কুয়েত হোটেল ভিসা বেতন কত এবং কাজের ধারণা সম্পর্কিত
সূচিপত্রঃ কুয়েত হোটেল ভিসা বেতন কত
- কুয়েত হোটেল ভিসা বেতন
- কুয়েত হোটেল ভিসা কাজের ধরন
- কুয়েত যেতে কি কি কাগজপত্র লাগে
- কুয়েত হোটেল ভিসা যেতে কত টাকা লাগে
- কুয়েত হোটেল ভিসায় গেলে কি কি সুবিধা থাকে
- হোটেলে কাজের সময়সূচী
- কুয়েতে হোটেলে সর্বনিম্ন ও সর্বোচ্চ বেতন কত
- কুয়েত হোটেল ভিসার কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ
- শেষ কথাঃ কুয়েত হোটেল ভিসা বেতন
কুয়েত হোটেল ভিসা বেতন
কুয়েত হোটেল ভিসা বেতন বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে কারণ সেখানে হোটেলে কাজের ধরন অনুযায়ী বেতন হয়ে থাকে। তবে কুয়েতে হোটেলে অনেক ধরনের কাজ থাকে যেগুলোতে আলাদা আলাদা নিয়োগ দিয়ে কাজ করিয়ে নেওয়া হয়। আমাদের দেশে যেমন অফিসে বিভিন্ন ধরনের পদ থাকে কুয়েতেও হোটেলের সেরকম অনেক ধরনের পথ থাকে। চলুন কোন পদের জন্য কি ধরনের বেতন দেওয়া হয় দেখে নেয়া যাক।
কুয়েতে হোটেলে যারা ক্লিনিং এর কাজ করে তাদের বেতন সবচাইতে কম। বাংলাদেশী টাকায় ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা যা কুয়েতি দিনার হিসাব করলে হয় ৭৭ থেকে ১০৩ দিনার। তবে যদি কাজ ভালোভাবে করতে পারা যায় বা ভালো পারফরম্যান্স দেখানো যায় তাহলে বেতন বাড়তে পারে এবং তারা অনেক ক্ষেত্রে টিপসও দিয়ে থাকে টিপ দিলে এর থেকে কিছুটা বেতন বাড়বে। অন্যান্য যে সকল কাজের বেতন।
আরো পড়ুনঃ বাংলাদেশ থেকে ইতালি যাওয়ার উপায় ও কিছু নিয়মনীতি
- ওয়েটারদের বেতন ১০০ থেকে ১৫০ দিনার। যা বাংলাদেশী টাকায় কনভার্ট করলে হয় ৩৮,৮০০-৫৮,২০০ টাকা।
- রিসিপশনে যারা কাজ করে তাদের বেতন ২০০ থেকে ৩৫০ দিনার বাংলাদেশী টাকায় হয় ৭৭,৬০০-১৩,৫৮০০।
- যারা সেপ অথবা রান্না বান্নার কাজ করে তাদের বেতন ৩০০ থেকে ৫০০ দিনার বাংলাদেশের টাকায় হয়১১,৬৪০০-১৯,৪০০০।
- ম্যানেজমেন্ট স্টাফ এদের বেতন ৬০০ থেকে ১০০০ দিনার এর চাইতেও বেশি হতে পারে। বাংলাদেশী টাকায় কনভার্ট করলে হয় ২,৩২,৮০০-৩,৮৮,০০০ টাকা।
- সুইমিং পুলের কাজ যারা করে তাদের বেতন ৩০০ থেকে ৩৮০ দিনার। বাংলাদেশী টাকায় ১,১৬,৪০০-১৪৭,৪৪০ টাকা।
কুয়েতে হোটেল ভিসা কাজের ধরন
কুয়েতে হোটেল ভিসার মাধ্যমে কাজের ধরন বিভিন্ন রকম মহিলা থাকে। ইউরোপ মহাদেশের কুয়েতে একটি খুবই একটি দেশ সেখানকার দিনার সবচাইতে বেশি দামি। কুয়েতে হোটেলে কাজ করতে গেলে অনেক ধরনের কাজ আছে এবং যেগুলোর জন্য হোটেলের মালিকপক্ষ ভালো মানের বেতন দিয়ে থাকেন। চলুন হোটেলে কি কি কাজ করা যায় একটু আলোচনা করি।
