বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় করণীয় কি কি
বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় করণীয় অনেক কিছুই থাকতে পারে যেগুলো একটি বাচ্চার মাকে অনুসরণ করতে হবে। একটা শিশুর দাঁত উঠার সময় বিভিন্ন ধরনের পরিবর্তন দেখা যায় যা অস্বাভাবিক কিছু নয়।
একটি বাচ্চার দাঁত ওঠার সময় তার ফিজিক্যাল এবং গ্রোথের বিভিন্ন ধরনের পরিবর্তন দেখা যায়। তবে এগুলো দেখে ঘাবড়ালে চলবে না এ সময় কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে যেগুলো শিশুর শারীরিক বিকাশে সাহায্য করে। চলুন শিশুর দাঁত ওঠা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা যাক ।
পোস্টের সূস্তেরঃ বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় করণীয়
- বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় করণীয়
- বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময়
- কিসের অভাবে শিশুদের দাঁত উঠতে দেরি হয়
- বাচ্চাদের দাঁত উঠার লক্ষণ
- বাচ্চার দাঁতের যত্ন নেওয়া
- শিশুর খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন
- বাচ্চাদের দুধ দাঁত পড়ার সময় সূচি
- শিশুদের দাঁত পড়ার কিছু পদ্ধতি
- বাচ্চার দাঁত উঠানোর সময় যে সকল কাজ অবশ্যই করবেন না
- শেষ কথাঃ বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময়
বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় করণীয়
বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় করণীয় গুলো কি কি এ নিয়ে অনেক অভিভাবকের প্রশ্ন আছে। একটি শিশুর জন্মের পর 6 থেকে 7 মাস বয়সে স্বাভাবিকভাবে দাঁত ওঠা শুরু করে তবে এই সময়ে অনেক কিছু তাদের পরিবর্তন দেখা যায় তারা অনেক ক্ষেত্রে জেদ করে থাকে, ঠিকমতো খেতে চাই না। এ সময় বাচ্চারা সলিড খাবার খেতে চাইবে না।
শিশুর দাঁত উঠার সময় আপনি বিভিন্ন ধরনের খাবার দিয়ে দেখতে পারেন তবে যে খাবারটা তার কাছে বেশি পছন্দ হবে আপনি সে ধরনের খাবারই তাকে দিয়ে থাকবেন। তবে এ সময় তাদের একটু শক্ত ধরনের খাবার পছন্দ হয় কারণ তাদের ভূতি দিয়ে তারা কামড়ালে সেই ভূতির জায়গাটা সুরসুর করে ফলে তারা আরাম পায়।
- এ সময় শিশুকে চাপা কলা দিতে পারেন। এ কলা বাচ্চার জন্য খুবই উপকারী।
- তাছাড়া সেদ্ধ ডিম দিতে পারেন সেদ্ধ ডিম খেলে তার যে দাঁত ওঠার জায়গাটা সেখানে সে আরাম পায় এবং খেতে পছন্দ করে।
- এ সময় বাচ্চারা হাতে নিয়ে খেতে পছন্দ করে সে ক্ষেত্রে আপনি হাতে একটা সেদ্ধ আলু দিতে পারেন।
- এ সময় বাচ্চার হাতে একটা খেজুর দিতে পারেন সেটিও কামড়ে খেতে তার আরামদায়ক মনে হবে।
- এ সময় আপনি তাকে কিসমিস দিতে পারেন এটিও তার দাঁত গঠনে আরামদায়ক হবে।
- তাছাড়া আপেল হাতে দিতে পারেন এটিও খেতে পছন্দ করবে।
- এ সময় বাচ্চারা হালকা জ্বর আসতে পারে এজন্য চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী প্যারাসিটামল সিরাপ দিতে পারেন।
- ভালো মানের টিথার দিতে পারেন কারণ টিথার হয় নরম ফলে সেটি কামড়ালে তার দাত ওঠার জায়গাটাতে আরাম পাবে।
