূচী উল্লেখ করে আপনাকে একটি জব অফার লেটার পাঠাবে। জব অপারেটর পাওয়ার পর আপনি ওয়ার্ক পারমিটের জন্য আবেদন করতে পারবেন বিভিন্ন দূতাবাসে অথবা এজেন্সির মাধ্যমে। এই অফার লেটার সংগ্রহ করতে পারলে খুব দ্রুত আপনি কাজের ওয়ার্ক পারমিট এর জন্য আবেদন করতে পারবেন। 

ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র 

হাঙ্গেরি ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য বিভিন্ন ধরনের কাগজপত্র প্রয়োজন। এবং সকল ডকুমেন্ট এবং কাগজপত্র সঠিক হতে হবে। পারমিটের জন্য যে সকল ডকুমেন্ট প্রয়োজন সেগুলো নিজে দেয়া হলো। 

  • বৈধ একটি পাসপোর্ট কমপক্ষে ছয় মাস মেয়াদী। 
  • জাতীয় পরিচয় পত্র। 
  • হাঙ্গেরির নিয়োগ কর্তা কর্তৃক জব অফার লেটার।
  • ওয়ার্ক পারমিটের জন্য সঠিকভাবে পূরণ কৃত আবেদন পত্র এবং জমাকৃত কাগজপত্র। 
  • সদ্য তুলা পাসপোর্ট সাইজের রঙিন দুই থেকে তিন কপি ছবি সাদা ব্যাকগ্রাউন্ডের। 
  • সকল শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্র নির্দিষ্ট প্রয়োজনে। 
  • পূর্ববর্তী কাজের অভিজ্ঞতার সনদপত্র যদি থাকে। 
  • স্বাস্থ্য বীমা অর্থাৎ হাঙ্গেরিতে থাকা কালীন সময়ে চিকিৎসার সকল ব্যায়ভার বহনের জন্য বৈধ স্বাস্থ্য বীমা। 
  • পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট।
  • ফি পরিষদের কাগজপত্র
  • ছয় মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট অর্থাৎ আর্থিক অবস্থানের প্রমাণ স্বরূপ। 
  • বিমানের টিকিটের প্রমাণাদি। 
  • অতিরিক্ত কাগজপত্র বিশেষ প্রয়োজনে, অবশ্য এটি অপশনাল।

হাঙ্গেরি ওয়ার্ক পারমিটের জন্য আবেদন পদ্ধতি 

হাঙ্গেরি ওয়ার্ড পারমিটের জন্য আবেদন পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত জানা অত্যন্ত জরুরী। কারণ আপনি যদি সেনজেন কোন কান্ট্রিতে যেতে চান তাহলে অবশ্যই সে কান্ট্রি বিষয়ে এবং আবেদন প্রক্রিয়া বিষয়ে সঠিকভাবে জানতে হবে। প্রথমত ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় হাঙ্গেরি যেতে চাইলে একটি অফার লেটার সংগ্রহ করতে হবে। অফার লেটার পাওয়ার জন্য অনলাইনে নিয়োগ এজেন্সি গুলোর সাহায্য নিতে পারেন। 
হাঙ্গেরি-ওয়ার্ক-পারমিট-ভিসাঅফার লেটার পাওয়ার পরে ওয়ার্ক পারমিট এর জন্য আবেদন করতে পারবেন। হাঙ্গেরি পারমিট এর জন্য আবেদন করার জন্য বাংলাদেশে কোন ইমিগ্রেশন সেন্টার না থাকলেও ইন্ডিয়াতে রয়েছে। তাই ভালো কোন এজেন্সির মাধ্যমে আপনি আবেদন করতে পারেন যারা ইন্ডিয়ার এজেন্সিদের সাথে ভালো যোগাযোগ রয়েছে। 

