প্রবাসী লোন কিভাবে পাওয়া যায় ২০২৫

প্রবাসী লোন কিভাবে পাওয়া যায় আজকে এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানানোর চেষ্টা করব। প্রবাসী লোন বলতে প্রবাসে যাওয়ার জন্য যেই লোন অথবা প্রবাসে থাকাকালীন দেশে পরিবারের জন্য বিভিন্ন প্রয়োজনে লোন নেওয়া বোঝায়। প্রবাসী লোন নেওয়া বর্তমানে অনেক সহজ হয়েছে।

প্রবাসী-লোন-কিভাবে-পাওয়া-যায়-২০২৫

অনেক প্রবাসী মনে করেন লোন পাওয়া খুবই কষ্টকর। লোন পাওয়ার জন্য অনেক ঝামেলা করতে হয় অর্থাৎ বিভিন্ন কাগজপত্র অথবা দলিল প্রয়োজন হয় কিন্তু বর্তমানে বিভিন্ন ব্যাংক লোনের সুবিধা করে দিয়েছে। চলুন প্রবাসী লোন কিভাবে পাওয়া যায় এ নিয়ে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করি।

সূচিপত্রঃ প্রবাসী লোন কিভাবে পাওয়া যায় ২০২৫

প্রবাসী লোন কিভাবে পাওয়া যায় 

প্রবাসী লোন কিভাবে পাওয়া যায় এটি জানার আগে সর্বপ্রথম আপনার যেটা জানা দরকার সেটা হচ্ছে প্রবাসী লোন কাকে বলা হয়। যারা প্রবাসে বসবাস করেন তারা বিভিন্ন প্রয়োজনে লোন নিয়ে থাকেন অথবা যারা নিজ দেশে থাকেন কিন্তু বিদেশে যেতে চান এর জন্য কিছু টাকা প্রয়োজন তখন তারা লোনের জন্য আবেদন করে থাকেন বিভিন্ন ব্যাংক গুলোতে। 

প্রবাসী লোন পাওয়ার জন্য কয়েকটি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে। এ সকল প্রক্রিয়া অবলম্বন করলে প্রবাসী লোন পাওয়া খুব সহজ।  চলুন কি কি উপায় অবলম্বন করা প্রয়োজন লোন পাওয়ার জন্য। 

আরো পড়ুনঃ লিথুনিয়া যেতে কত টাকা লাগে


  • প্রথমত নির্দিষ্ট একটি ব্যাংক নির্বাচন করতে হবে। 
  • লোন পাওয়ার জন্য আপনার অবশ্যই যোগ্যতা থাকা দরকার। যোগ্যতা বলতে কোন আয়ের উৎস থাকতে হবে। 
  • প্রবাসী লোন পাওয়ার জন্য অবশ্যই আপনাকে প্রবাসী হতে হবে। 
  • বৈধ একটি পাসপোর্ট এবং ভিসা অবশ্যই থাকা অত্যন্ত জরুরী। 
  • নিজ দেশের স্থায়ী ঠিকানা এবং পরিবারের প্রয়োজনীয় পরিচয় পত্র। 
  • ঋণ অথবা লোন নেওয়ার উদ্দেশ্য থাকতে হবে। 
  • ব্যাংক লোন নেওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট প্রস্তুত করে রাখতে হবে। 
  • যে ব্যাংক থেকে লোন নিতে চাচ্ছেন সেই ব্যাংকের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে। 
  • লোন নেয়ার জন্য একটি আবেদনপত্র জমা দিতে হবে।

কোন ব্যাংকগুলো প্রবাসী লোন প্রদান করে থাকে 

কোন ব্যাংক গুলো প্রবেশ প্রদান করে থাকে এ সম্পর্কে সকলের জানা উচিত। কারণ যারা প্রবাসে যেতে চান বা প্রবাসে থাকেন যদি তাদের লোন প্রয়োজন হয় তারা এ সম্পর্কে ভালোভাবে তথ্য সংগ্রহ করতে না পারলে লোন পাওয়া একটু কঠিন হয়ে যাবে। এছাড়া এ সকল বিষয়ে আমাদের জানা থাকলে ভবিষ্যতে যে কারো প্রয়োজনে আমরা সহায়তা করতে পারব। বাংলাদেশে অনেক ব্যাংক রয়েছে যারা প্রবাসীদের লোন দিয়ে থাকে।

  • বাংলাদেশ ব্যাংক 
  • ইসলামী ব্যাংক 
  • রূপালী ব্যাংক 
  • সোনালী ব্যাংক 
  • অগ্রণী ব্যাংক 
  • যমুনা ব্যাংক 
  • উত্তরা ব্যাংক
  • ডাচ বাংলা ব্যাংক 
  • ব্র্যাক ব্যাংক ইত্যাদি।