বাচ্চাদের দাঁত উঠার সময়
বাচ্চাদের দাঁত উঠার সময় বলতে গেলে ৬ থেকে ৮ মাস এর মধ্যেই ওঠে। তবে অনেক ক্ষেত্রে ৮ থেকে ১০ মাসের মধ্যেও উঠতে দেখা যায়। যে সকল বাচ্চার মায়ের ক্যালসিয়াম পর্যাপ্ত থাকে সে সকল বাচ্চার স্বাভাবিক ভাবে ছয় থেকে আট মাসের মধ্যে দাঁত ওটা শুরু করে। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রে মায়েদের ক্যালসিয়ামের ঘাটতি থাকার ফলে সে বাচ্চার দাঁত উঠতে স্বাভাবিকের চেয়ে কিছু সময় বেশি লাগে।
যে সকল মায়ের ক্যালসিয়ামের ঘাটতি থাকে তাদের 15 মাস বছর অথবা ১৮ মাস লাগে তবে এতে ভয়ের কোন কারণ নেই। তবে এর থেকে বেশি হলে অবশ্যই ভালো ডেন্টিস্টের পরামর্শ নিতে হবে। কারণ তারা এক্সপ্রেস এর মাধ্যমে বাচ্চার মাড়িতে দাঁত উৎপাদন হচ্ছে কিনা সেটা পরীক্ষা করে দেখতে হবে। কারণ হচ্ছে অনেক বাচ্চার জন্মগতভাবে দাঁত না উঠতে পারে।
তাছাড়া বাচ্চার বাবা অথবা মা অথবা তার ভাই, বোনদের, যদি দেরিতে দাঁত উঠে থাকে তাহলে সে সকল বাচ্চাও দাঁত অনেক ক্ষেত্রে দেরিতে ওঠে। এটা জিনগত এক ধরনের সমস্যা হতে পারে। যে সকল বাচ্চার দাঁত জন্ম থেকেই উঠে না দেখা যাচ্ছে তিন চার বছর হয়ে গেল সে সকল বাচ্চার দাঁত দুই বছরেও ওঠে না তখন ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
কিসের অভাবে শিশুদের দাঁত উঠতে দেরি হয়
শিশুদের দাঁত দেরিতে ওঠার অনেক কারণ থাকতে পারে। যেমন মায়ের অপুষ্টি, মায়ের ক্যালসিয়ামহীনতা শিশুর ওজনহীনতা, শিশুর পুষ্টিহীনতা, মায়ের দুধের ঘাটতি, মায়ের ভিটামিনের অভাব ইত্যাদি। তাছাড়া বাচ্চা সুষম খাবারের ঘাটতি হতে পারে। মিনারেল, প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, কার্বোহাইড্রেট, ফ্যাট ইত্যাদির অভাব হলে শিশুর দাঁত উঠতে দেরি হয়।
তাই শিশুর বয়স যখন ছয় মাস তখন থেকে আপনার শিশুর প্রতি বেশি যত্ন নিতে হবে কি ধরনের খাবার খেলে শিশুর গ্রোথ বৃদ্ধি পাবে এবং মানসিক বিকাশ ঘটে সেজন্য একজন শিশু বিশেষজ্ঞ পরামর্শ নিয়ে শিশুকে খাদ্য তালিকা তৈরি করে সে ধরনের খাবার শিশুকে দিয়ে থাকবেন। মায়ের দুধের পাশাপাশি ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন পরিমাণ ঠিক রেখে বাচ্চাকে খাবার খাওয়াতে হবে।
আরো পড়ুনঃ শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ থাকার উপায় ও নিয়মাবলী
শিশুর ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন ডি এর অভাব হলে শিশুর দাঁত দেরিতে ওঠা জনিত সমস্যা দেখা দিতে পারে। চার মাস বয়স থেকেই শিশুর দাঁত ওঠার লক্ষণ দেখা দিতে পারে তাই তারা এ সময় বিভিন্ন ধরনের জিনিস কামড় মারতে পারে এবং মায়ের দুধ খাওয়ার সময় কামড় দিতে পারে এ সকল কিছু সিমটম খুবই স্বাভাবিক।
বাচ্চাদের দাঁত ওঠার লক্ষণ
বাচ্চাদের দাঁত ওঠার লক্ষণ অবশ্যই থাকে। বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় বিভিন্ন ধরনের শারীরিক এবং মানসিক পরিবর্তন দেখা যায়। যে সকল লক্ষণগলো দেখা যায় সেগুলো হল
- দাঁতের মাড়ি অনেক ক্ষেত্রে লাল হয়ে যায় এবং ফুলে যেতে পারে।