এবং আবেদন করার সময় আপনাকে অবশ্যই যোগ্য কর্মী বা ব্যক্তি হিসেবে প্রমাণ দিতে হবে। আপনার যোগ্যতার ওপর নির্ভর করবে হাঙ্গেরির কর্তৃপক্ষ থেকে ওয়ার্ক পারমিট ইস্যুর জন্য। প্রয়োজনীয় সকল ডকুমেন্ট প্রদান করতে হবে এবং প্রস্তুত রাখতে হবে। আমি ভিসার জন্য সমস্ত ফি পরিশোধ করতে হবে। হাঙ্গেরিতে যাওয়ার জন্য যদি আপনি সেনজেন ভিসা পান তাহলে আপনি অনেক সুবিধা পাবেন কাজের জন্য।

হাঙ্গেরিতে কোন কোন কাজের চাহিদা বেশি 

হাঙ্গেরিতে বিভিন্ন ধরনের কাজ রয়েছে তবে সাধারণত যে সকল কাজগুলোর চাহিদা বেশি সেগুলো সম্পর্কে অবশ্যই আপনাকে জানতে হবে। কারণ আপনি যদি না জানেন কোন কাজের চাহিদা বেশি তাহলে আপনি লেটার এর জন্য আবেদন করতে পারবেন না। আপনার জন্য যদি সঠিকভাবে জানা থাকে যে সকল কাজে যায় না বেশি তাহলে আপনি খুব সহজেই জব অফার লেটারের জন্য আবেদন করতে পারবেন।

যে সকল কাজের চাহিদা বেশি সেগুলো হলো-

  • ইলেকট্রিশিয়ান 
  • ওয়েল্ডিং 
  • প্লাম্বার 
  • কার্পেন্টার 
  • রাজমিস্ত্রি 
  • কেয়ার গিভার 
  • রান্নার শেফ 
  • হাউসকিপিং স্টাফ 
  • ক্লিনার 
  • গুদাম কর্মী 
  • ডেলিভারি বয় 
  • ট্রাক ড্রাইভার 
  • ডেলিভারি ড্রাইভার 
  • ফুট প্যাকেজিং 
  • কৃষি শ্রমিক
  • সেলসম্যান 
  • কারখানার শ্রমিক ইত্যাদি 

হাঙ্গেরির রাজধানী বুদাপেস্ট কই বড় একটি শহর। এটি হাঙ্গর এর মধ্যে একটি অন্যতম একটি শহর। হাঙ্গেরি কর্ক পারমিটের জন্য গিয়ে বুদাপেস্ট এ কাজ করার সুযোগ পাওয়া যায়। সেখানে বিভিন্ন ধরনের কাজ রয়েছে। উপরিউক্ত সকল কাজের ধরন অনুযায়ী আপনি ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন।

হাঙ্গেরি কোন কাজের বেতন কত 

হাঙ্গেরিতে কোন কাজের বেতন কত এটি নির্ধারণ করা হয় কাজের উপর ভিত্তি, দক্ষতা, পরিশ্রম এবং অভিজ্ঞতার উপরে। কোন কাজের বেতন কত এটি সঠিকভাবে বলা সম্ভব নয় তবে আনুমানিক ধারণা করা যায় বা যারা হাঙ্গেরিতে কাজ করেন তাদের মাধ্যমে জানতে পারেন। আনুমানিক কোন কাজে বেতন কেমন সেগুলো নিয়ে আলোচনা করা হলো। 

আরো পড়ুনঃ লিথুনিয়া যেতে কত টাকা লাগে

হাঙ্গেরিতে ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় যাওয়ার পরে ওয়ার্কারদের বেতন ৭০০-৮০০ ইউরো হয়ে থাকে। যা বাংলাদেশী টাকায় কনভার্ট করলে হয় ৮৭৫০০-১০০০০০ টাকা। অর্থাৎ ১ ইউরো সমান ১২৫ বাংলাদেশী টাকা। তবে যারা বেশি অভিজ্ঞতা সম্পন্ন তাদের বেতন বেশি হবে সর্বোচ্চ ১,৫০,০০০-২,০০০০০ লক্ষ টাকা। ইউরোতে হিসাব করলে ১৪০০ থেকে ১৫০০ ইউরো প্রায়। 
হাঙ্গেরি-ওয়ার্ক-পারমিট-ভিসাযারা নির্মাণ শ্রমিক তাদের বেতন ৬০-৭০ হাজার টাকার মত। তাই ইউরোপের দেশগুলোতে ওয়ার্কার হিসেবে যাওয়ার আগে অবশ্যই অভিজ্ঞতা অর্জন করে যাবেন। কারণ অভিজ্ঞতা সম্পন্ন হয়ে গেলে আপনি বেতন বেশি পাবেন। যেহেতু ইউরোপের দেশগুলোতে ওয়ার্ক পারমিট ভিসার খরচ বেশি তাই অভিজ্ঞতা সম্পন্ন হয়ে গেলে দ্রুত আপনার অবস্থার উন্নতি করতে পারবেন।

