বর্তমানে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা-দশটি সেরা ব্যবসার আইডিয়া

চাকরির পেছনে ছোটাছুটি না করেকোন একটা ব্যবসা করাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে। আপনি যদি নিজেকে একজন উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে আপনার মেধা ধৈর্য এবং অভিজ্ঞতা অর্জন করতে হবে।

বর্তমানে-সবচেয়ে-লাভজনক-ব্যবসা
বর্তমানে কয়েকটি প্রচলিত লাভজনক ব্যবসা নিয়ে এই আর্টিকেলে আলোচনা করব। ব্যবসা জিনিসটা কি আপনাকে অবশ্যই সেটা জানতে হবে শুধু ব্যবসা আরম্ভ করে দিবেন কিন্তু সে সম্পর্কে আপনার কোন ধারনা নাই তাহলে কিন্তু হবে না। ব্যবসা করতে হলে আপনাকে পুঁজি এবং ধৈর্য উভয় প্রয়োজন। চলুন কয়েকটি লাভজনক ব্যবসার আইডিয়া দেখা যাক।

 সূচিপত্রঃ বর্তমানে লাভজনক ব্যবসা ও কয়েকটি আইডিয়া

বর্তমানে ফাস্টফুডের লাভজনক ব্যবসা

খাওয়া-দাওয়া পছন্দ করে না এরকম মানুষ পাওয়া কঠিন। ছোট বড় ছাত্র-ছাত্রীরা প্রত্যেকে এখন বাড়ির খাবার থেকে বাইরের খাবার দাবার খেতে বেশি পছন্দ করে। বিশেষ করে ফাস্টফুড। ফাস্টফুড ফ্যাট জাতীয় খাবার হলেও এ সকল খাবারের প্রতি মানুষের বেশি আগ্রহ থাকে। ফাস্টফুড পছন্দ করে না এরকম মানুষ পাওয়া খুবই দুষ্কর। তাই আপনি যদি চিন্তা করেন যে কি ধরনের ব্যবসা করবেন তাহলে আপনি অবশ্যই ফাস্টফুডের ব্যবসা করার আইডিয়া মাথায় আনতে পারেন।

হ্যাঁ আপনি হয়তো ভাবতে পারেন কিভাবে আপনি ফাস্ট ফুডের এর ব্যবসা শুরু করবেন? তাহলে প্রথমত আপনাকে জানতে হবে ফাস্ট ফুড কোনগুলো। ফাস্টফুডের ব্যবসা করে খুব অল্প সময়ের মধ্যে নিজেকে একজন উপযুক্ত উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলতে পারেন। পৃথিবীতে কোন কাজকে ছোট করে দেখার কোন কারণ নেই। নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে হলে কোন না কিছু করতেই হবে এবং পৃথিবীতে বেঁচে থাকার জন্য আমাদের কিছু একটা করা দরকার।

 আরো পরুনঃ ডিজিটাল মার্কেটিং এর জন্য কি কি শিখতে হবে

তাই কারো অধীনে কাজ না করে নিজে একটা ব্যবসা দাঁড় করিয়ে স্বাবলম্বী করে তুলতে পারেন। ছোট্ট একটা ফুডকাট বানিয়ে আপনি ফাস্টফুডের ব্যবসা শুরু করতে পারেন। মানুষের এখন খাওয়ার চাহিদা সবচাইতে বেশি তাই দেখা যায় আশেপাশের ফাস্টফুড দোকান অথবা রেস্টুরেন্ট গুলোতে অনেক কাস্টমার থাকে ভিড় এবং তারা তাদের চাহিদা মত খাবার পছন্দ করে খেয়ে থাকে। তাই ক্রেতার চাহিদা অনুযায়ী আপনি ফাস্টফুডের যে সকল খাবার থাকে সেগুলো আপনি নিয়ে ব্যবসা করতে পারেন।

মোবাইল সার্ভিসিং এর দোকান দিয়ে বর্তমানে লাভজনক ব্যবসা

মুঠোফোন ব্যবহার করে না এরকম মানুষ খুব কমই দেখা যায়। বর্তমানে সবার হাতে হাতে একটা করে স্মার্ট ফোন বাটা স্কিন ফোন দেখা যায়। বর্তমানে যুগের পাশাপাশি মানুষের রুচিরও পরিবর্তন হয়েছে। আর এ সকল ফোন বিভিন্ন ব্র্যান্ডের হয়ে থাকে কিন্তু খুব তাড়াতাড়ি নষ্ট হয়ে যায় বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা যায় এ সকল ফোনের।

