সকালে কলা খাওয়ার উপকারিতা ও এর ১০ টি পুষ্টিগুণ সম্পর্কে

সকালে কলা খাওয়ার উপকারিতা অনেক কারণ কলা একটি পুষ্টিকর খাবার কলা শারীরিক ও মানসিক উভয় স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে। কলায় প্রচুর পরিমাণে আয়রন আছে এবং কলা একটি আঁশযুক্ত ফল তাই স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী।

সকালে-কলা-খাওয়ার-উপকারিতা

কলাতে পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম আরো বিভিন্ন পুষ্টি উপাদান রয়েছে যেগুলো আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকার। আজকে আপনাদের সাথে কলা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব।

সূচিপত্রঃ কলা খাওয়ার উপকারিতা

সকালে কলা খাওয়ার উপকারিতা 

সকালে কলা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে বেশিরভাগ মানুষেরই অজানা তাই চলুন সকালে কলা খাওয়ার উপকারিতা কি কি জেনে নেওয়া যাক। প্রথমত কলা এমন একটি ফল যা সারা বছর চাষ হয় এবং পাওয়া যায় তাই এটি সংগ্রহ করতে আমাদের খুব বেশি সমস্যায় পড়তে হয় না। 

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় 

কলা খাওয়ার ফলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। কলা খেলে বিভিন্ন ধরনের সংক্রমণ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। কলাতে এন্টিঅক্সিডেন্ট এবং আইরন থাকার ফলে আমাদের শরীরে বিভিন্ন ধরনের পুষ্টির ঘাটতি পূরণ করে। 

হজম উন্নত করতে সহযোগিতা 

হজম উন্নত করতে কলা খুবই উপকারী। যারা প্রতিনিয়ত খাবার হজম নিয়ে সমস্যায় ভুগেন তারা খাবার পরে একটা করে পাকা কলা খেতে পারেন। কারণ কলা খুব তাড়াতাড়ি হজম করতে সহযোগিতা করে। 

দ্রুত শক্তি বৃদ্ধি করতে 

যারা নিয়মিত শরীরচর্চা করেন তাদের জন্য কলা খুবই উপযুক্ত। কারণ শরীর চর্চা করার ফলে দেওয়া থেকে পানি কমে যায় তাই এই কলা খাওয়ার ফলে দেহের ক্লান্তি দূর করে এবং শরীরের শক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। তাছাড়া কলাতে কার্বোহাইড্রেট থাকার ফলে শরীরের অতিরিক্ত ক্লান্তি ভাব দূর করে। 

আরো পড়ুনঃ গাজর খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে ১৫ টি টিপস

রক্তচাপ কমায় 

কলাতে উচ্চ পরিমাণে পটাশিয়াম এবং কম পরিমাণে সোডিয়াম থাকার ফলে এটি উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। তাছাড়া কলা হার্টকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।

ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে 

কলা খাওয়ার ফলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায়। কারণ কলাতে ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকার ফলে ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে। ত্বকের বিভিন্ন ধরনের কালো দাগ, বয়সের ছাপ ইত্যাদি কমায়। 

ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে 

যারা অতিরিক্ত ওজন নিয়ে চিন্তিত তারা প্রতিদিন নিয়ম মেনে কলা খেতে পারেন। কারণ কলাতে ফাইবার থাকার ফলে এটি দ্রুত ওজন কমাতে সহযোগিতা করে। যে কোন আশযুক্ত ফল খেলে ওজন কমায়। 

পেটের সমস্যা সমাধানে 

পেটের সমস্যা সমাধানের কলা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কারণ অনেক সময় আমাদের অনিয়মিত খাওয়ার ফলে পেটের বিভিন্ন ধরনের সমস্যায় হয় গ্যাস্টিক অথবা পেট ফাঁপা ইত্যাদি। কলা খাওয়ার ফলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।

কলাতে যে সকল পুষ্টিগুণ থাকে 

বেশিরভাগ মানুষেরই কলা খেলে সমস্যা তেমন দেখা যায় না তবে যাদের কলা খেলে সমস্যা হয় তারা নিয়ম অনুযায়ী এবং পরিমাণে কম খেতে পারেন। কলাতে অনেক পুষ্টি উপাদান রয়েছে যে সকল উপাদান আমাদের শরীরে শক্তি বৃদ্ধিতে হজমে এবং বিভিন্ন শারীরিক মানসিক সমস্যার সমাধানে সহযোগিতা করে। নিজের গলার পুষ্টি উপাদান গুলো উল্লেখ করা হলো। 