প্রবাসী লোনের সুবিধা গুলো কি কি 

প্রবাসী লোনের সুবিধা গুলো কি কি অবশ্যই এটি জানা দরকার। কারণ যারা প্রবাসী লোন নিতে ইচ্ছুক তাদের এ সকল বিষয়ে জানা অত্যন্ত জরুরী। প্রধান সুবিধা হচ্ছে আর্থিক সহায়তা প্রদান করা। অর্থাৎ আপনি প্রবাসে থাকাকালীন সময়ে দেশের বিভিন্ন প্রয়োজনীয় প্রয়োজনে অর্থাৎ আপনার পরিবার-পরিজনের জন্য বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগের জন্য লোন নেয়া। 

প্রবাসী লোনের সুবিধা হচ্ছে আপনি বিদেশে থেকেই দেশে জমি ক্রয় করা, ব্যবসা শুরু করা, বা শিক্ষা খাতে বিনিয়োগ, বাড়ি নির্মাণ ইত্যাদি বিভিন্ন প্রয়োজনে আপনি লোন নিতে পারেন। এছাড়াও প্রবাসে থাকাকালীন আপনি যদি লোন নিতে চান অনেক আর্থিক প্রতিষ্ঠান আছে যারা কম সুদের হারে লোন দিয়ে থাকে এটি শুধু একমাত্র প্রবাসীদের জন্যই অফার থাকে। 

প্রবাসী-লোন-কিভাবে-পাওয়া-যায়-২০২৫

এবং লোন পরিশোধ করার জন্য দীর্ঘ সময় প্রদান করে থাকে। অনেক আর্থিক প্রতিষ্ঠান বা ব্যাংক রয়েছে যারা প্রবাসীদের জন্য গ্রহণ করা সুবিধা প্রদান করে থাকে।  প্রবাসে স্থায়ীভাবে থাকাকালীন সময়ে দেশে লোন নিতে পারেন বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগের জন্য, ফ্ল্যাট কেনা বা কৃষি ক্ষেত্রে ব্যবসা ইত্যাদি। এছাড়া বিশেষ করে অন্যান্যদের চাইতে প্রবাসীদের সুবিধা বেশি দিয়ে থাকেন আর্থিক প্রতিষ্ঠান গুলো। 

আরো পড়ুনঃ সরকারিভাবে কানাডা যাওয়ার উপায় ২০২৫

এছাড়াও যেহেতু প্রবাসীরা রেমিটেন্স দেশে পাঠায় এজন্য দ্রুত প্রতিষ্ঠানগুলো লোন অনুমোদন করে থাকে এটি একটি প্রবাসী লোনের সুবিধা। এছাড়া প্রবাসী লোনের আরো অসুবিধা রয়েছে যেমন বিদেশে থেকে দেশে সম্পদ তৈরি করা সহজ করে দিয়েছে। অর্থাৎ এটি বলা যায় সাধারণ লোকজনের চাইতে প্রবাসীদের লোন পাওয়া তুলনামূলক সহজ।

ইসলামী ব্যাংকে যে সকল উদ্দেশ্যে লোন দেয় 

ইসলামী ব্যাংক যে সকল উদ্দেশ্যে লোন দেয় তা প্রবাসীদের জন্য খুবই উপকারী। ইসলামী ব্যাংক প্রবাসে যাওয়ার জন্য লোন দিয়ে থাকে এবং প্রবাসে থাকা অবস্থায় লোন দিয়ে থাকে। বিভিন্ন উদ্দেশ্যে ইসলামী ব্যাংক লোন দিয়ে থাকে তবে যে সকল উদ্দেশ্য গুলো সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ সেগুলো হলো।

  • প্রবাসে উচ্চশিক্ষা অর্জনের জন্য।
  • প্রয়োজনীয় ভিসা প্রসেসিং জন্য।
  • বিমানের টিকিটের জন্য।
  • মেডিকেল জন্য।
  • এছাড়াও রয়েছে বিদেশে থাকাকালীন দেশের বাড়ি নির্মাণের জন্য।
  • সম্পদ কয় অথবা জায়গা ক্রয়ের জন্য।
  • ফ্ল্যাট কেনার জন্য।
  • ব্যবসায়িক বিভিন্ন ক্ষেত্রের জন্য 
  • বিভিন্ন ধরনের খরচ মেটানোর জন্য ইত্যাদি এই লোন দিয়ে থাকে।

তবে এ লোন পাওয়ার জন্য অবশ্যই প্রবাসে যারা শিক্ষা অর্জন করতে চান তাদেরকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তির কাগজপত্রের প্রমাণ দেখাতে হবে এবং কর্মী হিসেবে কাজে গেলে কাজের চুক্তিপত্র দেখাতে হবে। এছাড়া যদি আপনি প্রবাসে থেকে লোন নিতে চান তাহলে অবশ্যই প্রবাসে আপনার আয়ের যে উৎস রয়েছে সেটার প্রমাণ থাকতে হবে। 