তখন মানুষ খোঁজাখুঁজি করে তার আশেপাশে কোন সার্ভিসিং এর দোকান আছে কিনা। তাই মানুষের চাহিদা অনুযায়ী আপনি একটা মোবাইল সার্ভিসিং এর দোকান দিতে পারেন। তবে অবশ্যই আপনাকে এ মোবাইল সার্ভিসিং সম্পর্কে ট্রেনিং নিতে হবে। যদি মোবাইল সার্ভিসিং সম্পর্কে আপনার কোন ধারণা না থাকে তাহলে আপনি সেটি ঠিক করতে পারবেন না।

অনেক প্রতিষ্ঠান আছে বাংলাদেশে যেগুলো মোবাইল সার্ভিসিং  কোর্স করিয়ে থাকে। ভালো একটা সার্ভিসিং কোম্পানি থেকে আপনি এ সকল বিষয়ে ডিগ্রি লাভ করতে পারেন। কোন কোন ধরনের সমস্যা ফোনে হয় এ সকল বিষয়ে আপনাকে ধারণা লাভ করতে হবে। তাছাড়া আপনি কখনোই ব্যবসা উন্নতি করতে পারবেন না। তাই মোবাইল সার্ভিসিং বর্তমানে লাভজনক ব্যবসার একটা অন্যান্য সাধারণ এবং গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বর্তমানে লাভজনক ব্যবসার মধ্যে মোবাইল সার্ভিসিং ব্যবসা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

বর্তমানে লাভজনক ব্যবসার মধ্যে কাপড়ের ব্যবসা 

বর্তমানে লাভজনক ব্যবসার মধ্যে কাপড়ের ব্যবসা ও একটি লাভজনক ব্যবসা। বর্তমানে মানুষের চাহিদা বহুগুনে বৃদ্ধি পেয়েছে। কাপড়ের চাহিদা একটি বড় বিষয়। কাপড়চোপড় বা ফ্যাশন বিভিন্ন ধরনের পোশাক  লোকজন ক্রয় করে থাকে মার্কেট থেকে। তাই আপনি যদি বুঝতে না পারেন যে, কি ধরনের ব্যবসা করবেন তাহলে অবশ্যই আপনি কাপড়ের ব্যবসা এই আইডিয়াটা মাথায় আনতে পারেন।

কাপড় কাপড়ের ব্যবসা করে খুব অল্প সময়ে অনেক বেশি লাভবান হওয়া যায়। ছেলেদের চাইতে মেয়েদের চাহিদা কাপড়ের প্রতি একটু বেশিই থাকে। আপনি যদি বুঝতে না পারেন যে ছেলেদের পোশাক নাকি মেয়েদের পোশাক নিয়ে ব্যবসা শুরু করবেন? তাহলে তাহলে বলবো আপনি দুটো নিয়েই আরম্ভ করত পারেন। 

ছেলেদের পোশাক যেমন প্যান্ট, শার্ট, টি শার্ট, পাঞ্জাবি, টুপি, বেল্ট ইত্যাদি নিয়ে আপনি ব্যবসা আরম্ভ করতে পারেন। আর মেয়েদের পোশাকের মধ্যে থ্রি পিস, টু পিস, শাড়ি, কুর্তি ইত্যাদি নিয়ে ব্যবসা শুরু করতে পারেন। পোশাকের ক্ষেত্রে সব ধরনের চাহিদা সম্পন্ন মানুষ আপনি পাবেন। এ সকল বিষয়ে আপনি মাথায় রাখবেন।

বর্তমানে চাহিদা সম্পন্ন ব্যবসা কসমেটিক্স এর ব্যবসা

মানুষের চাহিদার দিকে খেয়াল করলে দেখতে পাবেন  কসমেটিক্স এর চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে। বিশেষ করে মেয়েরা কসমেটিক ছড়া নিজেকে কল্পনা করতেই পারে না। তাই যে সকল চাহিদা সম্পন্ন কসমেটিক্স সচারাচর মানুষ ব্যবহার করে সে ধরনের কসমেটিকসের প্রোডাক্ট নিয়ে আপনি ব্যবসা আরম্ভ করতে পারেন। 