হাঙ্গেরি ওয়ার্ক পারমিট পেতে কতদিন সময় লাগে 

হাঙ্গেরি ওয়ার্ক পারমিট পেতে কতদিন সময় লাগে এ বিষয়ে জানার জন্য অনেকেই আগ্রহ প্রকাশ করেন। পার্ক পারমিট নির্ভর করে অনেক কিছুর উপর যেমন কাজের ধরন, ভিসার ধরন প্রসেসিং এজেন্সি কোম্পানি ইত্যাদি এ সকল বিষয়ের উপর। যে সকল এজেন্সি বিশ্বস্ততার সাথে কাজ করে তাদের কাছ থেকে ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য আবেদন করলে সময় লাগে ৩-৪ মাস।

তবে সাধারণত ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য আবেদন করলে প্রায় বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ৬ মাস সময় লাগে। কারণ ভিসা প্রসেসিং বিভিন্ন কার্যক্রম হতে অনেক ঝামেলা হয় এর ফলে ওয়ার্ক পারমিট পেতে সময় বেশি লাগে। যদি আপনার কাগজপত্র সঠিকভাবে প্রদান করা হয় এবং সকল কার্যক্রম সঠিকভাবে হয়ে থাকে তাহলে ৩-৪ মাসের মধ্যে পাওয়া সম্ভাবনা থাকে। 

কিন্তু এ সকল কাজ সহজভাবে হয় না অনেক ঝামেলা হয়। তাই জন্য বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এজেন্সি গুলো হাতে ছয় মাস সময় নিয়ে কাজ করার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করেন। কারণ হাঙ্গেরি পার পারমিটের জন্য যেহেতু বাংলাদেশে কোন দূতাবাস নাই তাই অন্য দেশের সাথে যোগাযোগ করে তারা ওয়ার্ক পারমিট পাইয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে তাই এ সকল কার্যক্রমে অনেক সময় বেশি লাগে।

শেষ কথাঃ হাঙ্গেরি ওয়ার্ক পারমিট ভিসা খরচ কত 

অবশেষে আমরা বলতে পারি ওয়ার্ক পারমিট ভিসা খরচ অন্যান্য দেশের তুলনায় বেশি হয়ে থাকে। কারণ হাঙ্গেরি যেহেতু ইউরোপ মহাদেশে অবস্থিত একটি উন্নয়নশীল দেশ এবং এখানে কাজের চাহিদাও বেশি এবং ভালো মানের কাজ পাওয়া যায়। ভিসা প্রসেসিং কার্যক্রম গুলো খরচ বেশি হয়। তাই ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় আবেদন করতে চাইলে আপনাকে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হতে হবে। 

কারণ এ সকল দেশগুলোতে যাওয়া খুবই ব্যয়বহুল এবং আপনার যদি অর্থনৈতিক অবস্থা ভালো না হয় তাহলে আপনার দ্বারা যাওয়া সম্ভব নয়। তাই যারা হাঙ্গেরি যাওয়ার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করবেন তারা অবশ্যই ১৩-১৪ লক্ষ্য টাকা প্রস্তুত রেখে ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন। এ ধরনের প্রবাস ভ্রমণ ও গাইড সম্পর্কিত তথ্য জানতে চাইলে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করতে পারেন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

টেকিসময় ডট কম ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url