ক্রমিক নং পুষ্টি উপাদান পরিমাণ
ক্যালরি ১০৫ ক্যালরি
শর্করা ২৭ গ্রাম
প্রোটিন ১.৩ গ্রাম
ফ্যাট (চর্বি) ০.৩ গ্রাম
ভিটামিন সি ১০ মিলিগ্রাম
ভিটামিন বি৬ ০.৪ মিলিগ্রাম
ম্যাগনেসিয়াম ৩২ মিলিগ্রাম
ফাইবার ৩ গ্রাম
পটাসিয়াম ৪২২ মিলিগ্রাম
১০ আয়রন ০.৩ মিলিগ্রাম

পাকা কলা খাওয়ার সঠিক সময়

পাকা কলা খাওয়া শরীরের জন্য খুবই উপকারী কিন্তু এটি খাওয়ার পদ্ধতি এবং নিয়ম জানা দরকার। কারণ নিয়মিত পাকা কলা খাওয়ার নিয়ম না জানলে অনেক ক্ষেত্রে পেটের সমস্যা দেখা দিতে পারে চলুন দেখা যাক কখন কখন কলা খেলে কি ধরনের উপকার হয়।

সকালেঃ সকালে নাস্তা খাওয়ার সময় কলা খাওয়া ভালো। কারণ সকালে কলা খাওয়ার ফলে শরীরে শক্তি বৃদ্ধি পায় এবং ওজন কমাতে সাহায্য করে।সকালে দুধ, কলা এবং গমের আটার সিদ্ধ রুটি একসাথে খেলে শরীরের জন্য খুবই ভালো।তাছাড়া দূত এবং ওটস এর সাথে পাকা কলা খেলে শরীরের পুষ্টিগুণ এর ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। তাছাড়া সকালে পা রুটি অথবা রুটি র সাথে পাকা কলা ১ থেকে ২ টা খেতে পারেন। 

শরীর চর্চার পূর্বে এবং পরেঃ যারা নিয়মিত ব্যায়াম অথবা শরীর চর্চা করেন তারা ব্যায়ামের আগে কলা খেতে পারেন। ব্যায়ামের আগে কলা খেলে শরীরের শক্তি বৃদ্ধি পায়। শরীর চাচার পরে কলা খেলে শরীরে গ্লাইকোজেন পুনরুদ্ধার করতে সাহায্য করে। 

সকালে-কলা-খাওয়ার-উপকারিতা

খালি পেটে কলা খাওয়াঃ খালি পেটে কলা খাওয়া যায় তবে যারা গ্যাসের সমস্যায় ভুগছেন তারা খালি পেটে কলা না খাওয়াই ভালো। কারণ খালি পেটে কলা খেলে অনেক সময় পেট ফেটে যায় এবং যাদের কাছে সমস্যা আছে গ্যাস বৃদ্ধি। খালি পেটে কলা খেতে চাইলে এর সঙ্গে আরও কিছু খেতে পারেন যেমন বাদাম, দুধ অথবা রুটি ইত্যাদি। 

রাতেঃ রাতে কলা খাওয়া যেতে পারে কারণ আপনি যদি ভারী খাবার না খেতে চান তবে হালকা খাবার হিসেবে কলা খেতে পারেন। রাতে কলা খেলে ঘুম ভালো হয় এবং এটি স্নায়ু শান্ত রাখতে সাহায্য করে।

কলা খাওয়ার নিয়ম 

কলা খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে অবশ্যই জানা প্রয়োজন। কারণ প্রয়োজনে অতিরিক্ত খেয়ে ফেললে এটি উপকার থেকে অপকার হতে পারে। তাই যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম তারা পরিমাণে কম খাবেন। এবং যাদের হজম শক্তি বেশি তারা খেতে পারেন। তবে দৈনিক ২ দুই থেকে ৩ কলা খেতে পারেন কারণ অতিরিক্ত খাওয়ার ফলে ক্যালরি বৃদ্ধি পাবে।