প্রবাসে যাওয়ার জন্য লোন নিতে চাইলে ৫০০০০ থেকে শুরু করে প্রায় ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত নেওয়া যায়। এবং এই লোন ৩ থেকে ৫ বছরের জন্য নেওয়া যাবে। কিন্তু যদি আপনি প্রবাসে থাকাকালীন সময়ে লোনের জন্য আবেদন করে থাকেন তাহলে সেই লোনের পরিমাণ নির্ভর করবে আপনার আয়ের উপর। তবে আপনি ৫ থেকে ২০ বছরের জন্য নিতে পারবেন।

ডাচ বাংলা ব্যাংক প্রবাসীদের লোন দেয়ার উদ্দেশ্য 

ডাচ বাংলা ব্যাংক প্রবাসীদের লোন দেয়ার উদ্দেশ্য রয়েছে। এই ব্যাংক প্রবাসীদের প্রবাসে যাওয়ার জন্য এবং প্রবাসে অবস্থানকালে লোন দিয়ে থাকে। যে সকল শিক্ষার্থীরা উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত হওয়ার জন্য বিদেশে যেতে চান তারা dutch-bangla bank এ প্রবাসী লোনের জন্য আবেদন করতে পারেন। এবং যারা বিদেশে থাকে তারা বিদেশে থাকাকালীন সময়ে লোন নিতে পারেন তবে অবশ্যই তাদের মাসিক বেতন ৩০ এর বেশি হতে হবে। 

যারা প্রবাসে যাওয়ার জন্য লোন নিতে চান তারা ডাচ-বাংলা ব্যাংক থেকে ৫০ হাজার থেকে শুরু করে ৫ লক্ষ টাকা সর্বোচ্চ লোন নিতে পারবেন তবে এর মেয়াদ পাবেন দুই থেকে বারো মাস। আর যারা প্রবাসে থাকা অবস্থায় লোন নিতে চান তারা ৫০০০০ থেকে ২ কোটি পর্যন্ত লোন নিতে পারবেন তবে এর মেয়াদ হবে ৫ থেকে ২০ বছর। তবে গ্যারান্টেড হিসেবে অবশ্যই একজন অভিভাবক থাকতে হবে।

অগ্রণী ব্যাংকে লোনের সুবিধা গুলো কি কি 

অগ্রণী ব্যাংকের লোন অসুবিধা গুলো কি কি চলুন আজকে আপনাদের এ সম্পর্কে কিছু তথ্য জানায়। অগ্রণী ব্যাংক ও প্রবাসী লোন দিয়ে থাকেন। তবে এই ব্যাংক শুধুমাত্র প্রবাসে যাওয়ার উদ্দেশ্যে লোন দিয়ে থাকেন। চলুন কি কি উদ্দেশ্যে অরণী ব্যাংক লোন দিয়ে থাকে সেগুলো আলোচনা করি।

প্রবাসী-লোন-কিভাবে-পাওয়া-যায়-২০২৫

  • যারা প্রবাসে যাওয়ার জন্য চাকরির ভিসা পেয়েছেন এছাড়া কাজের জন্য বিদেশে যেতে চান 
  • অথবা যাদের পাসপোর্ট তৈরি হয়ে গেছে 
  • ভিসা প্রসেসিং করার জন্য 
  •  স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা
  •  এছাড়াও স্মার্ট কার্ডের জন্য 
  • এয়ার লাইনের টিকিট বুকিং করার জন্য 
  • বিদেশ যাওয়ার জন্য আংশিকভাবে সকল কাজ সম্পন্ন করা হয়েছে এদেশে লোন
  • এছাড়া উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত হওয়ার জন্য বিদেশ যেতে চান 

আরো পড়ুনঃ বাহরাইন যেতে কত টাকা লাগে এবং কোন কাজের বেতন কত

উপরিউক্ত এ সকল বিষয়ে অগ্রণী ব্যাংক লোন দিয়ে থাকেন। এই ব্যাংক লোন দিয়ে থাকে ৫০০০০ থেকে প্রায় ৩ লাখ টাকার মত। এর জন্য গ্যারান্টি হিসেবে আপনার ফ্যামিলির বাবা, ভাই, বোন, মা হতে পারবে। এ লোন পাওয়ার জন্য আপনার বয়স হতে হবে ১৮ থেকে ৪৫ বছর। এবং এ লোনের মেয়াদ হবে ১৫ থেকে ১৮ মাস পর্যন্ত।