- রিসিপশনিস্ট
- বেলবয়
- কুক অথবা শেফ
- ম্যানেজমেন্ট স্টাফ
- হাউসকিপিং স্টাফ
- সুইমিং পুল ম্যানেজমেন্ট
- বাথরুম ক্লিনার
- হোটেল ক্লিনার
- রুম ম্যানেজমেন্ট
- কাস্টমার সার্ভিস স্টাফ
- সিকিউরিটি স্টাফ
- টেকনিকাল স্টাফ।
কুয়েত যেতে কি কি কাগজপত্র লাগে
কুয়েত যেতে কি কি কাগজপত্র লাগে আপনারা যারা কুয়েত হোটেল ভিসায় যেতে চান তাদের অবশ্যই জানা অত্যন্ত জরুরি। কারণ আপনি যদি সঠিকভাবে না জানেন কি কি কাগজপত্র বা কি কি ডকুমেন্ট লাগবে তাহলে আপনি যাওয়ার জন্য ভালোভাবে নিজেকে প্রস্তুত করতে পারবেন না চলুন কি কি কাগজপত্র লাগে সেগুলো আলোচনা করা যায়।
- অবশ্যই একটি বৈধ পাসপোর্ট লাগবে যেটি কমপক্ষে ছয় মাস মেয়াদি হতে হবে এবং পাসপোর্টটি কমপক্ষে দুই থেকে তিন খালি পৃষ্টা থাকতে হবে।
- কুয়েতে ভিসার অনলাইনে যে আবেদন করা হয় সে আবেদন পত্র।
- পাসপোর্ট সাইজের ছবি (৩.৫ সেমি*৪.৫ সেমি) সদ্য তুলা রঙিন ছবি এবং সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড এর হতে হবে।
- মেডিকেল রিপোর্ট অথবা করোনা সার্টিফিকেট। অবশ্যই নেগেটিভ হতে হবে।
- পুলিশ ভেরিফিকেশন সার্টিফিকেট।
- কাজের চুক্তিপত্র অর্থাৎ নিয়োগকর্তার কাছ থেকে একটি চুক্তিপত্র আপনাকে আগে থেকেই প্রস্তুত করতে হবে।
- সকল শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্র।
- বিমানের টিকিট।
- ন্যাশনাল আইডি কার্ড।
- ভিসা ফি প্রদানের রশিদ।
- ব্যাংক স্টেটমেন্ট
- কুয়েতে কাজের জন্য জব অফার লেটার।
কুয়েত হোটেল ভিসায় যেতে কত টাকা লাগে
ভিসা ফিঃ কুয়েতের ভিসা ফি নির্ভর করে এজেন্সি দের ওপরে। আপনি কোন মাধ্যমে যেতে চাচ্ছেন তার ওপর নির্ভর করবে তবে কুয়েতে ভিসা ভি সাধারণত ১৫,০০০ থেকে ৩০,০০০ টাকার মত লাগে।
এজেন্সি ফি বাবদঃ এজেন্সি কি অবশ্যই আছে কারণ এজেন্সিরা বিভিন্ন মাধ্যম দেখিয়ে তারা টাকা দাবি করে থাকে তবে এক এক এজেন্সির এক এক রকম ভাবে টাকা নিয়ে থাকে। তবে এজেন্সি ফি ১,৫০,০০০-২,৫০,০০০ টাকা নিয়ে থাকে তবে এর চেয়ে বেশি হতে পারে অথবা কম হতে পারে।
বিমানের টিকিট বাবদঃ এরপর যেহেতু কুয়েত অবশ্যই বিমানে যেতে হবে তাই বিমান ভাড়া প্রায় ৫০,০০০-৮০,০০০ টাকা।
মেডিকেল পরীক্ষা খরচঃ দেশের বাইরে যেতে হলে অবশ্যই মেডিকেল পরীক্ষা করতে হয় মেডিকেল পরীক্ষা রিপোর্ট ছাড়া তারা কখনোই বাইরে দেশে এলাউ করবে না তাই মেডিকেল টেস্টের জন্য আলাদা ভাবে খরচ হয়ে থাকে। মেডিকেলের জন্য ৫০০০-৮০০০ টাকার মতো লাগে তবে এক এক জায়গায় এক এক রকম লাগে।