যারা ডায়াবেটিসের রোগী আছেন তাদের নিয়ম করে কলা খাওয়া উচিত। তারা খালি পেটে কলা খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন কিন্তু যদি কলা খেতে চান তাহলে অন্য কোন খাবারের সাথে যুক্ত করে খেলে সব চাইতে ভালো হবে। তাছাড়া কলা খাওয়ার সময় এর সাথে রুটি অথবা দই, দুধ, বাদাম ইত্যাদি মিশিয়ে খেতে পারেন। 

আরো পড়ুনঃ কলার খোসার ব্যবহার ১০ টি কার্যকরী ব্যবহার

কলা খাওয়ার আগে এর খোসা ভালোভাবে ছাড়িয়ে নেবেন। তাছাড়া কলা ভালোভাবে পরিষ্কার করে তারপরে খেতে পারেন কারণ কলার খোসায় বিভিন্ন ধরনের ব্যাকটেরিয়া থাকতে পারে। ব্যাকটেরিয়া আমাদের পেটে গেলে বিভিন্ন ধরনের রোগ দেখা দিতে পারে ।

নিয়মিত কলা খাওয়ার উপকারিতা 

নিয়মিত কলা খাওয়ার উপকারিতা অবশ্যই আছে। কারণ কলাতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ইত্যাদি থাকায় এটি দেহের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। নিয়মিত কলা খাওয়ার ফলে কি উপকার হয় নিচে দেয়া হল। 

  • হৃদপিন্ডের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে ।
  • বিভিন্ন ধরনের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে ।
  • রক্তস্বল্পতা অর্থাৎ অ্যানিমিয়া প্রতিরোধ করতে সহযোগিতা করে। 
  • হাড় মজবুত করতে সাহায্য করে। 
  • অতিরিক্ত রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে ।
  • শরীরের শক্তি বৃদ্ধি করতে সহযোগিতা করে । 
  • ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। 
  • ডায়রিয়া এবং পানি শূন্যতা কমাতে সাহায্য করে। 
  • রক্তের হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। 
  • দেহ অতিরিক্ত কোলেস্টেরল কমাতে সহযোগিতা করে।

গর্ভাবস্থায় কাঁচা কলা খাওয়ার উপকারিতা

গর্ভাবস্থায় কাঁচা কলা খাওয়ার উপকারিতা অবশ্যই আছে তবে আপনি চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে খেতে পারেন। গর্ভাবস্থায় কলা খাওয়ার ফলে মা এবং বাচ্চার উভয়ের স্বাস্থ্যের জন্য উপকার হতে পারে। তবে গর্ভবতী মায়েদের কাঁচা কলা খাওয়া সহ্য নাও হতে পারে তাই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে খেতে পারেন। 

পাচন তন্ত্রের উন্নতিতে 

  1. কাঁচা কলাতে ফাইবার থাকার ফলে এটি হজম শক্তি বাড়াতে সহযোগিতা করে। 
  2. ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে 
  3. গর্ভবতী মায়েরা কাঁচা কলা খেলে এটি অতিরিক্ত ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। যেহেতু কাঁচা কলাতে ক্যালরি কম থাকে তাই কাঁচা কলা খেলে পেট ভরা থাকে। 

শরীরে গ্লুকোজের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণঃ  কাঁচা কলা খেলে গর্ভবতী মায়েদের শরীরের গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে এবং গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস প্রতিরোধে এটি কার্যকর ভূমিকা পালন করে। 

বমি বমি ভাব দূর করঃ কাঁচা কলা গরম অবস্থায় খেলে এটি বমি বমি ভাব দূর করে। কারণ গর্ভকালীন সময়ে প্রথমত বমি বমি লাগে। এ কাঁচা কলার স্বাদ বমি বমি ভাব দূর করতে সহায়তা করে। 

হাড় গঠনেঃ কাঁচা কলাতে ক্যালসিয়াম থাকার ফলে এটি মায়ের হাড় ভালো রাখতে এবং শিশুর হাড় গঠনে সহযোগিতা করে।