যমুনা ব্যাংকে প্রবাসী লোনের সুবিধা কি কি 

যমুনা ব্যাংকের প্রবাসী লোন এর সুবিধা কি কি এ সম্পর্কে অবশ্যই যারা প্রবাসে যেতে চান তাদের জানা দরকার। এছাড়াও যারা প্রবাসে বসবাস করেন তাদেরও এ বিষয়ে জানা অত্যন্ত জরুরী। যারা নতুনভাবে প্রবাসে যেতে চান পাবেন এবং যারা প্রবাসে থাকেন থাকলে লোন পাবেন যমুনা ব্যাংক থেকে। যে সকল যোগ্যতা থাকলে এ ব্যাংক থেকে লোন নিতে পারবেন।

  • বিদেশে কাজের জন্য বৈধভাবে একটি চাকরির অফার লেটার। 
  • আকামা অবশ্যই থাকতে হবে।
  • যে সকল ব্যক্তির ওয়ার্ক পারমিট ভিসা রয়েছে।
  • বিজনেসের জন্য ভিসা। 
  • গ্রীন কার্ড হাতে পেয়েছেন এরকম লোকজন। 
  • এছাড়াও বিদেশে ব্যবসা করে এ ধরনের ব্যক্তি। 
  • যাত্রার খরচ এর জন্য লোন। 
  • নতুন বিবাহ করার জন্য লোন। 
  • উচ্চ শিক্ষার জন্য প্রবাসে যাওয়ার জন্য লোন। 
  • ঘর অথবা আবাস নির্মাণের জন্য। 
  • জমি বা সম্পদ কেনার জন্য।
  • গাড়ি কেনার জন্য। 
  • অফিসের বিভিন্ন আসবাবপত্র বা সরঞ্জাম কেনার জন্য। 
  • ব্যবসার জন্য জায়গা ক্রয়ের জন্য। 
  • ইলেকট্রনিক্স এর সরঞ্জাম কেনার জন্য। 
  • অফিসের বিভিন্ন ডেকোরেশন এর জন্য। 

এছাড়াও এ লোন পাওয়ার জন্য অবশ্যই আপনাকে স্থায়ীভাবে বাংলাদেশের একজন নাগরিক হতে হবে। আপনার বয়স ২৫ থেকে ৫৭ বছর হতে হবে। এছাড়াও আপনার মাসিক আয় ৫০০০০ থেকে এর বেশি হতে হবে। এ লোন পাওয়ার জন্য আপনার গ্যারানটোর ফ্যামিলির মা, বাবা, ভাই, বোন হতে পারবে। 

এ ব্যাংক থেকে লোন নিতে পারবেন দুই লক্ষ থেকে পঞ্চাশ লক্ষ টাকা পর্যন্ত এর জন্য মেয়াদ পাওয়া যাবে পাঁচ বছর। এছাড়াও আরো অন্যান্য ব্যাংক প্রবাসী লোন দিয়ে থাকেন। তবে প্রবাসে যাওয়ার আগে অথবা লোন নেওয়ার আগে সকল ব্যাংক সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নেওয়া দরকার কারণ অনেক ব্যাংক আছে যাদের সুদের হার বেশি থাকে।

শেষ কথাঃ প্রবাসী লোন কিভাবে পাওয়া যায় 

অবশেষে আমরা বলতে পারি যে প্রবাসী লোন পাওয়া প্রবাসীদের জন্য বর্তমানে খুব সহজ হয়েছে। কারণ প্রবাসীরা যদি বৈধ পথে রেমিটেন্স পাঠায় তাহলে প্রায় সকল ব্যাংক প্রবাসীদের খুব সহজে লোন দিয়ে থাকবেন। প্রবাসী যারা বিজনেসম্যান, ফ্রিল্যান্সার, ওয়ার্কার অথবা স্টুডেন্ট রয়েছেন তারা খুব দ্রুত ইনস্ট্যান্ট প্রবাস থেকে আই ফাস্ট ব্যাংকের মাধ্যমে রকেট, নগদ অথবা বিকাশে টাকা পাঠাতে পারবেন।

 তাই যারা প্রবাসে যাওয়ার জন্য লোন নিতে চান এবং প্রবাস থেকেই লোনের জন্য আবেদন করতে চান তাহলে অবশ্যই তাদের বৈধ পথে টাকা অর্জন করতে হবে এবং বৈধ পথে টাকা পাঠাতে হবে। বৈধ পথে লেনদেন করলে সকল ব্যাংক প্রবাসী লোন দিতে দ্বিধাবোধ করবে না। তাই যারা প্রবাসে যেতে ইচ্ছুক বা প্রবাসে রয়েছেন তাদের জন্য আজকের পোস্টটি খুবই উপকারে আসবে পোস্টে ভালো লেগে থাকলে কমেন্টে জানাবেন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

টেকিসময় ডট কম ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url