- বাচ্চা ঘুমানোর সময় মুখ দিয়ে লালা ঝরতে পারে।
- সবকিছুর কামড়ানোর জন্য চেষ্টা করে।
- ঠিকমতো খাবার খাইনা।
- বাচ্চাদের মেজাজ অনেক ক্ষেত্রে খিটখিটে হয়ে যায়।
- শক্ত জিনিস কামড়ানোর চেষ্টা করে।
- হালকা জ্বর আসতে পারে।
- ঠিকমত ঘুমোতে চায় না।
বাচ্চাদের দাঁতের যত্ন নেওয়া
বাচ্চাদের দাঁতের যত্ন নেওয়া খুবই জরুরী কারণ এ সময় বাচ্চারা বিভিন্ন ধরনের বাইরের খাবার খেয়ে থাকে ফলে খুব দ্রুত দাঁত নষ্ট হয়ে যাওয়া সম্ভাবনা থাকে। বাইরের খাবারের প্রতি বেশি টান থাকার ফলে তাদের দাঁতে বিভিন্ন ধরনের ক্যাভিটি দেখা দিতে পারে। তাই যেভাবে বাচ্চাদের দাঁতের যত্ন নেয়া যায় চলুন দেখে নেয়া যাক।
- প্রথমত দাঁত ওঠার পরে নরম টুথব্রাশ দিয়ে ব্রাশ করতে হবে।
- বাচ্চাদের জন্য ফ্লুরাইড মুক্ত টুথপেস্ট ব্যবহার করতে হবে।
- দিনে একবার অন্তত ব্রাশ করাতে হবে।
- চিনি বা মিষ্টি জাতীয় খাবার কম খাওয়াতে হবে।
- বাচ্চাকে খাওয়ানোর পরে মুখ ধুয়ে দিতে হবে এবং দাঁত মুছে দিতে হবে।
- দাঁতে কোন সমস্যা দিলে দ্রুত কোন ডেন্টিস্টের কাছে নিয়ে যেতে হবে।
- মিষ্টি পানি অথবা ফলের জুস খাওয়ানোর থেকে বিরত রাখুন।
- ছয় মাসে একবার অন্তত ভালো ডেন্টিস্টের কাছে চেকআপ করাতে নিয়ে যান।
শিশুর খাদ্যভ্যাসে পরিবর্তন
বাচ্চার দাঁত ওঠার সাথে সাথে খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তন আনা অত্যন্ত জরুরি। কারণ দাঁত খুব সেনসিটিভ একটি জিনিস কোন কারনে দাঁতের সমস্যা হলে এটি মারাত্মক রূপ ধারণ করতে পারে। কোন সমস্যা হলে মানুষের মাথার ও সমস্যা হয়। শিশুর দাঁত উঠার পর যে সকল খাদ্যাভ্যাস তৈরি করতে হবে।
- অতিরিক্ত চিনি বা মিষ্টি জাতীয় খাবার শিশুর দাঁতের জন্য খুবই ক্ষতিকর।
- বাচ্চাকে পুষ্টিকর খাবার দিতে হবে।
- দুধ, দই ,পনির এবং শাকসবজি শিশুর দাঁত মজবুত করতে সাহায্য করে।
- ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি যুক্ত খাবার খাওয়াতে হবে।
- বেশি বেশি পানি খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।
- যেকোনো খাবার খাওয়ার পর বেশি বেশি পানি খাওয়াতে হবে।
- খাবার খাওয়ার পর মুখ ভালোভাবে পরিষ্কার করতে হবে অর্থাৎ কুলকুচি করতে হবে।
বাচ্চাদের দুধ দাঁত পড়ার সময় সূচি
বাচ্চাদের দুধ দাঁত পড়ার নির্দিষ্ট সময় আছে এবং এটি নির্দিষ্ট সময়ে পড়ে থাকে। বাচ্চাদের একটি নির্দিষ্ট বয়সে ধাপে ধাপে দাঁত পড়া শুরু করে। বাচ্চাদের দুধ দাঁত পড়ার সময় হচ্ছে ৬ থেকে ৭ বছর বয়সে। 6-7 বছর বয়সে বাচ্চাদের দাঁত পড়া শুরু করে এবং এটি ১২ থেকে ১৩ বছর পর্যন্ত লাগে। বাচ্চাদের সম্পূর্ণ দাঁত উঠতে ১২ থেকে ১৩ বছর লাগে।
বাচ্চাদের দুধ দাঁতের সংখ্যা হচ্ছে ২০ টি। সর্বপ্রথম বাচ্চাদের নিচের পাটির মাঝের দুইটা দাঁত ওঠে। বাচ্চাদের সামনের উপরের দুইটা দাঁত পড়ে ৬ থেকে ৮ বছর বয়সে। মাড়ির দাঁত পড়ে নয় থেকে দশ বছর বয়সে। মাড়ির পিছনের দাঁত পড়ে ১১ থেকে ১২ বছরে। বাচ্চাদের সামনের পাশে নিজের এবং উপরের দাঁ ত পড়ে ৮ থেকে ৯ বছর বয়সে।
শিশুর দাঁত পড়ার কিছু পদ্ধতি