আরো পড়ুনঃ পাকা টমেটো খাওয়ার উপকারিতা ও এর কার্যকরী পুষ্টিগুণ সম্পর্কিত

অ্যান্টিঅক্সিডেন্টঃ কাঁচা কলায় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকার ফলে এটি শরীরের ফ্রি রেডিক্যাল বর্জন করতে সাহায্য করে এবং গর্ভাবস্থায় শরীরে কোষগুলোকে সুরক্ষিত রাখতে সাহায্য করে।

রাতে বাচ্চাদের কলা খাওয়ার উপকারিতা 

রাতে বাচ্চাদের কলা খাওয়ার উপকারিতা হচ্ছে শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশে সাহায্য করা। রাতে বাচ্চারা কলা খেলে ঘুমের মান ঠিক থাকে। বাচ্চারা কলা খেলে ভালোভাবে বিশ্রাম নিতে পারে। সারাদিনের ক্লান্তি বোধ দূর হয়। কলাতে ফাইবার থাকার ফলে এটি হজমের সহযোগিতা করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। কলা সর্দি, কাশি সংক্রমণ প্রতিরোধ করে। 

সকালে-কলা-খাওয়ার-উপকারিতা

বাচ্চাদেরকে রাতে একটি মাঝারি সাইজের কলা খাওয়া উপযুক্ত অতিরিক্ত ক্ষতিকর। বাচ্চাদেরকে রাতে কলার সাথে বাদাম, দুধ, ওটস ইত্যাদি মিশিয়ে খাওয়াতে পারেন। কলেজে ক্যালসিয়াম পটাশিয়াম থাকার পরে বাজার শক্ত এবং হাড় গঠনে সহযোগিতা করে।

কলা খাওয়ার অপকারিতা

কলা খাওয়ার অপকারিতা জানা অবশ্যই জরুরী। কারণ আমরা বেশিরভাগই কলা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানি কিন্তু অপকারিতা গুলো গুরুত্ব দেই না। কলা জাতীয় পুষ্টিকর খাবার কিন্তু প্রয়োজনের অতিরিক্ত খেলে তার অপকারিতা অবশ্যই আছে। চলুন কলা খাওয়ার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া কি কি হতে পারে দেখে নেয়া যাক। 

  • কলাতে চিনি থাকাই এবং কার্বোহাইড্রেট থাকার ফলে অনেক ক্ষেত্রে ওজন বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। 
  • অতিরিক্ত কলা খেলে অনেক সময় রক্তের শর্করা মাত্রা বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। 
  • ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য দিনে একটা বা দুইটার বেশি কলা খাওয়া কখনো উচিত নয়।
  • অতিরিক্ত কলা খাওয়ার ফলে পাচনতন্ত্রের সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। 
  • যাদের মাইগ্রেনের সমস্যা আছে তারা অতিরিক্ত কলা খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। 
  • হোয়াট ইজ দা কলা খাওয়ার ফলে যাদের অ্যালার্জি সমস্যা আছে তাদের এলার্জির পরিমাণ বৃদ্ধি পেতে পারে। 
  • ত্বকে অনেক সময় রাশ  এবং চুলকানি, গলা বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
  • অনেক সময় বেশি কলা খাওয়ার ফলে পেটের ভিতর অস্বস্তি হতে পারে ফলে ঘুমের ব্যাঘাত হতে পারে। 

শেষ কথাঃ কলা খাওয়ার উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ

কলাতে অধিক পরিমাণে পুষ্টি থাকার ফলে এটি নিয়মিত খেলে আমাদের শরীরে বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়তে সাহায্য করে। তবে পরিমিত পরিমাণে খাওয়া উচিত অতিরিক্ত পরিমাণে খেলে শরীরের বিভিন্ন ধরনের উপশম দেখা দিতে পারে। কলা সারা বছরই পাওয়া যায় তাই এটি সংগ্রহ করতে আমাদের কোন সমস্যা হয় না ফলে প্রতিনিয়ত খাওয়া যায়। 

আশা করি এই পোস্টে আজকে কলা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে আপনাদের ধারণা হয়েছে। উপরোক্ত সকল কিছু মেনে আপনি নিয়মিত কলা খেতে পারেন আর কলা খুব সহজে সংগ্রহ করা যায় তবে ভালো কলা দেখে কিনে তারপরে খেতে পারেন পোস্টটি ভালো লেগে থাকলে কমেন্ট করে জানাবেন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

টেকিসময় ডট কম ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url