পাকা টমেটো খাওয়ার উপকারিতা ও এর কার্যকরী পুষ্টিগুণ সম্পর্কিত
পাকা টমেটো খাওয়ার উপকারিতা অনেক। পাকা টমেটো পছন্দ করে না এরকম
মানুষ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কারণ পাকা টমেটো কম বেশি ছোট বড় সকলেরই পছন্দ । টমেটো
একটি সুস্বাদু ফল বা সবজি হিসেবে বেশি পরিচিত। টমেটো খাওয়ার পুষ্টি গুণ ও অনেক।
টমেটোতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, ভিটামিন এ, ফাইবার, ইত্যাদি আরো সকল পুষ্টি
উপাদান রয়েছে। চলুন পাকা টমেটো খাওয়ার উপকারিতা কি কি আজকে আপনাদের সকল
প্রশ্নের উত্তর দেয়ার চেষ্টা করব । টমেটো দেখতেও যেমন সুন্দর এর পুষ্টি ও
দ্বিগুণ।
সূচিপত্রঃ পাকা টমেটো খাওয়ার উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ
- প্রাপ্তবয়স্কদের পাকা টমেটো খাওয়ার উপকারিতা
- গর্ভাবস্থায় পা কাটা টমেটো খাওয়ার উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ
- বাচ্চাদের পাকা টমেটো খাওয়ার উপকারিতা
- পাকা টমেটোতে যে সকল পুষ্টি উপাদান রয়েছে
- পাকা টমেটো খাওয়ার নিয়ম
- সকালে খালি পেটে পাকা টমেটো খাওয়ার উপকারিতা
- পাকা টমেটো খাওয়ার অপকারিতা
- শেষ কথাঃ পাকা টমেটো খাওয়ার উপকারিতা
প্রাপ্তবয়স্কদের পাকা টমেটো খাওয়ার উপকারিতা
বড়রা বিশেষ করে যারা প্রাপ্তবয়স্ক তাদের জন্য পাকা টমেটো খাওয়া খুবই
উপকারী। তাদের জন্য প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় টমেটো রাখা আবশ্যক। টমেটোতে
অনেক পরিমাণে ভিটামিন সি, ফলিক অ্যাসিড ইত্যাদি রয়েছে। বয়স হয়ে গেলে অনেক
সময় চোখে কম দেখা যায় চোখের বিভিন্ন সমস্যা জনিত সমাধানের জন্য টমেটো একটি
কার্যকরী সবজি। হার্ট সুস্থ রাখতে টমেটো খাওয়া জরুরি।
দৃষ্টি শক্তি বাড়াতে টমেটো খাওয়ার কোন বিকল্প নাই। বয়স কালে অনেকের চোখের
দৃষ্টিশক্তি কমে যায় তাদের জন্য টমেটো একটি উপযুক্ত সবজি। টমেটো
বিভিন্নভাবে খাওয়া যায় তবে যারা একটু বয়স বেশি তারা পাকা টমেটো ভালোভাবে
পরিষ্কার করে নিয়ে তাতে একটু লবণ মাখিয়ে খেতে পারেন কারণ রান্না করা টমেটোর
চাইতে পাকা টমেটোতে বেশি পুষ্টি রয়েছে।
পাকা টমেটো খাওয়ার ফলে যারা অতিরিক বয়স্ক এবং ব্লাড প্রেসার হাই তাদের জন্য
এই পাকা টমেটো খাওয়ার উপকারিতা অনেক। টমেটো খাওয়ার ফলে অতিরিক্ত ব্লাড
প্রেসার নিয়ন্ত্রণে থাকে। বিভিন্ন ধরনের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। যেহেতু
বয়স হয়ে গেলে দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায় তাই এ সময় পাকা
টমেটো খাওয়ার বিকল্প নাই। অনেক পুষ্টি গুন রয়েছে পাকাটা মেটাতে।
গর্ভাবস্থায় পাকা টমেটো খাওয়ার উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ
গর্ভাবস্থায় পাকা টমেটো খাওয়ার উপকারিতা অবশ্যই আছে কারণ পাকা টমেটো খাওয়ার
ফলে আয়রনের শোষণ ক্ষমতা ঠিক রাখে। তাই যেকোনো জিনিস গর্ভাবস্থায় খাওয়ার আগে
চিকিৎসকের পরামর্শ এবং পরিমিত পরিমাণে খাওয়া উচিত। গর্ভবতী মায়েদের অনেক কিছু