আরো পড়ুনঃ কানাডা ভিসা ফি ফ্রম বাংলাদেশ
পাসপোর্ট এবং অন্যান্য কাগজপত্র প্রস্তুতি ক্ষেত্রেঃ বাইরে যেতে বিভিন্ন ধরনের খরচ আছে তার মধ্যে পাসপোর্ট এবং কাগজপত্র তৈরি বিভিন্ন নথিপত্র প্রস্তুত করনে টাকা খরচ হয়ে থাকে তবে এগুলোর মধ্যে সাধারণত ৫০০০-৭০০০ টাকার মত খরচ হয়।
কাজের প্রশিক্ষণঃ আপনি যে কাজের জন্য যেতে চাচ্ছেন সেই কাজ যদি আপনার ভালোভাবে জানা না থাকে তাহলে অবশ্যই আপনাকে একটা প্রশিক্ষণ দিয়ে যেতে হবে তাহলে আপনার একটা সার্টিফিকেট থাকলে কুয়েতে গিয়ে আপনি খুব সহজে বেতনভুক্ত হয়ে কাজ করতে পারবেন । কাজের প্রশিক্ষণ ক্ষেত্রে ১০০০০-১৫০০০ টাকার মত খরচ হয় তবে এর চাইতে কমও হতে পারে বেশিও হতে পারে।
অতিরিক্ত খরচঃ দেশের বাইরে যাওয়ার পরে আপনি সাথে সাথে কাজ নাও পেতে পারেন এজন্য আপনার ভবিষ্যৎ হিসেবে থাকা খাওয়ার জন্য কিছু টাকা সঙ্গে নিয়ে যেতে হবে। এজন্য আপনি ইন্সুরেন্স খরচ বাবদ ৫০০০-১০০০০ টাকার মত খরচ হয়।
আনুমানিক সর্বমোট খরচঃ কুয়েতে হোটেল ভিসায় যেতে টাকা বেশি লাগে। সকল বিষয়ে খরচ বাবদ হিসাব করতে গেলে আনুমানিক সর্বমোট খরচ পড়ে প্রায় ৩০০০০০-৪০০০০০ টাকা। তবে সকল খরচ এজেন্সি এবং প্রসেসিং এর ওপর নির্ভর করে। আনুমানিক খরচের চাইতে বেশিও খরচ হতে পারে।
কুয়েতে হোটেল ভিসায় গেলে কি কি সুবিধা থাকে
কুয়েতে অনেকেই হোটেল ভিসায় যেতে চান এবং অনেকেই সেখানে গেছেন। চলুন কুয়েতে হোটেল ভিসায় গেলে কি কি সুবিধা পাওয়া যায় সেগুলো বিস্তারিত আলোচনা করা যাবে। কুয়েতের টাকার মান যেহেতু সবচাইতে বড় অর্থাৎ কুয়েতি দিনার খুবই মূল্যবান তাই অনেকে যাওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেন।
- কুয়েতে হোটেলে যে সকল সুবিধা গুলো থাকে তার মধ্যে হচ্ছে থাকার ব্যবস্থা। যে হোটেলে কাজ করবেন সেখানে কর্মীদের জন্য আলাদাভাবে আবাসন রয়েছে হোটেল কর্তৃপক্ষ বহন করে থাকে।
- এছাড়াও রয়েছে থাকার পাশাপাশি খাবারের সুবিধা। সেখানে কর্মরত অবস্থায় তারা তিন বেলা অথবা এর অতিরিক্ত খাবারের ব্যবস্থা করে থাকেন।
- যাতায়াত বা পরিবহন এর সুবিধা হোটেলের দিয়ে থাকেন। হোটেলের বিভিন্ন কাজের জন্য যাতায়াত বা পরিবহনের জন্য তারা খরচ দিয়ে থাকেন।
- অনেক হোটেল কত পক্ষ দেশে আসা-যাওয়ার টিকিটের খরচ দিয়ে থাকেন তবে এটি তাদের সাথে আলোচনা সাপেক্ষে চুক্তি করতে হয়।