আরো পরুনঃ কানাডার ভিজিট ভিসার নিয়ম ও ভিজিট ভিসা প্রসেসিং টাইম সম্পর্কে বিস্তারিত 

তবে কসমেটিকসের প্রোডাক্ট গুলো অবশ্যই মানসম্মত হতে হবে। মানুষের ক্ষতি হয় এ ধরনের প্রোডাক্ট বিক্রয় করা থেকে নিজেকে বিরত রাখতে হবে। তবে সচরাচর লোকজন কি ধরনের প্রোডাক্ট ব্যবহার করছে আপনাকে সেটা যাচাই করতে হবে কোন ব্র্যান্ডের কোন কোম্পানির কোন দেশে কসমেটিকস ব্যবহার করে সেগুলো আপনাকে অবশ্যই আগে যাচাই-বাছাই করে নিতে হবে।

তারপর আপনি মানুষের চাহিদা সম্পন্ন যে সকল প্রোডাক্টগুলো নিয়ে ব্যবসা আরম্ভ করতে পারেন। যেমন হতে পারে ক্রিম, লোশন, মেকাপের যাবতীয় জিনিসপত্র, লোশন, সাবান, ফেসওয়াশ, শ্যাম্পু, চিরুনি, তেল ইত্যাদি। তবে এমন অনেক কসমেটিক্স আছে যেগুলো ইউজ করলে মানুষের ত্বকের ক্ষতি হয় বা শরীরের ক্ষতি হয় সে ধরনের প্রোডাক্ট বিক্রয় থেকে নিজেকে বিরত রাখুন। 

বর্তমানে লাভজনক ব্যবসা মধ্যে সেলুন অথবা পার্লার

বর্তমানে পার্লারের ব্যবসা দিন দিন বৃদ্ধি পেয়েছে। মানুষজন এখন যে কোন অকেশানে বাসায় সাজার চাইতে পার্লারে গিয়ে থাকে। আর পার্লারে একটা সিম্পল মেকআপ সর্বনিম্ন ৬০০ থেকে শুরু। তাই পার্লারে ব্যবসা করে লাভজনক ব্যবসা বলা যায়। তবে কাপড় বিক্রি করা, পারলার, ফাস্টফুড, ইত্যাদি এ সকল ব্যবসা শহরেই বিশেষ করে বেশি প্রাধান্য পাই।

তাই আপনাকে আগে ডিসিশন নিতে হবে আপনার ব্যবসাটা কোথায় স্টার্ট করবেন শহরে নাকি। যদি গ্রামে ব্যবসা আরম্ভ করতে চান তাহলে গ্রামে ব্যবসা করার মতন অনেক ব্যবসা। তবে শহরে ক্ষেত্রে উপরে উল্লেখিত গুলো প্রযোজ্য। ছেলেরাও এখন বর্তমানে পার্লারে যে থাকে। মেকআপ শুধু মেয়েরাই করে না ছেলেরাও বিভিন্ন ধরনের অনুষ্ঠানে জেন্টস পার্লারে যায়। বিভিন্ন লাভজনক ব্যবসা এর মধ্যে পার্লার ও এক ধরনের লাভজনক ব্যবসা।

বর্তমানে ব্রয়লার মুরগির লাভজনক ব্যবসা

এখন গ্রামে অনেক বাড়িতে ব্রয়লার মুরগি নিয়ে ব্যবসা করতে দেখা যায়। যাদের পুঁজি কম তারা চার থেকে পাঁচটা ব্রয়লার মুরগির বাচ্চা ক্রয় করে সেগুলোকে ভালোভাবে পরিচর্যা করে খাওয়ার উপযোগী করে বিক্রয় করছে। আপনিও চাইলে ছোট্ট একটা খামার করে সেখানে ৫০ থেকে ১০০ টা ব্রয়লার মুরগি পালন করতে পারেন। এ ব্যবসা করলে কম সময়ে অনেক লাভবান হওয়া যায়। 

বর্তমানে-সবচেয়ে-লাভজনক-ব্যবসা
ব্রয়লার মুরগির ব্যবসা করার জন্য ছোট একটা ঘর হলেও চলবে। তবে এ সকল ব্যবসা শুরু করার আগে আপনাকে অবশ্যই এসব বিষয়ে অভিজ্ঞতা অর্জন করতে হবে কিভাবে ব্রয়লার মুরগি পালন করা যায় কি ধরনের খাবার দিতে হয়, ভ্যাকসিন, ঔষধ বিভিন্ন ধরনের পন্থা অবলম্বন করে আপনাকে ব্যবসার দিকে হতে হবে।