মেইনটেন করে খাওয়ান দরকার সেহেতু পাকা টমেটো খাওয়ার আগে অবশ্যই ভালোভাবে জেনে
তারপরে খেতে পারেন।
টমেটো যেহেতু বিভিন্ন ভিটামিন সমৃদ্ধ ফল তাই এটি গর্ভাবস্থায় খাওয়া যাবে।
টমেটোতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকায় এটি হজমের সাহায্য করে। গর্ভাবস্থায়
যেহেতু মহিলারা এক ধরনের ক্লান্তিবোধ অনুভব করে সে ক্ষেত্রে ক্লান্তি ভাব কমাতে
গর্ভবতী প্রসূতী মায়েরা টমেটো খেতে পারেন। টমেটোতে পর্যাপ্ত পরিমাণ ক্যালরি
থাকে আর এই গর্ভাবস্থায় ক্যালরি উৎপাদন খুবই জরুরী।
আরো পরুনঃ প্রতিদিন কয়টা আমলকি খাওয়া উচিত
গর্ভবতী মায়েদের প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি প্রয়োজন রয়েছে। তাই ভিটামিন সি
যুক্ত ফল বা সবজি খাওয়া অত্যন্ত জরুরী। টমেটোতে ভিটামিন সি পরিমাণ অনেক তাই
শরীর এবং দেহের গঠনে গর্ভবতী মায়েরা পাকা টমেটো খেতে পারেন। গর্ভাবস্থায় দিনে
দুইটা পাকা টমেটো খেলেই যথেষ্ট। তাছাড়া ভাতের সাথে সালাত করে পাকা টমেটো খেতে
পারেন। তবে গর্ভাবস্থায় প্রয়োজনের অতিরিক্ত টমেটো খাওয়া কিন্তু উচিত নয়।
বাচ্চাদের পাকা টমেটো খাওয়ার উপকারিতা
টমেটো যে কোন বয়সের মানুষের জন্য উপকারী। তবে বাচ্চাদের জন্য বিশেষ করা টমেটো
খুবই উপকারী। প্রত্যেকদিন যদি কোন বাচ্চা পাকা টমেটো খেয়ে থাকে তাহলে তার
শরীরের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেক ক্ষেত্রে বৃদ্ধি পাবে। টমেটো যেহেতু
একটি সুস্বাদু খাবার যেহেতু বাচ্চাদের প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় এটি রাখা
উচিত। টমেটো খাওয়ার ফলে বাচ্চাদের মুখের খাওয়ার রুচি বাড়ে।
পাকা টমেটো খাওয়ার ফলে বাচ্চাদের হাড় গঠনে সহায়তা করে। টমেটো অনেক ধরনের
হয়ে থাকে তবে এক ধরনের চেরি টমেটো পাওয়া যায় যেগুলো দেখতে অনেক সুন্দর এবং
সাইজে ছোট ছোট হয়। ছোট ছোট এ টুকটুকে লাল টমেটো গুলা বাচ্চারা খুবই পছন্দ করে।
বাচ্চাদের জন্য খুবই উপকারী এই ছেরি টমেটো গুলো। গবেষণায় দেখা গেছে টমেটো গুলো
অন্যান্য টমেটো চাইতে বহুগুণ পুষ্টি সমৃদ্ধ।
পাকা টমেটোতে যে সকল পুষ্টি উপাদান রয়েছে
টমেটো একটি শীতকালীন সবজি। বর্তমানে এই টমেটো বিভিন্ন দেশে সারা বছর চাষ
করা যায়। তবে শীতকালে এই টমেটো বেশি দেখা যায় বিস্তারিত দেয়া হলো।
পুষ্টিগুণ | পরিমান |
---|---|
খাদ্যশক্তি | ১৮ কিলোক্যালরি |
আমিষ | ০.৯ গ্রাম |
শর্করা | ৩.৯ গ্রাম |
চর্বি | ০.২ গ্রাম |
ভিটামিন এ | ৮৩৩ আইইউ |
ভিটামিন সি | ১৩ মিলিগ্রাম |
পটাশিয়াম | ২৩৭ মিলিগ্রাম |
ক্যালসিয়াম | ১০ মিলিগ্রাম, |
সোডিয়াম | ৫ মিলিগ্রাম |
ম্যাগনেসিয়াম | ১১ মিলিগ্রাম |
ফসফরাস | ২৪ মিলিগ্রাম |
জিংক | ০.১৭ মিলিগ্রাম |
লৌহ | ০.৩ মিলিগ্রাম |
ফাইবার | ১.২ গ্রাম |
কোলেস্টেরল | ০ মিলিগ্রাম |
লাইকোপেন | ২৫৭৩ মাইক্রোগ্রাম |
পাকা টমেটো খাওয়ার নিয়ম
পাকা টমেটো বিভিন্নভাবে খাওয়া যায়। পাকা টমেটো কাঁচাও খাওয়া যায় আবার