- ওভার টাইম কাজ করেও সেখানে ভালো মানের আয় করা যায়। হোটেলে যেহেতু নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত কাজ করতে হয় তাই অতিরিক্ত সময় আপনি ওভারটাইম করে অতিরিক্ত টাকা অর্জন করতে পারবেন।
- সেখানে এক একজনের কাজের সিডিউল নির্ধারণ করা থাকে শিডিউল অনুযায়ী ডিউটি শেষ হলে আপনি বাইরে ওভারটাইম কাজ করতে পারেন। এই সুবিধার তারা দিয়ে থাকে।
- এছাড়াও আপনার চিকিৎসা বাবদ টাকা দিয়ে থাকেন। হোটেলে কর্মরত অবস্থায় আপনি অসুস্থ বা কোন চিকিৎসার প্রয়োজন পড়লে সেই খরচ তারাই বহন করে থাকে।
হোটেলে কাজের সময়সূচী
কুয়েতে হোটেলের কাজের সময়সূচী অবশ্যই নির্ধারণ করা হয়। নির্দিষ্ট টাইম থাকে সেই সময় পর্যন্ত কাজ করতে হবে। হোটেলে কাজের সময় দৈনিক ৮-১০ ঘন্টা। সপ্তাহে সাত দিনের মধ্যে ছয় দিন কাজ করতে হয় এবং একদিন সাপ্তাহিক ছুটি থাকে। শিফট ভিত্তিক কাজ হয়ে থাকে। যেমন সকাল, বিকাল এবং রাত বিভিন্ন সময় কাজ থাকে শিফট ভিত্তিক কাজ করলে ৬ থেকে ৮ ঘন্টা কাজ করতে হয় ।
ব্রেক টাইমঃ প্রতিদিন কাজ করার সময় সাধারণত এক ঘন্টা বিরোধী থাকে এছাড়াও খাবার এবং বিশ্রামের জন্য নির্ধারিত সময়ে থাকে।
ওভারটাইমঃ নির্ধারিত সময় পর্যন্ত কাজ করার পর অর্থাৎ আর থেকে দশ ঘণ্টা কাজ করার পর আপনি ওভারটাইম করতে পারবেন। ওভারটাইম করলে প্রতি ঘন্টায় অতিরিক্ত বেতন দিয়ে থাকে।
কাজের সময়সূচী
- সকাল শিফটে কাজ করতে হলে সময় নির্ধারিত থাকে অর্থাৎ ৬:০০ am -২:০০ pm ।
- বিকালে শিফটে কাজ করতে হয় দুপুর ২:০০ pm-১০ pm।
- রাতে শীতের কাজ করতে হয় ১০:০০ pm-৬:০০ am ।
তবে এটি অনেক সময় হোটেল কর্তৃপক্ষের উপর নির্ভর করে কারণ এই শিডিউল অনেক বিভিন্ন ক্ষেত্রে চেঞ্জ হতে পারে। একই শিফট সব সময় নাও থাকতে পারে।
আরো পড়ুনঃ মালয়েশিয়া টুরিস্ট ভিসা কত টাকা ও প্রসেসিং টাইম
ছুটি অথবা অফ ডেঃ সপ্তাহের সাত দিনের মধ্যে একদিন ছুটি থাকে তবে হোটেলের জরুরী প্রয়োজনে অর্থাৎ কাজের চাপ থাকলে ছুটির দিনও কাজ করতে হয় তবে এর জন্য তারা অতিরিক্ত বেতন দিয়ে থাকেন।
বার্ষিক ছুটিঃ অনেকদিন অথবা দীর্ঘ সময় কাজ করার পর বার্ষিক ছুটির সুবিধা থাকে। বার্ষিক ছুটি ২১ অথবা ৩০ দিন হয়ে থাকে।
কুয়েতে হোটেলে সর্বনিম্ন এবং সর্বোচ্চ বেতন কত
- কুয়েতে হোটেলের সর্বনিম্ন বেতন ৩০০০০ অথবা ৩৫০০০ টাকা হয়ে থাকে যা ১০০ কুয়েতি দিনার। এ সকল বেতনভুক্ত যারা হয়ে থাকেন তারা হচ্ছে হাউস কিপিং স্টাফ, বেলবয়, ক্লিনার ইত্যাদি ।