শিশুর দাঁত পড়ার স্বাভাবিক হলেও এটি কখনো কখনো বাচ্চাদের জন্য অস্বস্তিকর মনে হতে পারে তাই বাচ্চার দাঁত পড়া নিয়ে কিছু স্বাস্থ্যকর এবং সহজ পদ্ধতি গ্রহণ করতে পারেন। নিচে কিছু সহজ পদ্ধতি আলোচনা করা হলো।
- প্রাকৃতিকভাবে দাঁত পড়তে দিতে হবে। দাঁত নিজে থেকে পড়লেই সেটা ভালো অতিরিক্ত চাপ দেওয়া উচিত নয়।
- বাচ্চার দাঁত যখন নড়া শুরু করবে তখন হালকা ভাবে নাড়তে বলুন।
- অন্য কেউ নাড়ানোর চাইতে বাচ্চা নিজে নিজেই নাড়ালে সবচাইতে ভালো।
- তবে অবশ্যই হাত ভালোভাবে পরিষ্কার করে দাঁত নাড়াতে হবে।
- দাঁত পড়ার জন্য বাচ্চা কিছু শক্ত খাবার যেমন আপেল পেয়ারা গাজর ইত্যাদি দিতে পারেন।
- অনেক ক্ষেত্রে দাঁত বেশি নড়ে গেলে ভেজা কাপড় দিয়ে দাঁত হালকা করে টানলে উঠে যাবে।
- তাছাড়া দাঁতে সুতা বেঁধে আলতো করে টান দিতে পারেন।
- দাঁত পড়ার সময় হালকা ব্যথা হতে পারে এজন্য দাঁতে বরফ ধরতে পারেন তাহলে ব্যথা অনেক অংশে কমে যাবে।
- দাঁত পড়ার পরে হালকা কুসুম পানিতে লবণ মিশিয়ে কুলকুচি করাতে পারেন।
- যদি দাঁত না পরে বা সমস্যা হয় এবং ব্যাথা হয় তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে পারেন।
- বাচ্চাকে এন্টারটেইনমেন্ট দেওয়ার মাধ্যমে দাঁত খুব সহজে উঠাতে পারেন।
- বাচ্চার সাথে গল্পের মাধ্যমে খুব সহজেই দাঁত ফেলতে পারেন।
বাচ্চার দাঁত উঠানোর সময় যে সকল কাজ অবশ্যই করবেন না
বাচ্চার দাঁত উঠানোর সময় বিভিন্ন সচেতনতামূলক পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে তাছাড়া অনেক ক্ষেত্রে বিপদ হয়ে যেতে পারে। কারণ বাচ্চার দাঁত উঠানো টা খুবই সেনসিটিভ একটা জিনিস কারণ বাচ্চা ভয় পাবে এ ধরনের কার্যকলাপ করা যাবে না। তাছাড়া নড়ানো দাঁত তোলা অনেক ক্ষেত্রে অসম্ভব হয়ে যাবে।
- জোর করে দাঁত টেনে তোলা থেকে বিরত থাকুন
- জোর করে দাঁত তুললে মাড়ি থেকে রক্তক্ষরণ হতে পারে।
- হাত ভালো পরিষ্কার না করে দাঁতে হাত দেওয়া যাবে না। কারণ নোংরা হাতে ইনফেকশন হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
- চিনি যুক্ত খাবার বা মিষ্টি খাবার খাওয়া যাবে না কারণ কারণ বাচ্চার সম্ভাবনা থাকে।
- ভালোভাবে দাঁত না নড়লে কখনোই দাঁত তুলতে যাবেন না তাছাড়া দাঁতের সাথে মাংস কেটে যেতে পারে ফলে রক্ত বের হতে পারে।
শেষ কথাঃ বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় করণীয়
অবশেষে আমরা বলতে পারি বাচ্চাদের দাঁত ওঠার সময় করণীয় অনেক কিছুই থাকতে পারে তবে অবশ্যই আমাদের সবকিছু সাবধানতার সাথে করতে হবে। কারণ একটা শিশুর প্রথম দাঁত ওঠার পরে অনেক কিছুই খেয়াল রাখতে হয় যা শিশুর গ্রোথ এবং বিকাশে সহায়তা করে।
উপরে উল্লেখিত বাচ্চার দাঁত ওঠার সময় যে সকল সচেতনতা অবলম্বন করতে হবে অবশ্যই আপনারা একটু হলেও ধারণা পেয়েছেন উপরে উল্লেখিত নিয়ম-কানুন গুলি আপনারা অবশ্যই মেনে চললে বাচ্চার দাঁতের বিভিন্ন সমস্যা থেকে সমাধান পাওয়া যাবে পোস্টটি ভালো লেগে থাকলে কমেন্ট করে জানাবেন।
টেকিসময় ডট কম ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url