রান্না করেও খাওয়া যায়। পাকা টমেটো যেকোনো মাছ-মাংস অথবা সবজির সাথে রান্না
করে খাওয়া যায়। তাছাড়া আপনি যদি মনে করেন টমেটো রান্না করবেন তাহলে কয়েকটা
টমেটো নিয়ে আপনার পছন্দমত আপনি রান্না করে নিতে পারেন। স্বাদমতো এবং পরিমাণমতো
সকল মসলার উপকরণ দিয়ে রান্না করবেন দেখবেন খেতে অনেক সুস্বাদু লাগবে।
সালাত বানিয়া টমেটো খাওয়ার নিয়ম-
তিন থেকে চারটা পাকা টমেটো নিয়ে ভালোভাবে পানি দিয়ে ধুয়ে পরিষ্কার করে নেবেন
তারপরে চাকু দিয়ে টমেটো গুলোকে ছোট ছোট করে কেটে নেবেন। তারপর এর সাথে শসা ছোট
ছোট করে কেটে নিতে পারেন কাঁচা পেঁয়াজ কুচি, কাঁচা মরিচ কুচি এবং পরিমাণ মতো
সরিষার তেল, লবণ নিয়ে ভালোভাবে মাখিয়ে ভাতের সাথে সালাত করে খেতে পারেন। অনেক
ক্ষেত্রে ভাজা জিরা গুঁড়ো এর সাথে মিশিয়ে খেতে পারেন অনেক সুস্বাদু লাগবে।
টমেটো সস বানিয়ে খাওয়ার নিয়ম -
বর্তমানে টমেটোর সস পছন্দ করে না এরকম কাউকে খুঁজে পাওয়াই মুশকিল। সবাই টমেটো
সস পছন্দ করে এবং বিভিন্ন ধরনের খাবারের সাথে টমেটোর সস ছাড়া চলেই না।
সিঙ্গারা, পুরী, কাবাব, পরোটা, নুডুলস, চটপটি ইত্যাদি এগুলোর সাথে টমেটো সস
ছাড়া আমাদের চলে না। তাই আপনি বাইরে থেকে না কিনে বাসায় টমেটো সস বানাতে
পারেন। এর জন্য আপনাকে দুই থেকে তিন কেজির মত টমেটো ক্রয় করে নিয়ে আসতে হবে।
টমেটোর জুস করে খাওয়ার নিয়ম-
টমেটো জুস করেও খাওয়া যায়। যদি আপনি পাকা টমেটো খেতে না পারেন তাহলে এর জুস
করে নিয়ে খেতে পারেন। এর জন্য আপনাকে কয়েকটা টমেটো নিয়ে ভালো করে ব্লেন্ডারে
ব্লেন্ড করে নিতে হবে। যেহেতু টমেটো পানির পরিমাণ বেশি সেতু এতে আর পানি দেয়ার
কোন প্রয়োজন নেই। ব্লেন্ড করার পরে এতে সামান্য পরিমাণ বিট লবণ এবং স্বাদমত
চিনি মিস করে খেতে পারেন।
টমেটোর চাটনি বানিয়ে খাওয়ার নিয়ম-
অনেকে টমেটো চাটনি বানিয়ে খেতে পছন্দ করে। যারা এ ধরনের চাটনি খেতে পছন্দ করেন
তারা টমেটো ছোট করে কেটে নিয়ে চুলাতে সেদ্ধ করে তারপর যে সকল উপাদান দিয়ে
আচার অথবা চাটনি বানায় আপনিও সে রকম ভাবে বানিয়ে নিতে পারেন। এর জন্য ইউটিউবে
অনেক ভিডিও আছে সেগুলো দেখে আপনি রেসিপি জেনে নিতে পারেন। পাকা টমেটো চাটনি
বানিয়ে ভাতের সাথে খেতে অনেক সুস্বাদু লাগে।
সকালে খালি পেটে পাকা টমেটো খাওয়ার উপকারিতা
যেহেতু পাকা টমেটোতে ভিটামিন সি রয়েছে সেহেতু খালি পেটে টমেটো খাওয়া অত্যন্ত
জরুরি। কারণ অনেকেই ভিটামিন সি এর অভাবে সর্দি কাশি ঠান্ডা জ্বর অথবা মাথা
ব্যথা বিভিন্ন রকম সমস্যা লেগে থাকে। যারা এ সকল সমস্যা জনিত কারণে ভুগছেন তারা
প্রতিদিন সকালে টমেটো খেতে পারেন। সকালে খালি পেটে টমেটো খেলে শারীরিক
এবং মানসিক দুই দিক দিয়েই ভালো থাকা যায়।সকালে খালি পেটে টমেটো খেলে যে সকল
সমস্যা জনিত সমাধান পাওয়া যায়।
- টমেটোতে প্রচুর ফাইবার থাকার ফলে পরিমাণে অল্প খেলেও পেট ভরে থাকে ফলে যারা অতিরিক্ত মেদ অথবা ওজন নিয়ে চিন্তিত তাদের জন্য টমেটো খুবই উপকারী।