 ছাগল পালনের লাভজনক ব্যবসা

বর্তমানে লোকজন ছাগল পালন করে অনেক লাভবান হচ্ছে। আপনি যদি ছাগল কখনো এক ব্যবসা নিয়ে ভাবেন তাহলে আপনার চিন্তাভাবনা সঠিক। ছাগল পালনের ব্যবসা একটি লাভজনক ব্যবসা। ছোট সাইজের ছাগল ক্রয় করে সেগুলোকে ভালোভাবে খাওয়ায়ে এবং পরিচর্যা করে কুরবানী ঈদে বা অন্যান্য সময়ে বিক্রয় করতে পারেন। 

গ্রামে যাদের বাড়ি তারা বাড়িতে ছাগল পালন করে কুপল্প সময়ে লাভবান হতে পারেন। তবে কোন কাজেই পরিশ্রম ছাড়া সম্ভব নয়। অবশ্যই এর পেছনে আপনাকে যথেষ্ট সময় এবং পরিশ্রম দিতে হবে। এগুলোর ভালোভাবে দেখভাল করতে হবে পর্যাপ্ত খাওয়া দিতে হবে ঔষধ ভ্যাকসিন বিভিন্ন ধরনের পরিচর্যা করতে হবে।

তবে দেশি  ছাগলের চাইতে রামছাগল পালন করলে বেশি অর্থ উপার্জন করা যায়। এ ধরনের ছাগল দেশি ছাগলের চাইতে সাইজে বড় হয়। একটা ছাগল যদি আপনি ৮ হাজার টাকায় ক্রয় করেন তাহলে ৭-৮ মাস পরে সেই ছাগল আপনি ২০ থেকে ২২ হাজার টাকায় বিক্রয় করতে পারবেন। গ্রামগঞ্জে অনেক যুবক এখন কৃষি কাজের পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের ব্যবসা করে থাকে তার মধ্যে ছাগল পালন ব্যবসা একটি অন্যতম।

গরু পালন লাভজনক ব্যবসা 

গ্রামে প্রায় প্রত্যেকটা বাড়িতে দুই থেকে তিনটা গরু পালন করা দেখা যায়। এ সকল গুরু পালন করে লোকজন অনেক লাভবান হচ্ছে। যারা বেকার ঘোরাফেরা করছেন অর্থাৎ বুঝে উঠতে পারছেন না কি করবেন তারা এ সকল বিষয় নিয়ে। গরু পালন ব্যবসা কিন্তু খুবই ভালো একটা ব্যবসা। আপনি অধিক গরু না পালন করে দুই থেকে তিনটা গরু ভালোভাবে পালন করে সেগুলো মানসম্মত একটা দামে বিক্রয় করতে পারবেন।

তাই যারা গ্রামে বসবাস করেন তারা এই গরু পালন ব্যবসা করতে পারেন। কৃষি কাজের পাশাপাশি গরু পালন করা অনেকটা সহজ। গরু পালন করলে আপনাকে বাইরে কোথাও যেতে হবে না নিজের বাড়িতেই আপনি সময় কাটাতে পারবেন এবং নিজের ব্যবসাকে আরো উন্নত করতে পারবেন। টাকা ইনকাম করতে চাইলে অবশ্যই আমাদের পরিশ্রম হতে হবে।

বর্ধমানে লাভজনক ব্যবসা ওষুধের ফার্মেসীর ব্যবসা

আপনারা অবশ্যই ভালোভাবে জানেন ওষুধ আমাদের কতটা প্রয়োজনীয় একটা জিনিস। আমাদের প্রত্যেক জীবনের ওষুধ ছাড়া কল্পনাই করা যায় না। ওষুধ খাই না এরকম পরিবার বা মানুষ খুঁজে পাওয়া খুবই মুশকিল। তাই আপনি যদি ব্যবসা করতে চান তাহলে অবশ্যই একটা ফার্মেসীর ব্যবসা করতে পারেন। ফার্মেসীর ব্যবসা করে অনেক লাভবান হওয়া যায়।