- এছাড়া কুয়েতে হোটেলে সর্বোচ্চ বেতন হচ্ছে ৫,০০০০০ অথবা ৫,২৫,০০০ টাকা। তবে কুয়েতি দিনারে হিসাব করতে গেলে ১৫০০ কুয়েতি দিনার। এ ধরনের বেতনভুক্ত যারা হয়ে থাকেন তারা হচ্ছেন হোটেলের ম্যানেজার অথবা ম্যানেজমেন্ট স্টাফ ইত্যাদি পেশার লোকজন। কুয়েতে সকল পদে চাকরি করতে গেলে আপনাকে অনেক পরিশ্রম করতে হবে।
কুয়েতে হোটেল ভিসার কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ
কুয়েতে হোটেল ভিসার কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ অথবা আপনাদের অবশ্যই জানা উচিত। কারণ প্রবাসে কাজ করতে গেলে আপনাকে অনেক নিয়ম নীতি জেনে তারপরে যেতে হবে। সম্পূর্ণ ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ বা না জেনে গেলে আপনি বিভিন্ন সমস্যায় পড়তে পারেন। তাই চলুন কি কি পরামর্শ বা টিপস আপনারা ফলো করবেন সেগুলো আলোচনা করি।
- কুয়েতে যাওয়ার আগে অবশ্যই আপনার নিয়োগপত্র এবং শর্তাবলী যাচাই বাছাই করে তারপরে যাবেন। কোন কাজের বিনিময়ে আপনি কুয়েত যাচ্ছেন এটা আপনাকে আগেই ঠিক করে নিতে হবে।
- যে কাজের বিষয় আপনি যাচ্ছেন সে কাজটা কি বৈধ অথবা নিশ্চিত কিনা এ বিষয়ে আপনাকে ভালোভাবে জানতে হবে। ভিসার বৈধতা যেন নিশ্চিত হয় সে বিষয়ে আপনাকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
- অনেক ধোকাবাজ এজেন্সি আছে তাদের খপ্পরে পড়বেন না। কারণ তারা আপনাকে অনেক ভুলভাল বুঝিয়ে নিয়ে যেতে চাইবে কিন্তু সেখানে গিয়ে কাজ দেবে না তাই ভালো এজেন্সি দেখে সিদ্ধান্ত নেবেন।
- কুয়েতে গিয়ে কোন হোটেলে কাজ করবেন সেই হোটেল সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নেবেন এবং কোথায় অবস্থিত সেটাও জেনে তারপরে বিসর্জন আবেদন করবেন।
- সব ঠিকঠাক করে প্রবাসে যাওয়ার পরে আপনি আপনার কাজে ভালোভাবে মনোযোগী হবেন এবং ভাল অভিজ্ঞতা দেখাবেন এবং অবশ্যই অভিজ্ঞতার একটা সার্টিফিকেট নিয়ে গেলে আপনার জন্য উপকার হবে।
শেষ কথাঃ কুয়েত হোটেল ভিসা বেতন
অবশেষে আমরা বলতে পারি কুয়েতে হোটেল ভিসা বেতন সম্পর্কে আপনারা জানার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন তাই যারা কুয়েত যেতে চান তারা এ সকল বিষয় লক্ষ্য রেখে এবং সকল শর্ত ভালোভাবে জেনে তারপরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিবেন। যাওয়ার আগে অবশ্যই জেনে নেবেন কুয়েতে হোটেল ভিসা লোকজন যাচ্ছে কিনা অর্থাৎ ভিসা ছেড়েছে কিনা সে ব্যাপারে সঠিক তথ্য যাচাই বাছাই করে তারপরে ভিসার জন্য আবেদন করবেন ধন্যবাদ।
টেকিসময় ডট কম ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url