- সকালে খালি পেটে, টমেটো খাওয়ার ফলে ঘন ঘন সর্দি, ঠান্ডা, কাশি ইত্যাদি থেকে রক্ষা পাওয়া যায়
- শরীরের হাড় ক্ষয় জনিত সমস্যা থেকে সমাধান পাওয়া যায়।
- শারীরিক ও মানসিক দুর্বলতা,অস্থিরতা, অতিরিক্ত চিন্তা দূর করে।
- শরীরে অতিরিক্ত জমে থাকা মেদ এবং ওজন কমাতে সহায়তা করে।
- অতিরিক্ত ডায়াবেটিস কমাতে সহায়তা করে।
- মাইগ্রেন সমস্যা দূর করে।
- চোখের দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে।
- মুখের ত্বক সুন্দর করতে সহায়তা করে।
- কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
- হজম শক্তির বৃদ্ধি করে।
- পাকস্থলী কার্যক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
- হার্ট সুস্থ রাখতে সহায়তা করে।
- মরণব্যাধি ক্যান্সার রোগ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।
পাকা টমেটো খাওয়ার অপকারিতা
টমেটো খাওয়ার অপকারিতা গুলো হল অতিরিক্ত পরিমাণে পাকা টমেটো খাওয়া যাবেনা।
প্রয়োজনের অতিরিক্ত পাকা টমেটো খেলে অনেক সময় পেট ব্যথা করতে পারে। ফলে
ডায়রিয়া বা আমাশয়ের মত সমস্যা দেখা দিতে পারে। প্রয়োজনের অতিরিক্ত বেশি
পাকা টমেটো খেয়ে ফেললে অনেক সময় হার ব্যথা হতে পারে। চাঁদের
এলার্জিজনিত সমস্যা আছে তারা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী টমেটো খেতে
পারেন।
কারণ অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় পাকা টমেটো খাওয়ার ফলে এলার্জি বৃদ্ধি পায়। এবং
মুখে এবং গায়ে ছোট ছোট ফুসকুড়ি বের হয় এবং চুলকায়। যেহেতু টমেটোতে প্রচুর
পরিমাণে ফাইবার থাকে যেহেতু প্রয়োজন মাফিক খাওয়া উচিত। অতিরিক্ত খাওয়া কখনোই
উচিত নয়। যাদের শ্বাসকষ্টের সমস্যা আছে তাদের অনেক ক্ষেত্রে টমেটো খেলে
শ্বাসকষ্ট বেড়ে যেতে পারে।
যারা গ্যাসের সমস্যায় ভুগছেন তারা টমেটো খাওয়া থেকে বিরত থাকেন। কারণ অনেক
ক্ষেত্রে যাদের গ্যাসের সমস্যা আছে টমেটো খেলে সেই গ্যাসের সমস্যা বৃদ্ধি পেতে
পারে। বেশি পাকা টমেটো খেলে অনেক ক্ষেত্রে অম্বল দেখা দিতে পারে। যাদের কিডনিতে
পাথর জনিত সমস্যায় ভুগছেন তারা অবশ্যই টমেটো খাওয়ার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ
নেবেন।
আমাদের দেশের টমেটো ফল নাকি সবজি এটা নিয়ে ততটা বিতর্কে নাই তবে টমে
শেষ কথা ঃ পাকা টমেটো খাওয়ার উপকারিতা
টমেটো কমবেশি সকলেই পছন্দ করে বিশেষ করে আমাদের দেশে টমেটোর সালাদ সব ধরনের
অনুষ্ঠানে এবং পরিবেশে খাওয়া হয়। বিভিন্ন ধরনের টমেটো জাত এখন আমাদের দেশে
উৎপাদন হয়।
আশা করি উল্লেখিত পোস্ট থেকে টমেটো খাওয়ার উপকারিতা এবং পুষ্টগুণ সম্পর্কে
আপনারা সামান্য পরিমাণ হলেও উপকৃত হয়েছেন । এ ধরনের আরও স্বাস্থ্য বিষয়ক
পোস্ট আমাদের ওয়েবসাইটে আছে যেগুলো আপনারা ওয়েবসাইট ভিজিট করে দেখে আসতে
পারেন আর এই পোস্টটি ভালো লেগে থাকলে অবশ্যই শেয়ার এবং কমেন্ট করে জানাবেন
ধন্যবাদ।
টেকিসময় ডট কম ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url