বর্তমানে-সবচেয়ে-লাভজনক-ব্যবসা
কারণ মানুষ দোকানে কোন কিছু কিনতে গেলে অবশ্যই দামাদামি করে তবে একমাত্র জায়গা যেখানে মানুষ দামা দামির সুযোগ খুব কম এটা হচ্ছে ওষুধের ফার্মেসি। ওষুধের ফার্মেসিতে লোকজন ওষুধ কেনার সময় দামাদামি খুবই কম করে থাকে। ওষুধের দাম সম্পর্কে সকালের ধারনা খুব কম। তাই নিত্য প্রয়োজনীয় যে সকল ঔষধ সেগুলা তারা ক্রয় করে থাকে। 

আমাদের প্রত্যাহিত জীবনে কিছু না কিছু করতেই হয় তাছাড়া সমাজে বা পরিবারে চলা খুবই মুশকিল। বেকার হয়ে চলাফেরা করলে সকলের চোখে এক ধরনের খারাপ দেখায় তাই নিজেকে স্বাবলম্বী করে তুলতে চাইলে অবশ্যই ওষুধের ফার্মেসীর ব্যবসা করতে পারেন। বর্তমানে লাভজনক ব্যবসা গুলোর মধ্যে ওষুধের ব্যবসা একটি অন্যতম।

 লাভ জনক ব্যবসার মধ্যে ডিমের ব্যবসা

বর্তমানে যদি আপনি দেখতে চান কোন ধরনের ব্যবসা করে নিজেকে একজন যোগ্য উদ্যোক্তা বানানো যায় তাহলে অনেক ধরনেরই ব্যবসা আছে যেগুলো আপনার জন্য উপযুক্ত। আপনি যদি মনে করেন এই কাজটা আমার জন্য উপযুক্ত তাহলে সেটাই আপনার জন্য উপযুক্ত। অন্যের কথা না শুনে নিজে যেটা ভালো মনে করেন সেটাই আপনার করা উচিত।

তবে ডিমের ব্যবসা করে এখন অনেকে অনেক লাভবান হচ্ছে। আপনি যদি বাজার দর দেখতে যান তাহলে ডিমের দাম অধিক। দৈনন্দিন জীবনে ডিম অতি প্রয়োজনীয় একটা খাদ্য। ডিম পছন্দ করে না এ ধরনের মানুষ বর্তমানে নাই বললেই চলে। কমবেশি সকলেরই ডিম পছন্দ।তাই দৈনিক চাহিদা অনুযায়ী মানুষ কম বেশি ডিম ক্রয় করে থাকে। 

আর এই ডিমের ব্যবসা করে আপনি খুব কম সময়ে এটি লাভবান ব্যবসায়ী ব্যবসায়ী হয়ে। সঠিক চিন্তাভাবনা এবং সঠিক সিদ্ধান্ত এবং মেধা দিয়ে ব্যবসা করলে আপনি যেকোনো ধরনের ব্যবসায় সফলতা অর্জন করতে পারবেন। বর্তমানে ডিমের হালি ৫০ থেকে ৫২ টাকা। তাই আপনি যদি যোগ্য ব্যবসায়ী হতে চান তাহলে এ ধরনের ব্যবসা পছন্দ করতে পারেন।

 লেখ শেষ কথাঃ বর্তমানে লাভজনক ব্যবসা ও সেরা ব্যবসা

উপরে উল্লেখিত যে সকল ব্যবসা আপনারা জেনেছেন এ সকল ব্যবসার যেকোন একটা নিয়ে আপনারা আপনাদের ব্যবসা আরম্ভ করতে পারেন। এটা অবশ্যই মাথায় রাখবেন ব্যবসা করা কিন্তু হালাল। তাই ব্যবসা করার সময় অবশ্যই ক্রেতাকে মানসম্মত জিনিস দেওয়ার চেষ্টা করবেন এবং যে দামে ক্রয় করবেন তার থেকে সীমিত লাভে বিক্রয় করবেন। 

 প্রথমত ব্যবসা করার সময় খুব স্বল্প পরিমাণ লাভ করবেন। কারণ আপনি দাম কম ধরলে ক্রেতার আপনার দোকানে বেশি আসবে এবং আপনার বিক্রয়ের হার বৃদ্ধি পাবে। দাম কম ধরলে বিক্রয় বৃদ্ধি পায়। আশা করি এই আর্টিকেলটি থেকে আপনারা একটু হলেও অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন বর্তমানে কোন ধরনের ব্যবসা করলে নিজেকে যোগ্য এবং প্রতিষ্ঠিত করে তুলতে পারবেন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

টেকিসময় ডট কম ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url